কুয়েত ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত

কূয়েত ড্রাইভিং ভিসা জানতে হলে আগে আপনাদেরকে ভিসা সম্পর্কে জানতে হবে। এই ভিসার মান কেমন ,কিভাবে যেতে হবে তার দেম কত ।কুয়েতে গিয়ে প্রধানত কত  টাকা উপার্জন  করতে পারবে এবং ভিসা কোম্পানির নাকি বাসা বাড়ীর 

কুয়েত  ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত


কোম্পানির বা বাসাবাড়ীর জন্য ড্রাইভারের নিয়োগ দেবে সবগুলো তথ্য জানতে হলে আগে অয়েব সাইট  দেখতে হবে ।ভিসার মান অনুযায়ী যাত্রা শুরু করতে হবে ।তাহলে চলুন গিয়ে দেখি কিভাবে গেলে বেতন বেশি পাওয়া যাবে সঠিক তথ্য জানব।


কুয়েত  ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত


সুচীপত্র ঃ


কুয়েত ড্রাইভিং ভিসা কি 

কুয়েত ড্রাইভিং ভিসা অনেকদিন বন্ধ ছিল তাই বাংলাদেশের মানুষ কুয়েত ড্রাইভিং ভিসা করতে পারেনি ।কিছু কিছু ভিসা চালু ছিল সেটা হচ্ছে পারিবারিক ভিসা ভ্রমন ভিসা ও পর্যটন ভিসা তবে ৫৩ টি দেশের জন্য এই ৩ ধরনের ভিসা চালু রয়েছে ।এই ভিসা করতে গেলে আনুমানিক খরচ হয় প্রায় ৮-১০ লক্ষ 

টাকা ।এই ভিসা পাতে হলে অভিজ্ঞ ডাইভিং জানা হতে হবে ।মধ্যপ্রাচ্যের দেশ হিসাবে কুয়েত প্রধান ।এই সকল তথ্য জানতে হলে আগে অয়েবসাইট যেতে হবে। অথবা আপনার যদি কোন আত্মীয় কুয়েত থাকে তাহলে তার কাছে জেনে সথিক তথ্য নিয়ে জাবেন ।আমরা সাধারনত জানি কাতার অন্যতম দেশ ।বাংলাদেশ থেকে যদি নামকরা কোন ইনিস্টিউট থেকে ড্রাইভিং শিখে কুয়েত যেতে পারে তাহলে আর বাংলাদেশে আর ফিরিয়ে দেখতে হবে না আশা করি ।

প্রতি বছর ড্রাইভিং শিখে কুয়েত  যাওয়া যাবে 

প্রতি বছর কুয়েতে হাজার হাজার শ্রমিক  নিয়োগ দেন সব সময় অয়েবসাইট দেখতে হবে তাহলে নিজেই জানা যাবে । প্রতি  বছর অসংখ্য ড্রাইভার ড্রাইভিং শিখে বসে থাকে ভাল কাজ পাওয়ার জন্য ।বাংলাদেশ থেকে অনেক শ্রমিক যায় দেশের বাইরে ।তবে কুয়েতের মান বেশি ভাল কুয়েতে বেশি বেতন  পাওয়া যায় কুয়েত যাওয়ার জন্য যদি সিদ্ধান্ত নেন তাহলে আগে ভিসা রেডি রাখবেন ।

ভাল করে জানবেন ভিসা কি ধরনের যদি কোম্পানি ভিসা হয় তাহলে খুব ভাল কোম্পানি ভিসা হলে অনেক টাকা বেতন পাবেন ।আর যদি প্রাইভেট কোন বাসাবাড়ী হয় তাহলে বেতন কম পাবেন ।একজন ড্রাইভার এর  বেতন ৭০হাজার থেকে ৯০ হাজার পর্যন্ত ।যদি কোম্পানি হয় ।অনেকে আছেন যে তারা না যেনে না বুঝে টাকা দালালের হাতে দেন আগে কখন দালালের হাতে না দিয়ে ভাল  অভিজ্ঞ ড্রাইভার অথবা কুয়েত কন ড্রাইভের এর কাছ থেকে জেনে নিয়ে যাবেন।

