১৪ তারিখ ভালোবাসা দিবস নিয়ে কিছু কথা
সেই প্রাচীন রোমে ২৬৯ সালে ভালোবাসা দিবসে বিশ্ব জুরে ফেব্রুয়ারীর ১৪ তারিখ মহান উৎসবের মত পালন করেনেই বাৎসরিক উতসব।এই ভালোবাবসন্সাতের সাজাতে বসন্তের আগমনে নতুন রঙ্গে
ভালোবাসা কাটানো।ফুলে ফুলে সাজানো প্রায় প্রতিটি মেয়ের মাথার খোপায় বিভিন্ন রঙ্গে রাঙ্গানো হয় ফুলের সমাহার।রোমের সেই বিখ্যাত সম্রাট যার নাম করডিয়াস একজন সাধু ,কিন্তু সে তরুন ছিলেন।সে ভ্যালেন্টাইন নামে শিক্ষা দিত।এই সাধু ভ্যালেন্টাইন নামকরন করেন।
সূচী পত্র ঃভালোবাসা নিয়ে কিছু কথা
- ভালোবাসা দিবস কবে থেকে চালু করা হয়
- ১৪ই ফেব্রুয়ারীর সম্পর্কিত ব্যাখ্যা
- কেন ১৪ই ফেব্রুয়ারী ভালোবাসা দিবসে পালন করা হয়
- ভালোবাসা দিবসে প্রিয় মানুসের সঙ্গেকাটানো
- ১৪ই ফেব্রুয়ারি দিবস হিসেবে বাংলাদেশে কি দিবস
- ভালোবাসা দিবস কেন পালন করবে
ভালোবাসা দিবস কবে থেকে চালু করা হয়
বাসা বাধে। ভালোবাসায় জনপ্রিয়তা বেড়ে রাজা ৪৯৬ সালে পোপ সেন্ট জেলাসিউও ১ম ১৪ ফেব্রুয়ারি জুলিয়াস ভালোবাসা অনেকের মনে বাসা বাধে। ভালোবাসা দিবস ঘোষণা করেছেন। এখন বাংলাদেশে
এটি সাংস্কৃতিক প্রেম ভালোবাসা বার্ষিক উৎসব হিসেবে পালন করে থাকে ।প্রতি বৎসরে তা পালন করে আসছে তবে একজন খ্রিষ্টীয় ধর্মের সেই ভ্যালেন্টাইন সম্পর্কে জনপ্রিয়তা পেয়েছে বলে তৃতীয় শতাব্দীর তিনি ছিলেন রোমের একজন পুরোহিত।
১৪ই ফেব্রুয়ারি সম্পর্কিত ব্যাখ্যা
যদি কাউকে জিজ্ঞেস করা হয় পৃথিবীতে সবচেয়ে মূল্যবান কি এ প্রশ্নের উত্তরে এক বাক্য অধিকাংশ মানুষ বলে উঠবে ভালোবাসা বিরহ থেকে উৎসাহিত স্বতঃস্ফূর্ত অনুভুতির নাম।কোন সংজ্ঞায় বাধা যায়না এই অনুভুতি।কেবল হৃদয় দিয়ে হৃদি অনুভব। আধারে মিশে যায় এই সব।এই যে এখন পৃথিবী ময় ভালোবাসা দিবস উৎযাপন তাতেও বাংলদেশ পিছিয়ে নেই সেন্ট এলাইন্টেটের নাম থেকে যে ভালোবাসার উৎপত্তি আমরা সে ইতিহাস তো আমরা কম বেশি সব জানি
কিন্তু ভিন্ন দেশে ভালোবাসা দিবস উৎযাপন প্রথা বাংলাদেশে কবে থেকে শুরু হল সে বিষয়ে আজকে জানব.১৭শ সতাব্দী থেকে বিশ্বজুরে ভালোবাসা দিবস উতযাপন করা হলে ও বাংলাদেশেেই এই প্রচলন কেবলেই শুরু হয়েছে ১৯৯৩ সাল থেকে ।যায় যায় পত্রিকার সাংবাদিক শফিক রেহমান বাংলাদেশের মানুষের কাছে ভালোবাসা দিবসের প্রেখাপটে তুলে ধরেন ব্যক্তিগত কারনে তিনি বেশ কিছুদিন লন্ডনে ছিলেন
সেখানে কপোত কপতিকে লাল রঙ্গের বেলুন গোলাপ ফুল বিভিন্ন ধরনের আনুস্থানিকতা মাঝে যান্ত্রিক জীবন থেকে বের হয়ে এসেভালোবাসাকে উৎযাপন করতে দেখেছেন। তার কাছে মনে হয়েছে ব্যস্ত জীবনে এত সুন্দর ভালোবাসা সম্পর্ককে এভাবে দৃঢ় করার প্রচেস্টা করার বিষয়টা সে তার সে তার দেশের মামানুষের মাঝে ছরিয়ে দিতে দিতে চায়।
কেন ১৪ই ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবস পালন করা হয়
১৪ই ফেব্রুয়ারি প্রতি বছর ানুস্থানিক ভাবে এই সেই যার নাম বাংলায় বলে ভালোবাসা দিবস আর ইংরেজি ভাষায় বলে ভ্যলেন্টাইন ডে ।বিশেষ করে যুবক যুবতি কে এই ভালবাসা দিবসে বেশি দেখা যায়।এই দিন্টিকে ঘিরে অনেকেই অনেক পরিকল্পনা করে রাখেন ।কেমন করে দিনটি উৎযাপন কোরা যায় ।
বাংলাদেশের মানুষ সথিক ভাবে জানে না এই সেই ভালোবাসার মধ্য কি রয়েছে ।ইতিহাস দেখতে গেলে এই ভ্যলেন্টাইন নামে এক যুবক ২৬৯ সালে ইতালি রোম নগরিতে ঘটে যাওয়া একজন খ্রিস্টান পাদ্রী ও চিকিৎসক বসবাস করতেন ।সেই সময় রোম নগরিতে খৃষ্ট ধর্মের প্রচার নিসিদ্ধ ছিল।
