জিমের উপকারিতা সম্পর্কে যদি জানতে চাই তাহলে বলব ,জিমের অনেক উপকারিতা আছে।যেমন স্ট্রং মাসোল তৈরী করে ।এবং জয়েন্ট পেশি স্ট্রং করে ।যেমন জিম করার আগে মনে হয় ১০ কেজি ওজনের জিনিস নিয়ে বাজারে গেলে মনে হত শরীর খুব দুর্বল লাগছে।
কিন্তু এখন জিম এ আসার পর ২০ কেজি ওজনের জিনিস নিয়ে সহজেই চলাচল করতে পারি ।চলাফেরা করতে গেলে অনেক সমস্যা হয় যেমন বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যাথা ,এই ব্যথা সারাতে এই জিম করা খুব দরকার ।
সূচীপত্র ঃ ১০টি উপায়ে জিম করার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন
কারন এখন বর্তমান যুগে ১২ বৎসর এর ছেলে মেয়েদের ডায়াবেটিক হচ্ছে,তখন এই জিমের মাধ্যমে নিয়োন্ত্রন করে জিম করলে ।হার্ট ভালো রাখে ,শরীর ফিট রাখে,বিভিন্ন রকমের সমস্যা গুলো দূর করে এই জিমে ।তবে হার্ট এর ক্ষেত্রে ট্রেড মিল করে শরীরে চর্বি কমাতে সাইকেলিং করে থাকে।
অনেক সময় মানুষ স্বাভাবিক থাকার কারনে অনেক মোটা হয়ে যাচ্ছে ,সে ক্ষেত্রে ব্যয়াম করা খুব জরুরী ,যেমন শরীর মেদ জমে যায় এই মেদ কমাতে ব্য্যামের প্রয়োজন ।আপনি বানাতে পারেন হেলদি লাইফ স্টাইল এবং হ্যান্ডসাম বডি। আমরা ফর্সা হোয়ার জন্য বিভিন্ন রকমের ক্রিম ব্যবহার করে থাকি,কিন্তু এটাই সৌন্দয্য নয়,শরীর ফিট রাখতে একমাত্র ব্যয়াম করতে হবে ,তবেই ভালো থাকবে ।
যেমন বডি ফিটনেস ভারতের ভলিউড বলিউড ঋত্বিক রসন, কত সুন্দর ফিগার, সালমান খান জিমের মাধ্যমে টেস্টুস্টারেন্স হরমন বৃদ্ধি করে যা দাম্পত্য জীবনে অনেক ধরনের ভূমিকা পালন করে ।এই হরমোনটি মানুষের জন্য অনেক বড় ভূমিকা পালন করে, একটি নরমাল মানুষের এই ধরনের হরমন মানুষের শরীরে টেস্টুটারেন্স কম থাকে ।জিম বডিতে হাই লেবেলের থাকে তারপর মাসোল স্ট্রং সব ধরনের ভূমিকা থাকে ।তবে ডাঃ কাছে থেকে দূরে থাকতে পারবেন।তবে মনে জিম একটি ব্যয় বহল খরচ কিন্তু না ।কম খরচে জিম এ ভর্তি হয়ে শরীর থিক রাখতে পারেন
নতুন করে জিমে এসে কি কি করবেন
জিমে এসে মুলত ইন্সত্রুমেন্ট এর সঙ্গে পরিচিতি হয়ে ,ওয়ার্ক আঊট থাকতে সঙ্গে কেটস পরা থাকতে হবে ,তারপর টি শার্ট শর্ট প্যান পরতে হবে এই অবস্থায় শরীর ইজি করে নিতে হবে ,তাপর ৫ মিনিটে সাইকেল চালিয়ে নিতে হবে তারপর কারডিও করে নিতে হয়।এবং স্ট্রেচিং করে ওয়ার্ক আউট করতে হয়। প্রথম অবস্থায় ত্রেডমিল করা,সাইকেলিং করা,পুলাব,পুসাব,আপার বডি,লোয়ার বডি,ব্রেঞ্ছডিপ , ইত্যাদি,
