এ্যালোভেরা এবং দুধের উপকারিতা ও অপকারিতা

এ্যলো্ভেরা একটি ভেষজ উদ্ভিদ।এ্যালোভেরা যেমন, প্রতিটিক্ষেত্রে গুন রয়েছে।এ্যলোভেরা বিভিন্ন উপায়ে ব্যবহার করা যায়এ্যলোভেরার কিছু পুস্টিগুন রয়েছে ।যেমন ভিটামিন,মিনারেল,এবং ২০ ধরনের এ্যমাইনো এসিড রয়েছে।

এ্যালোভেরা এবং দুধের উপকারিতা ও অপকারিতা

ভিটামিন বি২ -বি৬ পর্যন্ত ও বি১২ রয়েছে ।এটি ত্বকের এবং আরও অন্যান্য দেহের কাজে লাগে ।এ্যলোভেরা খুবি উপকারী হিসাবে কাজ করে এ্যলোভেরার জেল তৈরী করে ফেস প্যাঁক তৈরী করে সংরক্ষণ করে ব্যবহার করে রাখা যায়।

সূচীপত্র ঃএ্যালোভেরা এবং দুধের উপকারিতা ও অপকারিতা

  • এ্যলোভেরা ডায়াবেটিক নিয়ত্রনে  সাহায্য করে 
  • চুলের যত্নে এ্যলো্ভেরার উপকারিতা
  • ফেসিয়াল করার ক্ষেত্রে এ্যালোভেরা 
  • এ্যালোভেরার বিভিন্ন ভিটামিন এর কাজ
  • এ্যালোভেরা খাওয়ার বিভিন্ন রকম উপায় 
  • এ্যালোভেরার তেল তৈরির নিয়ম
  • এ্যালোভেরা চারা তৈরী করার নিয়ম
  • এ্যালোভেরা দেখতে কেমন
  • পুষ্টি তত্ত্ব গুন নিয়ে এ্যালোভেরার বিশ্লেষন
  • এ্যালোভেরা ম্যাজিক এর মত কি কাজ করে

এ্যালভেরা ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে

এ্যালভেরা ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রনে অসাধারন সাহায্য করে ।এখন প্রায় ঘরে ডায়াবেটিক সমস্যা রয়েছে ।বিভিন্ন উপায়ে এ্যালভেরার উপকার রয়েছে ।এ্যালভেরা শরীর ভাল রাখতে সহায়তা করে।এ্যালভেরা কিনে নিয়ে এসে ২ সাইডের অংশ  কিউব করে কেটে যদি ব্লেন্ড ক্রে খোয়া হয় টাহলে ডায়াবেটিক অনেকাংশে নিয়ন্ত্রনে থাকে।অনেকে চিরতাএ পানি খায় চিরতা অনেকে সহ্য করতে পারে না ।

তাই বিভিন্ন উপায়ে ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রনে রাখা যায়।অনেকে আবার মেথির পানি খেতে ভাল বাসেন ।মেথি পাউডার করে অনেকদিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করে রেখে খেতে পারেন।এলোভেরার জেল পেটের প্রদাহ  দূর করে ।জ্বালাপোড়া থেকে এই এ্যালোভেরার রস শরীর  এর জন্য খুবই কার্যকর হিসেবে কাজ করে ।

এই এ্যালোভেরার জেল গাস্ট্রিক দূর করে এবং হজমে সহায়তা করে ।এই এ্যালোভেরার জেল মধুমেহ রোগ সারাতে সাহায্য করে ।এ্যালোভেরার জেল এটি অ্যাান্টি ফাঙ্গাল জীবানু ধ্বংসকারী ।এটি বিভিন্ন রোধের জন্য ব্যাবহার করা হয়।এ্যালোভেরার জেল পোকামাকড় কামড়ালে এই জেল সারাতে সাহায্য করে এবং ত্বকের দাগ সারাতে সাহায্য করে 

চুলের যত্নে এ্যালভেরার উপকারিতা

চুলের যত্নে এ্যালভেরার উপকারিতা খুব ম্যাজিকের মত কাজ করে ।এ্যালভেরার সঙ্গে যদি ডিম  এবং এ্যালভেরা কিউব করে কেটে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে চুলে ১ ঘন্টা লাগিয়ে তারপর শ্যাম্পু দিয়ে ঘুয়ে ফেলুন আর দেখুন চুল কি শুন্দর ঝলমল করছে এ্যালোভেরা বাজার অথবা টবে লাগানো থাকে তাহলে কেটে নিয়ে এসে ভালো করে ধুয়ে নিয়ে এ্যালোভেরার ২ পাশ হলুদ অংশ কেতে ফেলে দিয়ে চা চামুচ অথবা চাকু দিয়ে জেল বের করে নিয়ে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিয়ে সংরক্ষণ করে রাখা যায় ।
এ্যালোভেরা এবং দুধের উপকারিতা ও অপকারিতা