কিন্তু সেই সময় রাজার আদেশ অমান্য কোরে ধর্ম প্রচার শুরু করেন সেন্টভ্যলেন্টাইন সেই জন্য সিংহাসনে বসে থাকা সম্রাট ক্লডিয়াস এই ব্যপার মেনে নিতে পারেনি বলে সম্রাট ক্লডিয়াসের মন্তব্য ছিল বিয়ের পুরুষের বুদ্ধি শক্তি কমে যায় ।এবং এ বিষয়ে সমস্ত সৈনিক দের নিসেধাক্কা ছিল ।
অবাক কথা হল কেউ প্রেম বা বিয়ের ব্যপারে জড়াতে পারবেন না ।সম্রাটের এই সব করনে তাকে বন্ধই করা হয় বন্দি থাকা কালিন তিনি এক নারিকে চিকিৎসার আওতায় নিয়ে আসে এনং সেই নারীর দৃশটি শক্তি ফিরিয়ে দিলে আরোও বেশি প্রেমে পরেন এবং ভালোবাসায় জনপ্রিয়তা বেড়ে যায় ।সেই জন্য ১৪ই ফেরুয়ারিতে তাকে ফাঁসি দেওয়া হয় ।এই সেই মৃত্যুর কারনে জীবন উৎসর্গ করে দেওয়াই এই দিনটিকে ভালোবাসা দিবস হিসাবে পালন করে এবং নামকরন করা হয় ভ্যলেন্টাইন ডে।
ভালোবাসা দিবসে প্রিয় মানুসের সঙ্গে কাটানো
ভালোবাসা দিবসে এই ১৪ই তারিখ ফেব্রুয়ারি মাস বসন্তের আগমনে মেতে উঠে বিভিন্ন রঙ্গে সাজানো ভালোবাসার দিন।সেই সঙ্গে ফাল্গুন মাসের ১লা ।তাই বিভিন্ন রকমের যুবক,যুবতি এই দিন্টি বেছে নেয় ।আর এই সময় প্রেমিক প্রেমিকা এক হয়ে বেছে নেয় এই দিন এটা একটা বিশেষ দিন হিসেবে পালন করে ।কেউ বা কাটায় প্রেমিকার সঙ্গে কেউ বা কাটায় প্রেমিকের সঙ্গে ,আবাএ অনেকেই আছে স্বামী স্ত্রীর সঙ্গে উৎযাপন করে থাকে ।
এই দিন টি কাটানোর জন্য কেউ কেউ স্বরনীয় করে রাখে ,আবার কেউ বা ম্যাসেজ পাঠিয়ে স্বরন করে দেয় ।ভালোবাসায় অনেকে আবার চিরকুট লিখে দেয় ,আবার চিঠি লিখে দেয় শুধু সরন রাখার জন্য অনেক দিন পর্যন্ত ।এই দিন বসন্তের ১ম দিন কাটাতে পারেন কনো এক নির্জন জায়গায় বসে ।
মনের মধে্যমনের
দিন টিকে স্বরনিয় করে রাখতে বিভিন্ন রকমের উপহার দিন ।উপহার হতে পারে অনেক রকমের অনেকের বাড়িতে ইনভাইট করে ।হরেক রকমের খাবার পরিবেশন করে।আবার কেউ রেস্টুরেন্টে খেতে যায়।তবে বিশেষ ভাবে এই দিন টি কাটতে চায়।
১৪ই ফেব্রুয়ারি দিবস হিসেবে বাংলাদেশে কি দিবস
ফেব্রুয়ারী মাসে ২ টা পর্ব আছে ১ম হলো শব-ই বরত.২নম্বর হলো ভ্যলেন্টাইন ডে।যাকে বাংলায় বলে ভালোবাসা দিবস।এই ভ্যলেন্টাইন ডে তে কিভাবে প্রিয় মানুষ কে কিভাবে দেখবে কোন সাজে দেখবে ,কিভাবে ঘোরাঘুরি করবে ইত্যাদি ।মনের মানুষকে সব মনের কথা গুলো বলবে এই সব পরিকল্পনা নিয়ে মনের মধ্যে কল্পনা জল্পনা করে।
ভালোবাসায় গলাপ ফুল প্রতিদিন দিতে পারে।ভালোবাসার মানুষকে অনেক সময় চকলেট উপহার দেয় ।১৪ই ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে ভ্যালেন্টাইন ডে হিসাবে সারা বিশ্ব পরিচিত সকলেই তা জানে ।কিন্তু ১৯৮৩ সালে শিক্ষাথীদের ঝরেছিল রক্ত।এই দিনটিকে আবার স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবস পালন করে ।
ভালোবাসা দিবস কেন পালন করবে
১৪ই ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইন ডে বা বিশ্ব ভালোবাসা দিবস ।এই কথা নিশ্চয় আপনার অজানা নয়।সারা বিশ্বে প্রতি বছরে ব্যাপক আকারে মধ্যে এই ভালোবাসা দিবসটি পালন করে থাকে।যুবকদের জন্য এই দিনটি স্পেশালিষ্ট একটি দিন।বারগার কেন্দ্র গুলোএই দিনের দম্পত্তি ভালোবাসা আর মানুষের আগ্রহের কেন্দ্র বিন্দু হয়ে থাকে।তারা একে অপরের উপহার হিসেবে
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url