ত্বকের যত্নে তিসির উপকারিতা ও অপকারিতা


প্রাচীন কাল থেকে শরীরকে সুস্থ্য এবং রোগ মুক্ত রাখতে এই তিসি বীজের ব্যাবহার হচ্ছে।তিসির উপকারিতা প্রচুর ।তিসি বিজ হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। ব্লাডপেসার  কোলেরেস্টল কমাতে সাহায্য করে

ত্বকের-যত্নে-তিসির-উপকারিতা-ও-অপকারিতা




ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে পারে  এবং ডায়াবেটিক রোগিদের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে।একাধিক  গবেষণা দেখা  যায় মাত্র ১ চামুচ তিসি শরীরে প্রবেশ করে  প্রোটিন , কার্বো হাইড্রেড ফাইবার, আইরন, হাইপ্রেসার,থাইরয়েড,এবং হারতের রোগ থাকবে না।


সূচীপত্রঃ ৮ উপায়ে তিসির ব্যাবহারের উপকারিতা নিয়ে আলোচনা

তিসি বীজের অবাক করা উপকারিতা

আমরা জানব তিসি বীজের উমে গা থ্রি এসিডের চাহিদা পুরন করে । শরীরকে সব দিক থেকে সুস্থ্য রাখতে ওমেগা থ্রি ফাইটাসের কোন তুলনা হয় না বিশেষ  করে এঞ্জাই টিক প্রকপ কমাতে ব্রেন পাওয়ার বাড়াতে  দৃষ্টি শক্তি উন্নতি ঘটাতে ব্রেন পাওয়ার বাড়াতে হৃদ যন্ত্র সুস্থ্য রাখতে তিসি বীজ খুব কাজ করে থাকে। বেশ কিছু   গবেষণায় অনুসারে নিয়মিত  কয়েক চামুচ তিসি বীজ  খাওয়া শুরু করলে শরীরে অমেগা থ্রি ফাইটা এসিডের মাত্রা এত বেড়ে যায় যে,কোন ধরনের অটোইমুন রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বললেই চলে।

সুধু তাই নয় শরীরে   এই উপাদান্টির মাত্রা বাড়তে থাকলে ক্যান্সারের মতো মরন রোগের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায় বিশেষ করে কোলন ক্যান্সারের ৫০ পারসেন কমে যায়।প্রায় ৬ হাজার জনের করা এক গবেষণা দেখা গেছে ,তিসি বীজে ওমেগা থ্রি ফাইএসিডের পাশাপাশি আরো এমন কিছু উপাদান থাকে ,তা শরীরে প্রবেশ করা মাত্র বিভিন্ন রকমের   ক্যান্সারের ঝুকি  কমে যায়।

ফাইবারের চাহিদা মেটে মাত্র ১ চামুচ তিসি  বীজে  রয়েছে কম বেশি ৩ গ্রাম ফাইবার,শরীরে প্রবেশ করার পর  নানা রকম  পেটের রোগে এর এর মাত্রা  প্রকপ কমতে যেমন সময় লাগে না খারাপ কলস্টরেল মাত্রা কমতে শুরু করে ।সেই সঙ্গে আরও কিছু  উপকার পাওয়া যায় ,রক্তের শর্করা মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।ওজন নিয়ন্ত্রনে চলে আসে,এবং লিভারের কর্মক্ষমতা বেড়ে যায়তিসি 

