অ্যালার্জিতে নিম পাতার ব্যবহার ও গুনাগুন



এই নিম পাতার বহু গুনাগুন রয়েছে যা বলে শেষ করা যাবে না ।এই নিম পাতা  বেটে সঙ্গে হলুদ মিশিয়ে মুখে লাগালে মুখের ফাঙ্গাল সেরে যায় । এই নিম পাতা বিছানার নীচে রেখে দিলে সারপোকা চলে যায় ।

অ্যালার্জিতে-নিম-পাতার-ব্যাবহার-ও-গুনাগুন

এই পাতা বারীতে নিয়ে এসে গরম পানিতে ফুটিয়ে সেইপানি দিয়ে যদি অ্যালার্জি তে দেওয়া হয় তাহলে  সেই অ্যালার্জি বা ঘা পাচ্রা সেরে যায় ।এই পাতা বেটে  ছোত ছোট বড়ি করে রোদে শুকিয়ে রেখে প্রতিদিন সকালে একটি করে বড়ি খেলে ডায়াবেটিক নিয়োন্ত্রনে থাকে ।

 পেজ সূচীপত্র ঃ অ্যালার্জিতে নিম পাতার গুনাগুন  সম্পর্কে ৮ টি বিষয়ে আলোচনা

নিম পাতার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

এই পাতা বেটে হলুদ মিশিয়ে মুখে লাগালে ব্রন সেরে যায় ।এই পাতার গিনের কথা বলে শেষ করা যাবে না ।ত্বক সুন্দর রাখে এই পাতা ।রক্ত পরিস্কার রাখে এই নিম পাতা ।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে ,লিভারের কার্যক্ষমতা বাড়ে ,ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করে ।ডাঁট মজবুত করে ।ব্রন দূর করে ,নিম পাতার উপকারিতা ত্বক সুন্দর রাখে ।

নিম পাতার উপকারিতাঃ

  • ডায়াবেটিক রোগের উপকার
  • চোখের সমস্যা  সমাধান করে
  • কৃমিনাশক হিসেবে কাজ করে 
  • মুখের ব্রন পরিস্কার করে
  • খোচ পাচড়া চুলকানই দূর করে
  • মাথার খুশকি দূর করে
  • পেটের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে 
  • ইমুউনিটি  বাড়াতে সাহায্য করে
  • রক্ত পরিস্কার করে 
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে
  • বহু মুত্র রোগ নিরাময় হয় 
  • লিভারের  কার্যক্ষমতা বাড়ে
  • ত্বক জনিত বুকের ব্যাথা দূর করে 
  • জন্ডিসের ভালো ঔষধ হিসাবে কাজ
  • উকুন ও কৃমিনাশক হিসাবে কাজ করে 
  • পাতা গরম পানিতে গোসল করলে চর্ম রোগ ভালো হয় 
নিমপাতা ফাঙ্গাল ও ব্যাক্টেরিয়া বিরধী ।ত্বকের সুরক্ষায় এর জুরি নেই ।ব্রনের সংক্রমন হলেই নিম পাতা থেত করে লাগালে ভালো ফল নিশ্চিত মাথার ত্বকে  অনেকের চুলকানি ভাব হয় ।নিম পাতার রস নিয়মিত লাগালে এই চুলকানি কমে,চুল শক্ত হয় ,চুলের সুস্কতা কমে যায় এবং নতুন চুল গজায়।

নিম পাতা সেদ্ধ পানি গোসলের পানির সাথে মিশিয়ে নিন।যাদের স্কিন ইরিটেশন এবং চুল্কানিতবে অ্যালাজিইইইইই আছে তাতে এতে আরাম হবে।আর গায়ের দুর্গন্ধের ব্যাপারটাও কমে যাবে।কাটা ছেড়া বা পোড়া স্থানে নিম পাতার রস ভেষজ হিসাবে কাজ করে,তাই এই রকম সমস্যা হলে নিম পাতার ব্যাবহার খুব । গুরুত্বূর্ণ।