অনান্য চুলের যে প্রডাক্ট রয়েছে সেই প্রডাক্টের চেয়ে এই এ্যালোভেরা ভীষণ কাজ করে ।আমার এই কথা অবিস্বাস্য হলেও সত্য যে এ্যালোভেরার কোন তুলোনা হয়না।এর ব্যাখ্যা দিয়ে বুঝানো অসম্ভব ।সত্যিই এর উপাদানগুলি অনেক।এ্যালোভেরার জেল মানুষ অনেক দিন ব্যাবহার করে আসছে ।তাই চুলের যত্নে এ্যালোভেরা খুব উপকার ।এ্যালোভেরার জেল প্রয়োগ করে দেখুন চুল রাখবে ঝল মোলে সুন্দর ব্যাবহারের উপযোগী/

চুলের যত্নে এ্যালভেরার উপকার খুব ই উপকার ।চুল ঝলমলে রাখতে মাসে অন্তত ২ বার এ্যালভেরা দিয়ে চুল যত্ন করলে অনেকদিন পর্যন্ত সুন্দর আর ঝলমলে থাকবে। এ্যালভেরার জেল তৈরি করে অনেকদিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করে রাখবেন।

ফেসিয়াল করার ক্ষেত্রে এ্যালোভেরা

ফেসিয়াল করার ক্ষেত্রে এ্যালোভেরার অনেক রকম কারন রয়েছে যা ত্বক করে তোলে উজ্জল ও  মসৃণ ফেসিয়ালে ত্বক করে তোলে ফর্সা ও বয়সের ছাপ দূর করে এই এ্যালোভেরা ।এবং ত্বক করে তোলে কোমল ও স্নিগ্ধ।এর উপকারিতা হিসেবে পার্ল ক্রিম,পাঊডার, ফ্রেশ ক্রিম ,ক্লিঞ্জার ও দুধ ।অনেকেই টাকার অভাবে পার্লারে যেতে পারে না কারন্টাকার সমস্যা ।

আজ আমি আপনাদের কে বলব আসুন কিভাবে  পার্ল ফেসিয়াল ঘরে বসে করবেন ।এই পার্ল ফেসিয়াল অন্যান্য ফেসিয়ালের মত নয় ।আপ্নারা যারা পার্লারে যান বেশির ভাগ সময় দেখবেন সস্তা দামী ক্রিম লাগিয়ে সময় ১ঘন্টা ব্যায় করে বলে ২০০০ ্টাকা দেন ।তখন আপনার আর উপায় থাকবেনা দিতেই হবে ।এই সমস্যা থেকে দূর করতে আমার এই আয়োজন।তাহলে চলুন গিয়ে দেখি পার্ল ফেসিয়াল কিভাবে করলে ত্বক ভালো থাকবে।

পার্ল ফেসিয়াল করার জন্য বাজার থেকে আগে ক্রিম ও পাউডার কিনে নিয়ে এসে আগে ক্লিঞ্জিং দিয়ে মুখ ভালোভাবে পরিস্কার করে নিবেন ।তারপর এই পাউডার ও এ্যালোভেরা ও গোলাপজল সঙ্গে যদি মনে করেন তাহলে ডিমের সাদে অংশ মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিয়ে সম্পূর্ণ মুখ মন্ডলে ৩০ মিনিট লাগিয়ে রেখে ফ্রেশ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন ।এভাবে ১৫ দিন ব্যাবোহাড়  করবেন।

এ্যালোভেরার বিভিন্ন ভিটামিনের কাজ

এ্যালোভেরা এমন একটি জেল যা সকল ভিটামিনের কাজ করে থাকে ।এ্যালোভেরা মুখ মন্ডল করে তোলে লাবন্যময়্‌যেমন চুলের যত্নে এ্যালোভেরার জেল খুব কাজ করে ।ত্বকের যত্নে এই এ্যালোভদ্রা কাজ করে ।হারবালের ক্ষেত্রে এই এ্যালোভেরা কাজ করে।মানুসের দেহে গাস্ট্রিক জনিত কারন সারাতে সাহায্য করে এই এ্যালোভেরা।