খাওয়ার ৭টি উপকারিতা নিয়ে আলোচননা

  • হজম ক্ষমতা বারায়ক
  • কোষ্ঠ কাঠিন্য দূর করে
  • ডায়াবেটিক নিয়ত্রন করে 
  • হৃদপিণ্ড ভালো রাখে
  • ক্যান্সারের ঝুকি কম করে
  • স্নায়ু তন্ত্রের জন্য উপকারী 
  • ত্বক ও চুল সুন্দর রাখে
তিসি   দ্বারা শারীরিক  উপকারিতা অনেক রয়েছে এর মধ্যে প্রচুর  ভিটামিন ,মিনারেল,ফাইবার,এমন কি অমেগা থ্রি এসিড ও পাওয়া যায়।যার ফলে ফেটি লিভার দূর করে হার্ড হেল্প   ইম্প্রভ করে ।রক্তের মধ্যে কোলস্টরেল কমায় ,বাজে কোলস্টরেল দূর করে।স্কিন হেয়ার হেলদি  ইম্প্রোভ করে। তাছারা জয়েন্ট এ ব্যাথা দূর করে, আথ্রাইটিজ থাকলে সেটা দূর করে।

প্রতিদিন সকালে ১ চামুচ তিসি বীজ ভালো করে গরম করে পাউডার করে নিতে হবে ।তারপর এইটার সঙ্গে দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে হবে ।এর ফলে সমস্ত যাবতীয় উপকারিতা আপনি পাবেন।তবে চুল পরা বন্ধ করে ।মাথার ত্বক ময়শ্চারাইজড রাখতে সাহায্য করে ।তিসি বীজ চুলের ব্লেকেজ ও আগা ফাটা বন্ধ করে।

ত্বক ফর্সা ও উজ্জ্বল করতে  তিসির জেল ব্যাবহার 

এই জেল ব্যাবহার করলে ত্বকের বলিরেখা দূর করবে ।কালো ছোপ ছোপ দাগ দূর করবে।মেজতা সারাতে এই জেল ভীষণ উপকারী।এই জেলের উপকারিতা বলে শেষ করা যাবেনা ।তিসি আগে অনেক হত এখন তেমন একটা দেখা যায় না ।তিসি আমাদের চুলের এবং ত্বকের জন্য ভীষণ উপকারী।তিলের যত্নে ও ভীষণ উপকারী।তিসি আমাদের ত্বকে ব্রাইট করতে সাহায্য করে ।

এখন তিসির জেল বানিয়ে নিয়ে ব্যাবহার কেমন করে করতে হবে চলুন জেনে নেই ,এই তিসি বাজারে মুদিখানার দোকানে পাওয়া যায় .১০০ গ্রাম তিসি নিবেন ,চুলায় একটি পাত্র বসিয়ে দিন তারপর চা চামুচ দিয়ে ৪ চামুচ তিসি দিবেন আর এই তিসি ১০ মিনিট জাল করতে হবে ,এবং আস্তে আস্তে জাল করে ঘন হয়ে আসবে এবং জেল এ পরিনত হলে নামিয়ে থান্ডা করে  নিতে হবে ।

কুসুম কুসুম গরম থাকতে নামিয়ে সুতি কাপড় দিয়ে ছেকে নিয়ে সংরক্ষন করে অন্তত ১৫ দিন রাখতে পারবেন ।আর এর পর একটি কটনের মাধ্যমে  ত্বকে ব্যাবহার করবেন এই তিসির জেল ব্যাবহারে ত্বকের বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে বয়সের ছাপ দূর করে ।এই তিসির জেল মুখে লাগিয়ে শুকা না  পর্যন্তও অপেক্ষা করতে হবে তারপর থান্ডা পানি দিয়ে ধুওয়ে ফেলতে হবে ।

ত্বক ও চুলের যত্নে তিসির ব্যাবহার

তিসির জেলের ত্বক ও চুলের যত্নে খুব উপকারি ,চুলের যত্নে তিসির ব্যাবহারে চুল করে ঝলমলে ।ত্বক্ব ব্যাবহারে ।তবে পার্লারে না গিয়ে ঘরে বসে চুল করুন স্ট্রেট এবং সিল্কি।এই তিসি দিয়ে সিরাম বানিয়ে নিতে পারেন দারুন কাজ করে ত্বক গ্লাসের মত চক চকে করবে।শ্যাম্পু করার আগে এই তিসির জেল লাগিয়ে নিন সুকিয়ে গেলে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন দেখেন চুল কি ঝলমল করছে।