চর্মরোগ দূর  করতে নিম পাতার ব্যাবহার

এই নিম পাতার ব্যাবহারে আপনার চুলকানি ,ফাঙ্গাল, দাঁত ,ব্রনে,ও  অ্যালার্জির  সমস্যা দূর করে এই নিম পাতার ব্যাবহার ।নিয়মিত এই নিম পাতার ব্যাবহারে আপনার এই রকম সমস্যা দূর হয়ে যাবে আর কখনোই ফিরে আসবে নাএবং মনে করি চিরদিনের জন্নই এই গুলো সমস্যা দূর হয়ে ুযাবে। তবে হাতের নখ দিয়ে  খোচানো যাবে না তাহলে আরো বেশি হতে পারে 

আসলে চর্ম্ম রোগ হলো বেশির ভাগই চ্যাঁচ্যাঁ হয়ে থাকে এ ক্ষেত্রে দেখা যায় যে অনেক গুলো ছেলে ম্যে একসঙ্গে খেলা করছে সেখানে এক জনের চুলকানি কারো শরীরে আছে সেখান থেকে আরো বাঁকি ছেলেদের  হলো , আবার দেখা যায় একসঙ্গে চলাফেরায় চুলকানই ও চর্ম রোগ হচ্ছে ।যেমন মাদ্রাসায় একসঙ্গে গাদাগাদি হয়ে থাকায় চর্ম রোগ হতে পারে।

এই ক্ষেত্রে ৫টি সর্ত মেনে চললে এই রোগ ভালো হয় ,দেখা যাচ্ছে সবার চুলকানির ঔষধ লাগানোর ফলে ভালো হয়ে গেলো কিন্তু একটি ছোট বাচ্চা তার গায়ে চুলকানি হয়েছে ,একজনের থাকলেই চর্ম্ম রোগ  ভালো হবে না এক সঙ্গে সকলের চুলকানি অথবা চর্ম্ম রোগের ঔষধ ব্যাবহার করতে হবে তাহলেই ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ।

দাউদ বা ফাঙ্গাল ইনফেকশন হলে করনীয়

আমরা সাধারনত বলতে  যেটা বুঝি সেটা হলো ছেলেদের ক্ষেত্রে রানের ভাজে হয় আর মেয়েদের ক্ষেত্রে কোমরের মধ্যে হয়ে থাকে ।এ ছাড়াও যাদের ঘাম বেশি হয় তাদের ক্ষেত্রে  বেশি হয়।আর যারা টাইট কাপড় পরিধান করেন তাদের ক্ষেত্রে বেশি হতে পারে।এটা ধরন হতে পারে গোল আকারের এবং খুব চুলকাবে,আবার এটা চাকা চাকা ,মাঝখানে ফাঁকা হয় 

এইটা দেখতে গোল এনং চারদিকে বর্ডার হয়।রুগী নিজেই বুঝতে পারে যা এটা দাউদ হয়েছে ,তারা বুঝতে পেরেছে এই অ্যান্টি ফাঙ্গাল ঔষধে আর কাজ করছে না ,অ্যান্তি ফাঙ্গাল রেজিস্টেন্ট হচ্ছে ,আগে রোগীরা মনে করত যে কনো হুইটফিল্ড মলম দিলে সহজেই ভালো হত কিন্তু এখন আর সেভাবে ভালো হয়না ,এখন নরমাল ঔষধে কাজ করে না ,তাই ভালো থাকার জন্য পরিস্কার কাপড় পরিধান করতে হবে এবং সুতি কাপড় পড়তে হবে।

অনেক সময় রুগীরা মনে করেন আমাকে খাবার বেছে খেতে হবে এখন ও অনেকে ভাবেন এবং বাস কোচ করে খান আসলে কিন্তু তা নয় ,এটার জন্য পরিস্কার আর  সাবধানে থাকলেই হবে । ফাঙ্গাল বা দাউদ হলেই মনে করে এখন আমাকে চিংড়ি মাছ ,মিস্টি কুমড়া,পুইশাক ,এগুলো খাওয়া যাবেনা ।সব খাবার খাওয়া যাবে যদি দাউদ বা ফাঙ্গাল থেকে দূরে থাকতে পারে ।আর গোস্লের সময় সাবান ব্যাবহার করতে চায়না রোগীরা ,মনে করে সাবান ব্যাবহার করলেই হয়ত দাউদ বা ফাঙ্গাল বেশি হবে তাই তারা সাবান ব্যাবহারকরে না 