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ হিসেবে কুয়েত কেমন

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ হিসেবে  কুয়েত সাধারণত জর্ডান  ইরান, বাহরাইন ,ইরাক ,কাতার, আরব আমিরাত  ইত্যাদি উচ্চ শ্রেনির দিতীয় ভাষা শেখানো হয় । ও ব্যাবহিত হয় ।মধ্যপ্রাচ্য দেশ হিসাবে ইতিহাসের প্রভাব ছিল ইহুদি,খ্রিস্টান ধরম,বেশির ভাগই প্রচার ছিল।এই মধ্য প্রাচ্য দেশ শুল্ক, ও গরম সাধারনত বিদ্যমান ছিল।এই এলাকাই কিছু কৃষি জমির চাস,নদীর চারপাশে রয়েছে। এই এলাকাই পেট্রোলিয়াম জ্বালানি তেলের সম্পদ রয়েছে।এই দেশ নিয়ে অনেকে অনেক আলোচনা করেছেন ।মধ্যপ্রাচ্যের  হিসাবে মিশর ছিল বিশ্বের মধ্যে প্রথম।

এখানে রয়েছে বিখাত আইকনিক ল্যান্ডমারক।এই মিশরটি ৪,৫০০বছর আগের পুরনো ।বিভিন্ন রকমের সাম্রাজ্য রয়েছে ।যেমন পারশ্য সাম্রাজ্য  অটোমান  হেলেনিস্টিক সাম্রাজ্য রয়েছে ।ধর্মের দিক দিয়ে মিশর দুই বার ভাষা ব্যাবহার করেছে ।আগে  খৃষ্টধর্ম পোড়ে ইসলাম ধর্ম ব্যাবহার করেছে। আসলে বলতে গেলে কুয়েত সব দিক দিয়েই অতুলনীয় ।অনেক পুরাতন সাম্রাজ্য রয়েছে যা দেখে শেষ করা যাবেনা ।বিশেষ করে বাংলাদেশের মানুষ এক বাক্যে বলে কুয়েত যাব ।কুয়েত গেলে অনেক বেশি ইনকাম ।সবচেয়ে বড় কথা হল কুয়েতে থেকে বসবাস করা নিরাপদ /


কুয়েত  ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত


কুয়েত ড্রাইভিং বেতন নিয়ে আলোচনা

কুয়েত ড্রাইভারের বেতন নিয়ে  মধ্যপ্রাচ্যের দেশ হিসাবে কাতার প্রধান এবং অর্থনৈতিক দেশ হিসাবে জিবন যাপনের জন্য অন্যতম ।প্রতি বছর কাতারে হাজার হাজার লোক নিয়োগ দেন ।বাংলাদেশের মানুষ শ্রমিক ও ড্রাইভার  হিসাবে ভিসা নিয়ে বিদেশ যাচ্ছে ।কুয়েত ড্রাইভারের বেতন নিয়ে আলোচনা সকলের মনে প্রশ্ন ।বেতন কত দাম কি এইসব প্রশ্ন ।

কুয়েতে অধিক পরিমানে গাড়ি রয়েছে তাই কাতারে প্রচুর ড্রাইভার দরকার ।ড্রাইভার হিসাবে কাতারে গেলে তার ভবিষ্যৎ অনেক ভালো ।আর সহজেই অনেক টাকা ইনঙ্যাকামকরা যাবে ।ড্রাইভারের বেতন ৭০-৮০ হাজার টাকা  এ ছারাও অভারটাইম কাজ করলেও  অনেক টাকা ইনকাম করা যায় ।
সুধু 

কোম্পানি নাকি প্রাইভেট সেক্টরে বেতন বেশি ।

কুয়েত কোম্পানি টাকার মান বেশি বলে বাংলাদেশের নাগরিক বেশি কুয়েত আমেরিকা ,কাতার বেশি যায় ।কারন ওখানে গেলে বেশি  টাকা ইনকাম করতে পারবে তাই  বেশির ভাগই কুয়েত সিটি বেছে নিয়েছে ।কুয়েত যদি কোম্পানি ভিসা হয় তাহলে  টাকার মান যেমন বেশি তেমনি উন্নত জীবন যাপন করতে পারবে ।