তবে বড় বড় বিল্ডারেরা কোন কোন ওয়ার্ক আঊট গুলি করে ,সে গুলি আমরা ফলো করি ।অনেক সময় তারা মনে করে যে সরাসরী বিগ বডি বানাতে চাইলে হবে না ,প্রথমেই আগে সাইকেল চালাতে হবে ,ত্রেড মিল করতে হবে,মাসোল রেডি করতে হবে ,আগে প্রিপেয়ারড হয়ে রেডি হতে হবে।এবং অন্নান্য ওয়ার্ক আউট করবে ।কিছু মাসোল ডেভ্লভমেন্ট করার জন্য ।আগে আস্তে আস্তে ফ্রি হ্যান্ড এ করতে প্রায় সময় লেগে যায় ২-৩ মাস পর্যন্ত
প্রথমেই জিম করার জন্য যারা আসে তারা মনে করে আগে সবগুলো ইন্সট্রুমেন্ট ব্যবহার করে শরীর ফিট করবে কিন্তু আসলে তা নয় ,শরীর বিল্ডাব করতে হবে আস্তে আস্তে ।তারা মনে করে ওয়েট বিয়ার করেবে ,যদি আস্তে আস্তে না করে তাহলে বালেন্স থিক রাখতে পারবে না ।তবে প্রথমে এসে এগুলো ভূল করা যাবেনা ।
জিম করে শরীরে ব্যথা হলে করনীয়
যারা প্রথম ব্যায়াম শুরু করেছেন অনেক দিন পর ব্যায়াম করছেন তাদের শরীরে তীব্র ব্যথা হওয়া স্বাভাবিক অনেকে অনুভব করেন মাংস পেশিতে তীব্র ব্যাথা হলে কি করবেন,দিনে সাধারন্ত ৪-৬ ঘন্টা ব্যায়াম করলে সরিরে তীব্র ব্যাথা হয় ।আর এই ব্যাথা ২-৩ দিন পর্যন্তও থাকে ।তীব্র ব্যাথা হওয়া ছাড়াও মাংস পেশি ফুলে যেতে পারে ।আবার কনো কনো ক্ষেত্রে উরুর কাঁধের বা ঘারের মাংস পেশি শক্ত হতে পারে।
যারা নতুন ব্যায়াম শুরু করেছেন তাদের জন্য এই ব্যাথা খুব কস্টদায়ক।কিন্তু মাঝে মাঝে খুব ব্যাথা অনুভব করলে মাসাজ করলে ব্যাথা কমে জাবে।তবে সব মাসাজ করা যাবে না ,সঠিক মাসাজ হতে হবে।সবচেয়ে ভালো হয় নিজে মাসাজ করলে ,এটাকে বলে সেল্ভ মাসাজ ।তেল বা লোশন দিয়ে ব্যাথার পেশিকে হালকা চাপ দিয়ে ম্যাসেজ করা যায় ।এরপর রয়েছে ঠান্ডা বা গরম স্যাক গবেষণায় দেখা গেছে ঠান্ডা পানিতে গোসল করলে বা বাথটব এ ১০- ১৫ মিনিট গোসল করলে ব্যাথার উপশম হবে। ।
ঠান্ডার তাপমাত্রা হতে হবে ১০-১৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস হতে হবে।এবং অন্য যেখানে ব্যাথা আছে সেখানে গরম স্যাক দিলে ব্যাথা তাড়াতাড়ি উপশম হয়। সবশেষে রয়েছে স্ট্রেচিং মাংস পেশি যা ব্যাথা দূর করতে কার্যকর । ধীরে ধীরে প্রতিটি জয়েন্টে স্ট্রেচ করতে হবে।স্ট্রেচিং করতে গিয়ে যে অবস্থানে মাংস পেশি শক্ত বা বাধা প্রাপ্ত হচ্ছে বলে মনে হয় সেখানে ৫-১০ সেকেন্ড অপেক্ষা করতে হবে ।এভাবে ১০ বার করতে হবে খুব জোরে করে টান দেওয়া যাবে না ।এতে করে বেশি আঘাত পেতে পারে।ব্যায়াম করার পর মাংস পেশিতে একটু আধটু ব্যাথা হয়ে থাকে যা স্বাভাবিক এবং বিশ্রামের পর এটি চলে যায়।
জিম করার আগে কি কি খাবেন