ত্বকের জন্য সিরাম খুব উপকারী ।অনেক সময় অর্থাৎ শীতকালিন সময়ে ত্বক হয়ে যায় সুস্ক, তৈলাক্ত মুখেও এই তিসির সিরাম লাগাতে পারেন ,তিসি আমাদের আশেপাশের যে কোন মুসিখানা দোকানে কিনতে পাবেন ,বেশি টাকা লাগবে না ২০ টাকার করে কিনে নিয়ে এসে একটি পাত্র চুলায় বসিয়ে দিন এরপর পানি দিন তারপর তিসি গুলো ঢেলে আর মিটি  মিটি জাল করতে হবে আর নারতে হবে ।

নারতে নারতে দেখবেন আস্তে আস্তে ঘন জেল বের হচ্ছে সেই সময় চুলা থেকে নামিয়ে একটু থান্ডা করে নিয়ে একটি বোতলে সংরক্ষন কতে পারেন অন্তত ১৫ দিন ।তিসি বেশিদিন রাখা  ঠিক না ,বেশিদিন তিসির জেল সংরক্ষন করা যায় না ।এই তিসির জেল আপনার মুখ করবে চক চকে ।

গবেষণায় পাওয়া  যায় তিসি বীজের অবাক করা উপকারিতা

তিসি বীজের উপকারিতা নিয়ে অনেক আলোচনা করা হয় যে ওমেগা থ্রি যাদের শরীরে ভিতরে কোলেস্ট্ররেল বেশি থাকে এস ডি এল কম থাকে এবং এল ডি এল বেশি থাকে টি জি এল বেশি থাকে ।তাদের ওমেযাত্রি প্রব্লেম আছে মানে ওমেযাত্রি কম আছে।দ্বিতীয়ত হছে হার্টের জন্য এই ওমেগা থ্রি হচ্ছে খুব ই উপকারী ।ওমেগা থ্রি এর কথা বলে শেষ করা যাবেনা এটি আপনি সাপ্লিমেন্ট হিসাবে কাজ করে এই সেই তিসি বীজের উপকারিতা ।

এই তিসির অন্যান্য নাম হচ্ছে এই তিসি ।অতসী, নীল্পুস্পিকা,নীল্পুস্পি,সুনিলা,উমা,দেবী ,পারবতী ,হেম বতী, মস্রিনা,পিচ্ছিলা,ক্ষুমা,মদত কটা ।ফ্লেগসীড যেটাকে তিসি বলি এটি ওমেগা থ্রির ভান্ডার।আমাদের খাদ্য মধ্যে ওমেগা থ্রি এনং ওমেগা ৬ এর একটি প্রভাব রয়েছে ।ওমেগা থ্রি বেশি থাকে আর ওমেগা ৬ কম থাকে ।

যার কারনে ওমেগা থেই বেড়ে গেলে ওমেগা ৬ কমে যায় ।আপনাদের ওমেগা থ্রি বাড়াতে হবে ,ওমেগা ৬ কমাতে হবে ।সেটা একটা আল্লাহ প্রদত্ত একুয়াল সিস্টেম রয়েছে।এই তিসিতে।এই তিসি আপনি কিভাবে খাবেন এবং খেলে কতটুকু উপকার পাবেন সেতার একটি  চার্ট দেখে নিন ।যাদের কন্সট্রিপিউশ্ন আছে তারা এই ওমেগা জাতীয় খাবারের জন্য তিসি খেতে পারেন 