বাংলাদেশ টাকার মান ৩৯০=কুয়েত ১ টাকা সমান ।কুয়েত  প্রাইভেট সেক্টরে কাজ করলে খুব একটা বেশি বেতন পাওয়া যায় না ।সব বাসা বাড়ীর মালিক এক রকম নয় ।আবার দেখা যায় অনেক বাড়ীর মালিক খুব ভালো ।বেতন বেশি দেয় ।তাই আপ্নারা ভিসা করার পর দালালের খপ্পরে পরে গিয়ে সব কিছু হারান ভাল করে জেনে নিয়ে ভিসা করবেন ।

বাংলাদেশি টাকা ও কুয়েতি দিনার এর মান

বাংলাদেশী টাকার মান এর চেয়ে কুয়েতি দিনার কত টাকা হবে জানেন অবাক হয়ে জাবেন শুনলে ।তাহলে চলুন জেনে আসি বাংলাদেশি টাকার চেয়ে দিনার ১ কুয়েতি টাকা =৩৯৫ টাকা দিনার তাহলে কেন আমরা কুয়েতে বসবাস করতে চাইবনা ।যা বাংলাদেশি টাকার চেয়ে চার গুন বেশি পাওয়া যাবে ।

অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় স্টুডেন্ট  ভিসা নিয়ে চলে যায়   গিয়ে চেষ্টা করে স্থায়ী হওয়ার জন্য এবং পরিবার পরিজন কে নিয়ে যাওয়ার জন্য ।বর্তমান যুগের মানুষ কুয়েত বেছে নিচ্ছে আগে ।

অভিজ্ঞতা ছারাই কুয়েতে যে কোন কাজ সহজেই পাওয়া যাবে

অভিজ্ঞতা ছারাই কোন কাজ সহজেই যে পাওয়া যাবে না সেটা বাংলাদেশের মানুষ সহজেই বুজতে পারে ।অভিজ্ঞতা প্রতিটি চাকুরি হোক  বা যে কন শ্রমিক হোক সব ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতার  প্রয়োজন ।বিশেষ করে চলমান সময়ে অনেক লোক অভিজ্ঞতা নিয়ে ঘরে বসে আছে চাকুরি নাই তাই অনেক  বাঙ্গালীর  কাছে মনে হুচ্ছে  হচ্ছে যে কুয়েতি দিনার বাংদেশের চেয়ে অনেক গুন বেশি ।

কুয়েতে বাসাবাড়ীর চাকুরির  পাশাপাশি অন্য কোন অফিসে অভারটাইম করে তাহলে ও অনেক টাকা ইনকাম করা যায়।তাই আগে যদি অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করুন দেখবেন ভাল পজিশনে চলে যেতে পারবেন ।আর কুয়েত এমন একটি জায়গা সেখানে আপনাদের অভিজ্ঞতা দিয়েই কাজ করে শেষ করতে পারবেন না বাংলাদেশের মানুষ এখন টাকার মান বুঝে ।কুয়েই দিনার খব সহজেই চিনে এবং মান ও অনেক গুন বেশি ।

মুসলিম দেশ হিসাবে কুয়েত কেমন হবে

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ হিসেবে কুয়েত কাতার ,আরব আমেরিকা ,বাহরাইন  ইত্যাদি মুসলিম দেশ  হিসাবে অনেক গুনে ভাল ।কুয়েতের অধিকাংশ মানুষ মুসলিম ।আর অন্যান্য ধর্মের যারা নাগরিক আছে সংখায় অনেক কম ।আর খ্রিস্টান সম্প্রদায় আছে স্থানীয় ভাবে ।যদি ভাগাভাগি করে দেখা হয় তাহলে দেখা যাবে মুসলিম নাগরিক বেশি বসবাস করে ।