আজ আমি একটু জানাতে চাই যে ব্যায়াম করার আগে কি খাবেন, কার্বোহাইড্রেড এবং প্রোটিন খেতে হবে কার্বো হাইড্রেড কগাবেন এনার্জি পাওয়ার জন্ন,প্রোটিন খাবেন আপনার ব্যায়াম করার সময় মাসোল ব্রদ্ধি না হয় ,কাড়বও হাইড্রেডের জন্য ২ টি কলা খাবেন ,আর প্রওটিনের জন্য আপনি ২ টা ডিম খেতে পারেন ।
এটা আপনি ৪০-৪৫ মিনিট আগে খাবেন ।আর ১৫ মিনিট আগে ব্লাক কফি খেয়ে জিম এ যাবেন এতে করে শক্তি বৃদ্ধি করবে ,ব্লাক কফিতে ক্যাফিন থাকে ক্যাফিনে আপনার ব্রেন কে একটিভ রাখবে টানা ২-৩ ঘন্টা জিম এর কাজে সাহায্য করবে ।এই সব কাজ সঠিক ভাবে করতে চান বা বডি বিল্ডারস করতে চান তাহল এই ছট্র ট্রিপস ফলোও করুন ।
হঠাৎ জিম করা বন্ধ করলে কি কি ক্ষতি হতে পারে
আপনি যদি জিম করেন এবং জিম ছেড়ে দেন সে ক্ষেত্রে মানুষের কিছু ভ্রান্ত ধারনা আছে,যে আপনি করেছেন এখন তো করেন না তাহলে তো আপনি অসুস্থ্য হয়ে যাবেন ,আপনি নস্ট হয়ে যাবেন বডি নস্ট হয়ে যাবে এরকম ভ্রান্ত ধারনা ।এবং ক্ষতি হয়ে যাবে ,এরকম ভয়ে অনেকে জিম এ আসে না ।
জিম করার পর আপনি যখন দেখতেছেন যে ,আপনার বডি ঠিক ঠাক ভাবে চলছে, খাওয়া দাওয়া ভালোভাবে চলছে ,চেহারার গ্লেস বারছে ,এসব পরিচর্যার কারনে শরীরের অনেক গ্লেস বেড়ে গেছে ।দেখা গেলো আপনার শরির ও অনেক ভালো হয়েছে ,যেমন পরিচর্যা করেছেন তেমন ,তেমন আউটপুট তেমনি হবে ।তবে নিয়মিত ব্যায়ামে শরীর ঠিক থাকে ।আর হঠাৎ জিম করা বন্ধ করলে ঐ আগের মতো হয়ে যাবে ।
যে নিয়মে পেটের চর্বি দ্রুত কমতে পারে
একটি ম্যাটে সোজা হয়ে রাখতে হবে,এ ক্ষেত্রে লোয়ার ম্যাটের মধ্যে সুইয়ে রেখে কেউ একজন পা চেপে ধরে রেখে ব্যায়াম করতে হবে এ ক্ষেত্রে লওয়ার বডি ঠিক রেখে ব্যায়াম করতে হবে এই ব্যায়াম করতে ১২টা মিলে এক সেট সহ মোট ৩ সেট করতে হবে ।ফ্রন্টের যে চর্বি সেগলো ও রিমোভ হবে ।
লেগ সাইজের ব্যায়াম আছে সেগলো হলো উপরের কিছু অর্থাৎ দরি ধরে যে জাম্পিং জ্যাক্স করলে ফুল বডির ব্যায়াম বা সাইডের যে চর্বি আছে সে গুলো কমে যাবে। অবশ্যি ডায়েট করলে শ্রীর কমবে ।ব্যায়াম করলে অবশ্যি বাহিরের খাবার পরিহার করতে হবে।
দ্বিতীয়ত হচ্ছে অ্যাপেল সিডার, ভিনেগার,অটস ,ব্লাক কফি,ডিম সিদ্ধ হাফ বয়েল,অ্যাপেল সিডার পানির সঙ্গে মিশিয়ে এক গ্লাস খাবেন সকাল বেলা অথবা দিনের যে কণো সময় খেতে পারেন ।ভিনেগার খেলে শরীরের ক্ষতিকারক পদার্থ টক্সিন বের হয়ে যায়। তাছারাও ব্ল্যাক কফি ও পেটের চর্বি কমাতে অনেক সাহায্য করে থাকে।
রোগা শরীর মোটা করার উপায় আছে কি ?