তিসি বীজ খাওয়ার কিছু নিয়ম

তিসি বীজ সরাসরি খেলে জজম হতে সময় নেয়,গুরো করে খাওয়াই শ্রেয়।আটা বা ময়দা মাখার সময়ে ফ্ল্যাক্স গুঁড়ো অল্প পরিমানে মিশিয়ে রুটি তৈরী করতে পারেন ।আবার সকালে খালি পেটে এক চা চামুচ তিসির গুঁড়া গরম পানিতে মিশিয়ে নিয়ে খেতে পারেন ।এতে লেবু মিশিয়ে খেলে  আরো ও ফল পাবেন।

ফ্লাক্সিড কিভাবে খেলে ভুড়ি কম্বে ফ্লেক্সসিড টা প্রথম বারে খাওয়া শুরু করলে একটু কম করে নিয়ে খেতে হবে,এতে শরীরটা যখন ফাইবার টা নিতে পারবে তখন  এই ফাইবারটা নিতে আস্তে আস্তে বেশি।এর স্বাদ টা একটু বাদামের মত ,এই ফ্লেক্সসিড খাবারের মধ্যে ও ছিটিয়ে খেতে পারেন ।যে কোন খবারের মধ্যে যেমন ,সুপের উপরে ছিটিয়ে খেতে পারবেন ।

তিসি নিয়ম অনুযায়ী খেলে চর্বি কমে যায়, এই তিসি অনেকে চিনেন না নাম ই শুনেনি ,এই তিসি সব এলাকাতে হয় ।তবে কেউ কেউ জমতে বুনে তজাকেন আবার কেউ কেউ বুনেন না এই তসি মুদি খানা দোকানে বেশি পাওয়া যায় ।তিসি ব্যাবহারে অনেক গুলো লাগে তা কিন্তু না ,তিসি অনেক গুলো রোগ সারাতে সাহায্য করে ৩০০ গ্রাম তিসি কিনে নিয়ে এসে চুলায় গরম পানিতে অল্প আচে ফুটিয়ে নিয়ে থান্ডা করে একটা বোতলে সংরক্ষন করে রেখে দিলে ১৫ দিন ব্যাবহার করতে পারবেন ।

সেটা হতে পারে ফেসিয়াল করার জন্য ,হতে পারে খাওয়ার জন্য যে যেভাবে খাবেন সে উপকারে আসবে ।তবে নিয়ম অনুসারে খেতে হবে এলমেলো করে খাওয়া যাবেনা ।সে ক্ষেত্রে কাজ করবে কম ।শুধু যে খাওয়ার নিয়ম সেটা কিন্তু নয় ,তিসি কিন্তু চুলের যত্নে ভীষণ কাজ করে থাকে।

থাইরয়েড গোড়া থেকে কমাতে তিসির ব্যাবহার  

তিসি থাইরয়েড ,থাইরয়েড হচ্ছে একটি গ্রন্থি যা আমাদের  গলার শ্বাসনালীর সামনের দিকে অবস্থিত,এই গ্রন্থি থেকে  নিশচিত  হরমন মানুষের শরীরে বিভিন্ন কাজ করে থাকে ।কয়েকটি উদাহরন দিলে বুঝা যাবে যে ,আপনার শরীরকে পরিস্কার করতে সাহায্য করে থাকে বিপাক  ক্রিয়া ঘটায়।বাচ্চাদের বেড়ে উঠা নিশ্চিত করে ।বুদ্ধির বিকাশ ঘটায় ।

বয়োসন্ধির লক্ষন মেয়েদের ক্ষেত্রে ঋতুচক্র  গর্এভধারণ গুলো ও নিশ্চিত করে  থাইরয়েড  গ্রন্থি  থেক এই হরমন । ,এই থাইরয়েড হরমন ২ প্রকারের হয় ,টি  ৩ ও টি ৪ আমাদের শরীরে রক্তে একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় এই হরমন থাকতে হয় ।কোন কারনে এই হরমন গূলো বেরে গেলে বা কমে গেলে আমরা বিভিন্ন রকমের  সমস্যায় ভুগি ।যখন কার শরীরে কম পরিমানে থাইরয়েড উৎপাদন হতে শুরু করে তখন তাকে হাইপার থাইরিজাম বলে ।