এ্যালোভেরা বিভিন্ন উপায়ে ভিটামিন হিসেবে কাজ করে থাকে ।যেমন ভিটামিন খনিজ ,ফলিক অ্যাসিড,বি১,বি২ ,বি৩ ও ভিটামিন বি৬ ,ভিটামিন১২ ,এই সবগুলো ভিটামিন ,ক্যালসিয়াম,ম্যাগ্নেশিয়াম,জিঙ্ক, সোডিয়াম,পটাশিয়াম আয়রন ।সর্বমোট ২০ ধরনের ভিটামিনের কাজ করে।

দেহের বিভিন্ন রকমের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাঁড়ায় ।পাশাপাশি দেহকে রাখে সুরক্ষা । হজম দেহ কোষ্ঠকাঠিন্য ও পরিপাকতন্ত্রকে পরিস্কার রাখে ।এই রসের  কারনে দেহের বিভিন্ন দূষিতও উপাদান মলাশয় দিয়ে বের করে দেয় ।

এ্যালোভেরা খাওয়ার বিভিন্ন রকম উপায়

এ্যালভেরার খাওয়ার বিভিন্ন রকমের উপায় আছে যা আমরা নিজেরাই জানি না ।এ্যালভেরা বিভিন্ন রকমের ঔষধের কাজ করে যেমন গাস্ত্রিক,ভিটামিন বিভিন্ন রকমের ,চুলের যত্নে এই এ্যালোভেরা ত্বকের যত্নে এ্যালোভেরা ,ফেসিয়াল করার জন্ন এই এ্যালোভেরা,কৃমিনাশক সমস্যা দূর করা ইত্যাদি ক্ষেত্রে এ্যালোভেরা ভীষণ কাজ করে।

প্রতিদিন সকালে যদি একগ্লাস এই এ্যালোভেরার রস খায় তাহলে তার ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রনে থাকবে ।এ্যালোভেরার জেল দিয়ে সংগে মধু খেলে শরীরের বিভিন্ন রকম সুস্থতা আসে।এ্যালোভেরা সুধু খাওয়ার কাজে নয় বাজ্যিক ব্যাবহারে ও কাজে লাগে।এই এ্যালোভেরা হারবাল হিসেবে ও কাজ করে ।হজমে এ্যালোভেরার তুলনা নেই ।অনেক ধরনের ক্ষতি থেকে রক্ষ্যা করে এই এ্যালোভেরা ।মোট কথা প্রতি নিয়ত খাবার দাবার পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ্য রাখে এই এ্যালোভেরা ।

এ্যালোভেরার তেল তৈরির নিয়ম

প্রায় ঘরে ঘরে মেয়েদের চুল পরা বন্ধ করা যাচ্ছে না এই চুল বন্ধ করতে এই এ্যালোভেরার জেল কাজ করে ম্যাজিকের মত তাই আসুন দেখি আসোল রহস্যটা কি ,এবং কিভাবে তেল তিরীর এবং ব্যাবহার করার নিয়ম ।এ্যালোভেরা সুন্দর করে ২ সাইট কেটে নিয়ে কুয়া কুয়া করে ব্ল্রন্ডারে ব্লেড করে জেল বের করে।

 রাজমেরীর নির্যাশ মিশিয়ে মাথায় দিলে টাক পরা চুলের ও  চুল গজাতে সাহায্য করে ।ঘনত্ব ও ব্যাড়ে ।এই তেল কাচের বতোলে অনেক দিন পর্যন্ত রেখে ব্যাবহার করুন ।তবে এই এ্যালোভেরার জেলের সংগে রোজমেরির পাতা কয়েক্টি মিশিয়ে হাল্কা আচে ফুটিয়ে ঠান্ডা করে মাথায় লাগাবেন ।আর ভাল করে ছেকে নিয়ে ব্যাবহার কতে হবে ।যদি এই তেলের কারনে কন রকম সমস্যা হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন ।

এ্যালোভেরা চারা তৈরি করার নিয়ম

এ্যালোভেরার চারা তৈরী করার জন্য একটি মাটির অথবা প্লাস্টিকের তব বাজারে কিনতে পাওয়া যায় যা সহজেই বাড়ির ছাদে এই এ্যালোভেরার চারা কন এক নার্সারি থেকে কিনে নিয়ে এসে টবের ভিতরে লাগালে অল্প দেনেই এই চারা গাছ থেকে বড় হয়ে এ্যালোভেরা গাছ হয়ে উঠে ।যে গাছ আমাদের প্রতিনিয়োত বিভিন্ন কাজে লাগে।