গননা করে দেখা গেছে যে পুরুষের আয়ু ৭৭ বছর এবং মহিলাদের আয়ুকাল ৭৯ বছর ।মৃত্যুর হার কম ।যেহেতু কুয়েতে তেলের খনি রয়েছে সেখানে কাজের  অনেক সুবিধা রয়েছে। প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে হাজার হাজার লোক কুয়েত যাওয়ার জন্য রেডি থাকে ।কুয়েত গেলেই মোটা অংকের টাকা ইনকাম করতে পারবে ।আই বেশি টাকা খরচ হলেও কুয়েত যাবে ।

বাংলাদেশি টাকার মান ও কুয়েতি টাকার মান যাচাই

বাংলাদেশি টাকার মান অনুযায়ী দেখা গেছে যে বাংলাদেশ টাকা ৩৯৫= কুয়েতি টাকা -১ টাকা সমান ।তাহলে কেন বাংলাদেশিরা কুয়েতে যাবে না ।সুধু কাজের জন্য না পড়া লেখা করার জন্যই ও যান কাতার কুয়েত গেলে অনেক টাকা ইনকাম করা যায় যে কোন ভাবে প্রাইভেট ,কম্পানি,বিভিন্ন সেক্টরে।

অভারটাইম করে ইনকাম  ।বর্তমান যুগে অনেক জানার তথ্য রয়েছে যদি কুয়েতি দিনার জানতে চান তাহলে কারেঞ্চি কনভেটার এ চাপ বাম পাশে দিলে দিনার এর পরিমান  এবং সেখানে সংখা বসিয়ে পরিমান জানতে পারবেন.১,১০০ দিতে পারেন আবার ১,১০০০ সংখা ও দিতে পারেন  কুয়েতে অনেক সময় তেলের ক্ষনি নিয়ে অনেক আলোচনা করা হয় ।যারা কুয়েতে বসবাস করছেন তাদের জানা   দরকার বাংলাদেশি ১ টাকা কত কুয়েতি টাকা কত ।।তবে বাংলাদেশি তটাকার চেয়ে কুয়েতি টাকার মান অনেক গুনে বেশি।

কুয়েত মধ্যপ্রাচ্যের দেশ হিসেবে মুসলিমদের নিরাপত্তা কতটুকু

কুয়েত মধ্যপ্রাচ্যের দেশ হিসেবে  বিস্বের সবচেয়ে  অন্যতম মুসলিম দেশ হোল কুয়েত ।যদি তৃতীয় দেশ হিসেবে   ধরি তাহলে ্সৌদী আরব ।এবং আরব আমিরাত এ বসবাস করে নিরাপদে  আছেন ।

কিছু কিছু সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য উঠে এসেছে ।বাংলাদেশিরা যেখানে বসবাস করছেন সেখানে তারা বাংলাদেশের চেয়ে ও মধ্যরাতেও ঘুরে বেরাচ্ছে।তাদের নিরাপত্তা নিয়ে  কোন সন্দেহ নেই।  সৌদী আরব এর মানুষ বেশির ভাগ মধ্যরাতেই বাসাই ফিরে তাই মুস্লিমদের নিয়ে কোণও চিন্তা নেই ।

উপসংহার ঃ

পরিশেষে যদি আপনাদের কাছে আমার এই লিখাটা  ভাল লেগে থাকে তাহলে  মন্তব্য করবেন ।আর ভুল হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন শেয়ার,কমেন্ট, ও লাইক দিতে ভুলবেন না। আর আমি বেস কিছু গুরুত্ব পূর্ণ কিছু লিখার চেস্টা করছি।তবে কিছু কিছু  তথ্য তুলে ধরার চেস্টা করেছি যতটুকু পেরেছি অল্প আকারে বুঝানোর চেস্টা করেছি ।তারপও বলবো আপনাদের কন আত্বীয়-স্বজন  যদি কুয়েতে থাকে তাহলে তার কাছ থেকে জেনে নিবেন ।













এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url