ওজন বাড়াতে সকাল,দূপুর,রাতে কি খাবেন,তারপর কোন ধরনের ব্যায়াম করবেন ,আর তারপর গুরুত্ব পূর্ণ কিছু তথ্য ওজন বাড়ানোর সহজ উপায়ঃকিছু রোগের কারনে ওজন কম থাকতে পারে।এবং সে ক্ষেত্রে ডাঃ দেখানো প্রয়োজন।এখন প্রথমেই চলে আসি সকালের নাস্তায় দুধ ,ডিম ,কলা।ওজন বাড়ানোর জন্নসকালের নাস্তায় যে খাবার গুলো যুক্ত করতে পারেন ,তার মধ্যে রয়েছে দুধ ,কলা ডিম ও খেজুর।শুরুতেই বলি,আমাদের শরীরের যত ধরনের পুস্টি দরকার,তার প্রায় সবগুলোই দুধে পাওয়া যায়।
প্রচুর ক্যালসিয়াম আছে,যা আমাদের হাড়গো্র মজবুত রাখতে সাহায্য করে ।ভিটামিন ১২ আছে ,যা আমাদের রক্ত তৈরিতে শাহঅ্যায করে।আর দুধের একটা বড় সুবিধা হলো অন্যান্য খাবারের সাথে খুব সহজেই এক গ্লাস দুধ খেয়ে নেওয়া যায়।এটি ওজন বাড়াতে সাহায্য করে ।তারপর বলেছি কলা ,কলায় ভিটামিন বি ৬ আছে ,রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সাহায্য করে ।
ভালো পরিমানে ফাইবার আছে যা আমাদের শরীরে হজমে সাহায্য করে হার্টের রোগের ঝুকি কমাতে সাহায্য করে আবার কলা খুব সহজ লভ্য বাজাড়ে শো শোমোয় পাওয়া যায়।খাওয়ার আগে কাটাকাটির কনো ঝামেলা নাই ,সকালা ১ টা ব ২ টা খেতে পারেন ।এরপর হচ্ছে ডিম,ডিমকে অনেকে বলে প্রকৃতির মাল্টিভিটামিন, এ ভিটামিন এ আছে
যা আমাদের চোখে স্বাস্থ্য ভালো রাখে।ভিটামিন ব ২ আছে যা আমাদের ত্বক কে ভালো রাখে যেমন জিং আছে যা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় খুব গুরুত্ব পূর্ণ ।আরো এমন সমৃদ্ধ খাবার হচ্ছে ডিম ।ডিম আমাদের শরীরে ওজন বাড়াতে সাহায্য করে তাই সকালে ১ টি করে ডিম খেতে পারেন ।
ব্যায়াম করার সেরা ১০টি তথ্য জেনে রাখুন
ব্যায়াম মস্তিস্কের শক্তি বৃদ্ধি করে
মাংসিক স্ট্রেসদূর করে
ব্যায়াম আপনাকে শক্তি দেয়
ঘুম ভালো হয়
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
ব্যায়াম মনকে চাঙ্গা রাখে
ওজন নিয়ন্ত্রন করে
যৌন জীবনের খুব উপকারী
ব্যায়াম কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে
মাংস পেশি গঠনে সাহায্য করে
ও হাড় শক্তিশালী হয়
ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীরের উচ্চতা বাড়ান