এ্যালোভেরার চারা সারি সারি করে লাগানো হয় প্রতি সারিতে ৬ ইঞ্চি  করে .১;৫ চওড়া থেকে ২'২৫ চওড়া হয়ে তিন সারিতে বেড়ে ঊঠে .১ বিঘা জমিতে চাড়া করলে হাজার হাজার গাছ লাগানো যাবে ।যা শেষ করা যাবে না ।কারন এই গছে কন ধরনের সার ব্যাবহার করা হয়না ।আপনারা এই ভাবে চারা রপোন করে দেখুন ,তাহলে আর বাজার থেকে  এই এ্যালোভেরার গাছ কিনতে হবে না ।

এ্যালোভেরা দেখতে কেমন

এ্যালোভেরা দেখতে অনেকটা আনারসের মতএই গাছের পাতাগুলো অনেকটা ধান কাটা কাচির মত ।কিন্তু পাতা সবুজ এবং সরু ধরনের ।এটি ঘৃতকুমারী হিসেবে পরিচিতি ।এই পাতায় জ্জেল আঠার মত দেখতে ফ্রশ জেল ।এটি বিভিন্ন জমিতে হয়ে থাকে ।অনেকেই ছাদে টব আকারে লাগায় ।

যে কোন কৃষি জমিতে লাগালে হাজার হাজার গাছ উৎপন্ন হয়।দেখতে খুব সুন্দর লাগে। এই গাছ অল্প বালি মাটি অথবা দো আশ মাটিতে বেশ ভালো জন্মে ।এ্যাআলোভেরা গাছের নিচের অংশে পানি থাকলে সমস্যা  হয় সেদিকে খেয়াল করতে হবে।এক্টা গাছ থেকে অনেক গুলো গাছ হয়।এটি ভেষজ গাছ হিসেবে পরিচিতি। ১ইঞ্চিকরে লাগান হয় ।

পস্টি তত্বগুন নিয়ে এ্যালোভেরার বিশ্লেষণ

এ্যালোভেরার পুস্টি তত্বগুন নিয়ে কিছু প্রজাতির এই এ্যালোভেরার রস খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।এটি বিভিন্ন ঔষধী হিসেবে ব্যাবহার করে আসছে ।এই এ্যালোভেরার গাছে১র অনেক রহস্য  যা বলে বুঝান অসম্ভব।এর পুস্টি তত্বগুন নিয়ে আলোচনা করলে দেখা যায় ।যে গ্যাস্ট্রিক,ডায়াবেটিক,শরীরের নানা রকম ।

সমস্যা সমাধানে এই এ্যালোভেরা খুব প্রয়োজন।ত্বকের যত্নে এই এ্যালোভেরা কাজে লাগে ফেসিয়াল এর কাজে লাগে চুলের কাজে এই এ্যালোভেরা দিয়ে নানা রকম চুলের পুস্টি যোগান দেয় ।গাস্ট্রিক দূর করতে এই এ্যালোভেরার রস ১ গ্লাস করে প্রতিদিন  খালি পেটে খেলে সমস্যা দূর হয়ে যাবে ।

এ্যালোভেরা ম্যাজিকের মত কি কাজ করে

এ্যালোভেরা সব ধরনের কাজে যুক্ত রয়েছে ।এ্যালোভেরার পুস্টি গুন এতটা বলে বুঝানো যাবে না ।এই এ্যালোভেরা জেল দিয়ে সঙ্গে কিছু ডিমের সাদে অংশ মিশিয়ে যদি মুখে ১ ঘন্টা লাগিয়ে রেখে ফ্রেশ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন ।এই ভাবে ১৫ দিন লাগালে মুখের যে বয়স্ক ছাপ সেটা দূর করবে এই এ্যালোভেরার জেল।
এ্যালোভেরা এবং দুধের উপকারিতা ও অপকারিতা

দাগ দূর করে এই এ্যালভেরা চুলের যত্নে এ্যালোভেরা নতুন চুল গজাতে সাহাজ্য করে।যাদের পুরাতন গাস্ট্রিক আছে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ১ গ্লাস করে খেলে গাস্ট্রিক দূর হবে এবং শ্রীর ও মন ভাল থাকবে ।এ্যালোভেরা এতোই উপকারী যে আপ্নারা এই ভাবে করে দেখুন সঠিক কিনা নিজেরাই বুজতে পারবেন।

পরিশেষে আমি বলব যে এ্যালোভেরার এত গুন রয়েছে অবাক করে দেওয়ার মত ।মানুষ লক্ষ্য লক্ষ টাকা খরচ করে ও সমাধান পায় না ,কিন্তু এই এ্যালোভেরার মধ্য যা পুস্টি গুন রয়েছে বলে শেষ করা মুস্কিল।যদি আমার এই লিখা আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে কমেন্ত,শেয়ার করবেন ।আর পরিচিতিদের মাঝে করবেন। 
 




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url