নিম পাতার ব্যাবহারে চুল ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায়

ড্যান্ড্রাব দূর করতে চুলের ন্যাচারাল ইঙ্কক্লিডিয়েন্ট দিয়ে তৈরী হোম রেমিডি ব্যাবহার করা যেতে পারে।এ জন্য নিম পাতা  বেশ উপকারী হয়ে থাকে ।এ জন্য কিছু নিম পাতা গরম পানিতে ফুটিয়ে নিতে হবে কিছুক্ষপ্ন ফুটানোর পর থান্ডা করে নিয়ে নারিকেলের সঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে মাথায় লাগাবেন  লাগানোর কিছুক্ষন পর শ্যাম্পু  দিয়ে ধুয়ে ফেলুন ।

নিমের তেলে প্রচুর পরিমানে ফেটিএইড,ভিটামিন অ্যান্টিওক্সসাইড ক্যালসিয়াম,লিমনইডস ,ট্রাইগ্লিসারাইড রয়েছে ,যা মশ্চারাইজড করতে সাহায্য করে । উল পড়া বন্ধে রোধ করে ।এর সঙ্গে নিম পাতা ও দই  নিম্পাতা ভালো করে পেস্ট বনিয়ে নিতে হবে ,তারপর দই এর সঙ্গে মিশিয়ে চুলে লাগিয়ে কিছুক্ষন অপেক্ষা করে নিয়ে সুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করে ধুওয়ে ফেলে  দিন ,চুল হবে শক্ত ।

চুল পরা রোধ করতে এই রেমিডিটি খুব কার্যকর ,এটি চুল পরা বন্ধ হয় ,খুশকি থাকলে দূর হয় এটি অ্যান্টিড্রেফট হিসাবে কাজ করে ।এরপর নিমের পানি ,নিমের পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলে দিন ,এটিও ড্যান্ড্রাফট হিসাবে কাজ করে ।সপ্তাহে ২ বার এইভাবে ধুয়ে ফেলে যত্ন নিন ,এরপর অ্যালোভেরা পেস্ত করে নিমের পাতার পেস্ট নিয়ে এক সঙ্গে করে চুলে লাগিয়ে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করে মাইল্ড শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন ।

অ্যালার্জি দূর করতে নিম পাতার ও হলুদ এর ব্যাবহার


রাতে মহল্লায় যেমন পাহারাদার তহল দিতে পারে,আমাদের শরীরেও তেমন অনেকগুলো পাহারাদার তহল দিতে পারে ,ক্ষতিকারক জীবানু থেকে সুরক্ষা দিতে।আম্রা যে প্রতিদিন অপরিস্কার কত কিছু খাই বাতাসে ভেসে বেড়ানো কত জীবানু ভিতরে ঢুকেতাও আমরা অসুস্থ্য হই না এই পাহারাদার দেরই ক্ষতিকর জিনিসগুলোকে ধরাও পাক্রাও করে একদম নিশ্চিন্য করে দেয় আমরা কিছু টের ও পাইনা।

তবে এটা সব সময় নিখুঁত ভাবে কাজ করে না মাঝে মাঝে ভুল ও করে বসে।তখনি দেখা যায় অ্যালার্জি।যেমন ধরেন বৃষটির দিনে শরুপ বাবু জোরাশন দিয়ে বসলও ভুনা  খিচুি,মচমচে করে ভাজা পদ্মার ইলিশ আর একটু বেগুন ভাজা নিয়ে ।আরাম করে খাবে ,কিন্তু খাওয়া শুরু করার একটু পরেই দেখা গেলো সরুপ বাবুর গায়ে লাল লাল চাকা চাকা উঠা শুরু হয়েছে, প্রচুর চুলকানি হচ্ছে,আরাম করে খাওয়া তো গেলোই না ,এখন চুলকানি ও থামছে  না।