মানুসের শরীরে যদি হাইপার থাইরিজম থাকে  তাহলে কি কি সমস্যা থাকে রক্তের  থাইরয়েড  হরমন আধিক্যের কারনে নানা উপসর্গও দেখা দিতে পারে। যেমন বুক ধরপর করা ,ওজন তুলোনামুলক অনেক  কমে  যাওয়া ,শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া চোখের আকার ও আকৃতি বৃদ্ধি পাও্রিতিগরম সহ্য করতে না পারা ঋতুস্রাবের সমস্যা এমন কি মানুষিক সমস্যা ও দেখা দিতে পারে । 

ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া ,মুখ ফুলে যাওয়া ও স্বর পালটে যাওয়া হাত ও পা ফুলে যাওয়া মনের গতি ভালো না লাগা , গর্ভাবস্থায় বাচ্চা পেটে থাকলে নানা রকমের সমস্যা হতে পারে ।বুদ্ধি বিকাসের সময় এই বাচ্চা জন্ম নিলে বুদ্ধি কম হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে এই শিশুটির। এই রকম সমস্যা হলে দাঃ চিকিৎসা নিলে ভালো হয়ে যাবে ।

তিসি বীজ শরীরের মেদ কমাতে সাহায্য করে

তিসি বীজ শরীরের মেদ কমাতে সাহায্য করে ,ও ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে ওজন হ্রাস ফ্লেস্কবীজের আশ্চর্যজনক শক্তি উপস্থাপন করা হচ্ছে ।আমি এই পোস্টটিতে ক্ষুদ্র পুস্তি স্ম্রেদ্ধ বীজগুলি গপনীয়তা উম্মচন করব।এবং আপনাকে বলব কিভাবে সেটা আপনার ওজন কমানোর লক্ষ্য অর্জনের সাহায্য করতে পারে।

ফ্লেক্স বীজ  ছোট তিসি নামে পরিচিত,বাদামী বা সোনালী বীজ যা সন গাছ থেকে আসে তারা তাদের অবিশ্বাস্য স্বাস্থ্য সুবুদ্গার জন্য সতাব্দী ধরে ব্যাবহার করা হয়েছে ,এবং এখন ওজন কমানোর শায়ক হিসাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে ।তাদের যাদুর পিছনের রহস্য  তাদের অনন্য পুস্টি রচনায় নিহিত।

ফ্লেক্স বীজ ফাইবার প্রটিন স্বাস্থ্যকর চর্বী ভিটামিন এবং খনিজ  সমৃদ্ধও যা তাদের ওজন কমানোর  প্রযোজনায় চমৎকার সংযোজন করে তুলে ,ওজন কমানোর মুল কারনের মধ্যে একটি হলো পূর্ণতার উনুভুতি বজায় রাখা । আপনাকে  আপনার প্রতিদিনের প্রটিনের  প্রয়োজনীয়তা মেটাতে সাহায্য করে । ওমেগা -৩ ফেটি এসিডের একটি দুর্দান্ত উৎস   চর্বী গুলি শরীরের পদাহ কমাতে পরিচিত।যা প্রায় শরীরের ওজন বৃদ্ধি এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা গুলি কম করতে গুরুত্ব পূর্ণ ভুমিকা পালন করে।

পরিশেষে একটি কথা বলব যদি আমার টিপস গুলো আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে আমাকে লাইক কমেন্ট দিবেন আমি বিস্তারিত লিখার চেস্টা করেছি এবং স্টেপ বাই স্টেপ তুলে ধরেছি ,এই টিপস গুলো আপনাদের কাজে লাগবে ।শেষে বলব যে কোন স্বাস্থ্য টিপস  ও দিয়েছি  আপনারা দেখে সেই ভাবে কাজ করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url