ব্যায়ামের মাধ্যমে উচ্চতা কিভাবে শর্ট টাইমে উচ্চতা বাড়বে,তবে কি কারনে উচ্চতা বাড়ে না এক হল এইচ জি এস ,আর জেনেডি এই ২টি হরমনের কারনে উচ্চতা বাড়ে না ,ছোটবেলা থেকেই হাইট বাড়তে থাকে ২১ বৎসর বয়স পর্যন্ত ধীরে ধীরে হাইট বাড়তে থাকে।এর পর হাইট কমে যায়।এ কারনে যদি আমরা ব্যায়াম করি এবং কিছু নিয়োম মেনে চলি তাহলে দেখা যাবে হাইট বাড়ানো কিছুটা সম্ভব হতে পারে।
তাহলে আমরা দেখি কিছু সময় আছে আমরা উলটা পালটা ঘুমাই কিন্তু সে ক্ষেত্রে দেখা যায় শরিরের যে হরমনের জেনেডি সে ক্ষেত্রে কাজ করে কম।তবে যদি বাঁকা হয়ে ঘুমালে ঐ হরমন কাজ করতে চায় না ।একদম সোজা হয়ে ঘুমাবেন,যদি হাইট বাড়াতে চান তাহলে একদম স্ট্রেট হয়ে ঘুমাতে হবে।এখন যেটা করতে হবে সেটা হলো ফিঙ্গার টাচ ওয়ার্ক আউট ব্যায়াম ,এটি করতে পায়ের বুড়া আঙ্গুলে আর হাতের আংগুল্টাচ করে হবে বার বার ।
কোমরের দুই সাইডে যে মাংস পেশি আছে হাতের আঙ্গুল পায়ের আঙ্গুল পর্যন্তও পৌছা সমস্যা হয়ে যায় ।তাই সব সময় আমরা এটা ট্রাই করব তাহলে ঠিক হয়ে যাবে ।এই ওয়ার্ক আউট টা প্রতিদিন ১০ মিনিট করে করতে হবে ।উপরের যে কনো জিনিস ঝুলানোর মত থাকতে হবে এখন বডি ডেভ্লভ করতে বডি সোজা করে উপরের দরি টাঙ্গাতে হবে দরিতে ঝুলিয়ে থাকতে হবে প্রায় ১০ মিনিট ।
বাসায় থেকে সুন্দর চেস্ট তৈরী করুন
বাসায় বসে থেকে সুন্দর বডি করতে হবে চলুন দেখে আসি,প্রথমেই ২টি পোশাক কাছে রাখতে হবে একটি হলো ওয়াইড পোশাক,নরমাল পোশাক,নিয়ে দুই হাতে দুটি ইট নিয়ে উপর হয়ে একদম সোজা উপুর হয়ে ইটের অপুর ভর দিয়ে উঠা নামা করতে হবে ১০ বার করে ৪ বার মোট ৪০ বার ।আর ১০টা করার পর একটু করে রেস্ট নিবেন।
এবার নরমাল এবার চিত হয়ে সুইয়ে দুই হাতে দুটো ইট নিয়ে উঠা নামা করতে হবে ১০ বার করে করার পর একটু রেস্ট ,তারপর আবার ঐ একই নিয়োমে করতে হবে মোট ৪০ বারুপরের চেস্ট যে ভাবে করতে হবে একটু বাঁকা করে হাতে ইট নিয়ে উঠা নামা করতে হবে ১০ বার করে মোট ৩০ বার.৩ সেট করবেন।চেস্ট প্রেস দুই হাটে ইট নিয়ে করতে হবে এটাও ৪ সেট ৪০ বার ।
পরিশেষে একটি কথাই বলব আমার লিখা বা কাজের সঙ্গে মিল করে লিখার চেস্টা করেছি আপনাদের কে কিছু দেখানোর জন্য ,তবে যে তপিক্স টা পাবেন না সেই তপিক্সটা কনো এক ভিডি ও তে অবশ্যই পাবেন ,ভালো লাগ্লে আপনাদের পরিচিতিদের মাঝে জানিয়ে দিবেন
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url