এখন যেহেতু আপনার শরীরে বাসা বেঁধেছে চুল্কাচ্ছে , এই কারনে আপনার চুলকানি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য বেগুন খোয়া থেকে বাদ দিতে হবে এই বেগুন খেলে আবার লাল চাকা বের হতে পারে ,যেটা খেলে অ্যালার্জি সমস্যা হচ্ছে সেটা একদমই  বাদ দেওয়া ভালো।আগে ভালো করে দেখবেন কোন জিনিসে চুলকায় সেটা খাবেন নাতাই অ্যালার্জি থেকে মুক্তি পেতে হলে বাস কোচ করে খেতে হবে।

স্বাস্থ্য ও ত্বকের যত্নে নিম পাতার ব্যাবহার


নিম পাতা শুধু ফাঙ্গাল চুলকানি  দাউদ এগুলো সারাতে সাহায্য করে না ত্বকের যত্নে ও নিম পাতার ব্যাবহারে অপরিসীম ।ত্বকে ব্রন হলে আমরা একটা ব্রন থেকে ২-৪ টা ব্রন হতে পারে ,ব্রনের উপকারিতায় নিমপাতা পেস্ট এ ব্রন ভালো হয় ।নিয়মিত ভাবে যদি নিমপাতা বেটে ব্রন এ দেওয়া যায় তাহলে ব্রন সেড়ে যায় ।অনেক সময় গরম কালে মাথায় ফাঙ্গাল দেখা দেয় সেই ফাঙ্গাল সাড়াতে ও এই নিম পাতার পেস্ট দিলে খুব ই উপকারে আসে ।

খুশকি দূর করতে এই নিম পাতার রস বানিয়ে নিয়ে মাথায় লাগালে খুশকি দূর হয়।.চুল হয় মজবুত ।নিম পাতা বেটে কাঁচা হলুদের সঙ্গে মুখে মাখলে ত্বকের উজ্জলতা বাড়ে এবং ব্রনের সমস্যা দূর করে ।নিম পাতায় কৃমি দূর করে রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রনে থাকে ।বিভিন্ন সংক্রমন থেকে ত্বকের সুরক্ষা বাড়ায় ,এবং নিমের ডাল দিয়ে ডাঁট মাজলে মাড়ি মজবুত হয় এবং ক্ষত তাড়াতাড়ি নিরাময় করতে সাহায্য করে ।

নিম পাতার রস খাওয়ার উপকারিতা অনেক গুন বেশি ,নিমের পাতা রক্তের সুগার লেভেল্কে কমাতে সাহায্য করে ।এ ছারাও রক্ত নালীকে প্রসারিত করে ।রক্ত সংবহন উন্নত করে ।ভালো ফল পেতে নমের পাতার রস প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পান করুন।এ ছাড়াও শোকালে খালী পেতে ৫টি গোলমরিচ ও ১০ টি নিম পাতা বেটে খেলে তা ডায়াবেটিক কমাতে সাহায্য করে ।

নিম পাতার রস খাওয়ার উপকারিতা

খালি পেটে নিম পাতা সঠিক ,নিম পাতায় রয়েছে অ্যান্টি ভাইরাল ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট প্রপারটেজ ,যেটি শরীরে প্রবেশ করলে যার ফলে ছোট খাটো রোগ বালাই আক্রমন করতে পারে না ।প্রতিদিন খাবার এবং অন্যান্য অনেক উপায়ে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের টক্সিম প্রবেশ করে থাকে ।তাই নিয়মিত এই টক্সিম  শরীর থেকে বের করে দেওয়ার প্রয়োজন আছে ।

এই টক্সিম বের করে দেওয়ার ক্ষমতা এই নিম পাতার ,নিয়মিত এই নিম পাতার রস খেলে এই টক্সিম বের করে দেয় তাই আগে জানা দরকার কিভাবে নিম পাতা খেলে শরীরে উপকার আসবে ,খালি পেটে নিম পাতা খাওয়ার অভ্যাস থাকলে কারো গ্যাস হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে ,আমাদের পাকস্থলীতে থাকা ক্ষতিকর ব্যাক্টেরিয়া এবং কৃমি মারা যায় এই নিম পাতার রস  নিয়মিত খেলে 

এ ছাড়াও রক্তে থাকা ক্ষতিকর উপাদান দূর করতে দারুন কাজ করে নিম পাতার রস খেলে ।নিয়ম অনুযায়ী নিম পাতার রস খেতে হলে নিয়ম জানতে হবে ,প্রতিদিন সকালে ১-২টি নিম পাতা নিয়ে থেতোমকরে নিবেন এবং যে রস বের হবে সেই রস ,তবে ডাঃ  এর পরামর্ষ অনুযায়ী এক লাগারে নিম পাতার রস খাওয়া ঠিক না ,তবে বেশি ভালো হয় এক দিন পর পর খেলে ।তা ছাড়া খেয়াল করতে হবে পার্স প্রতিক্রিয়া দেখা যায় কিনা ।খালি পেটে নিম পাতা খেলে। 

দাতের যত্নে নিম পাতার ব্যাবহার তঙ্গের

দাতের যত্নে নিম পাতার ব্যাবহার খুবই উপকার হিসাবে কাজ করে থাকে শুধু যে নিম পাতা দিয়েই দাতের যত্ন করা যায় তা কিন্তু নয় ,যেমন পেয়ারা কচি পাতা দিয়ে ডাঁট পরিস্কার করা যায়,আমের যে কচি পাতা সেটা দিয়ে ডাঁট পরিস্কার করা হয় ,দাঁতের মাড়ি শক্ত রাখতে নিমের ডাল দিয়ে মেসোয়াক করলে দাঁতের উপকার আসবে। দাঁত আমাদের সকলের জন্য খুব ই গুরুত্ব পূর্ণ তাই দাঁত কে ধরে রাখার জন্য আমাদের কে প্রতিনিয়ত পরিস্কার পরিছন্ন রাখা দরকার।

দাঁত যে আমাদের মুখের সৌন্দর্য হিসাবে কাজ করে তা কিন্তু না ,ডাঁট আমাদের দেহের অঙ্গ প্রতঙ্গের সঙ্গে জড়িয়ে আছে ,স্বাস্থ্যের সঙ্গে জড়িয়ে আছে এই দাঁত গবেষকেরা এর মধ্যে খুজে পেয়েছে দেহের অঙ্গপ্রতঙ্গ নানা রোগের কারন হতে পারে ।মুখের রোগের সঙ্গে আলজিমা বা স্মৃতি ভমের সম্পর্কও খুজে পেয়েছে ।মুখের নানা ধরনের জীবানুর অস্তিত্ব খুজে  আলজিমা রক্তে পাওয়া গেছে।

দীর্ঘদিন মাড়ীর প্রদাহ থাকলে জ্ঞান অরজতনা আক্রমন কারি জীবানুনাশক মাড়ির মধ্যে ফুস্ফুসের মধ্যে পাওয়া গেছে ,ফুস্ফুস ধীরে ধীরে স্বাস প্রস্বাস কমে থাকে ,যে মাড়ি থেকে প্রদাহ হয় ,মাড়ির সমস্যা হলে গর্ভবতীর সন্তান যে সময়ে হোয়ার কথা থাকলেও সে সময়ের আগে ভূমিস্ট হয় এবং ওজন ও কম হতে পারে ।দাঁতের সমস্যা থেকে নানা জটিলতা দেখা দিতে পারে ।
 
পরিশেষে আমি বলতে চাই যে বিষয়ে আমি লিখেছি আমি আপনাদের কে সঠিক তথ্য দেওয়ার চেস্টা করেছি ,এর পর যদি কোন কারন বসত ভূল হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই মন্তব্য ঘরে জানাবেন।আর যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে আমাকে কমেন্ট করতে  ভুলবেন না ,সকল পরিচিতিদের মাঝে আমার লিখা ছড়িয়ে দিবেন ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url