ই ক্যাপ ক্যাপ্সুল খেলে ফর্সা হওয়ার ১০টি টিপস



ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বক সুন্দর আর আকর্ষণীয় করতে এর ব্যবহার ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ করে।ভিটামিন ই ক্যাপসুল  তার মশ্চারাইজিং গুণের জন্য বেশ সমাধিত এই ভিটামিন  নাইট ক্রিম হিসাবেও খুব উপকারী।

ই-ক্যা- ক্যাপ্সুল-খেলে-ফর্সা -হওয়ার-১০টি -টিপস

ই ক্যাপসুল ব্যবহার করার পূর্বে মুখ ভালো করে ধুয়ে নিবেন মুখ শুকিয়ে নিতে হবে।বাড়িতে থাকা যে কোনো ক্রিমের সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে নিয়ে মুখে লাগাবেন এবং মুখে লাগানোর আধাঘন্টা আগে লাগাবেন এতে করে ভিটামিন ই ক্যাপসুল তেল মুখে  শোষণ করে নিবে ।

পোস্ট সুচীপত্র: ই ক্যাপ্সুল ফর্সা হওয়ার ১০টি টিপস 

ই ক্যাপসুল তেল এর ব্যবহার 

একটি ই ক্যাপসুল খুলে সরাসরি মুখে গলায় অথবা শরীরের যেকোন স্থানে লাগাবেন এবং ২০ মিনিট পর তা ধুয়ে ফেলুন এটি ত্বককে মোলায়েম এবং উজ্জ্বল করতে অনেক গুণে সাহায্য করবে। ই ক্যাপসুল তেল বা ই ওয়েল সাধারণত ই ফ্যাটি এসিড তিন ফ্যাটি এসিড  সমৃদ্ধ তেল হিসেবে পরিচিতি। 

এটি বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রদান করে এবং প্রায় সেই স্বাস্থ্য সংক্রান্ত নানা সমস্যার সমাধান হিসেবে ব্যবহৃত হয় সাপ্লিমেন্ট গুলি   সাধারণত মাছের  তেল আলফা লিনো লেনিই ইপিএ এবং ডি এইচ এ  থেকে তৈরি হয় এটির ব্যবহারে কিছু গুরুত্বপূর্ণ।  নিম্নে তা আলোচনা করা হলো। 

হৃদ রোগের ঝুঁকি কমানো ঃ

ই ওয়েল বিশেষত  ৩ ফ্যাটি ওমেগা এসিড সমৃদ্ধ  হৃদ রোগের ঝুঁকি কমাতে  সাহায্য পড়তে পারে  পারে। এটি রক্তচাপ কমায়। 

হৃদরোগ প্রতিরোধ : ই ফিশ ওয়েল  হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক কারন এটি রক্তচাপ  কমাতে  ট্রাইগ্লিসেরাইড  লেভেল কমাতে রক্তে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। 

মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য :ওমেগা ৩ফ্যাটি 

প্রদাহ কমানো ঃ

 অ্যাসিড মস্তিষ্কের জন্য অত্যন্ত উপকারী এটি মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা উন্নত করতে সাহায্য করে এবং কিছু মানসিক রোগের ঝুঁকি যেমন বিষন্নতা এবং অটিজমের অপশনে সাহায্য করতে পারে।

প্রদাহ কমানো :ইথিস ওয়েল  প্রদাহ কমাতে সাহায্য করতে পারে প্রদাহ এর মত সমস্যাগুলির ওপশমে সহায়ক হতে পারে।

চোখের সমস্যা :ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড  চোখের শুষ্কতা অন্যান্য চোখের সমস্যার বিরুদ্ধে কার্যকরী হতে পারে। 

ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী :এটি ত্বককে ময়শ্চারাইড করে ত্বকের প্রদ করতে পারে চুলের স্বাস্থ্যও এটি সহায়ক হতে পারে। 

ব্যবহার এবং মাত্রা :

তিল সাধারণত প্রতিদিন ১ থেকে ৩ গ্রাম পর্যন্ত খাওয়া যায় তবে ব্যবহারের পরিমাণ ব্যক্তির শারীরিক অবস্থা স্বাস্থ্যের ওপর নির্ভর করে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া বরফ না করাই ভালো খালি পেটে বা খাবারের সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে তবে যদি এটি বাপ্পির্টের সমস্যার সৃষ্টি করে তবে খাবারের সঙ্গে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। 

সর্তকতা ঃ

যার শরীরে  এলার্জি আছে তাদের জন্য এটি উপযুক্ত নয়। 

গর্ভবতী বা স্তন্যদানকারী মায়েরা এই তেল ব্যবহার করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অবশ্যই উচিত ।

অতিরিক্ত পরিমাণে ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন কারো নীতি রক্তস্রাব এবং অন্যান্য সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে ।

এই তেল ব্যবহারের আগে বিশেষজ্ঞের সাথে অথবা ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।

মধু ও ই ক্যাপসুল এর মিশ্রন

মধু ই ক্যাপসুল মিশ্রণ বলতে আপনি যদি কোন নির্দিষ্ট প্রাকৃতিক বা ওষধি  ক্যাপসুল মিশ্রণ বোঝাতে চান. তবে তা সম্ভব মধু যদি উপাদান বা ভেষজ গুণ বিশিষ্ট উপাদান গুলির মিশ্রণ হতে পারে মধু অনেক প্রাকৃতিক উপাদানের সাথে মিশ্রিত হয়ে উপকারিতা দিতে পারে। এর কিছু মূল উপাদান এবং ব্যবহারের সম্ভাব্য ক্ষেত্র তুলে ধরা হলো 

মধু ও ভেষজ মিশ্রণ ঃ

মধু ও ভেষজ মিশ্রণ এক প্রকার প্রাকৃতিক ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয় যা শরীরের জন্য উপকারী। মধু নিজেই একটি প্রাকৃতিক আন্টি অক্সিডেন্ট এবং এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান হিসেবে কাজ করে থাকে। ভিটামিন খনিজ অ্যামিনো এসিড  শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। 

ভেষজ গুলো যেমন আদা হলুদ তুলসী পাতা পিপলা  ইত্যাদি মধুর সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করলে তাদের উপকারিতা আরো বাড়ানো সম্ভব বলে মনে হয় এর উদাহরণস্বরূপ দেওয়া হল। 

মধু ও আদামিশ্রণ ঃ

এটি হজমে সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে ঠান্ডা কাশির জন্য খুবই কার্যকরী 

মধু ও তুলসী পাতা ঃ

এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যার জন্য খুবই উপকারী। 

মধু ও হলুদ ঃ

এটি  এন্টি ইন ইনফ্লাম্যাটরি আন্টি ব্যাকটেরিয়াল গুনে ভরপুর যা সর্দির কাশি এবং সংক্রমণ থেকে মুক্তি পেতে অনেক গুণে সাহায্য করে। 

এ ধরনের মিশ্রণ অন্ত শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ব্যবস্থাকে সুস্থ রাখতে ত্বক ও স্বাস্থ্যকে ভালো রাখতে ব্যবহৃত হয় যেকোনো ভেষজ বা মধু মিশ্রণ ব্যবহার করার আগে একজন  চিকিৎসকের পরামর্শ  নেওয়া  দরকার। 

ই ক্যাপসুল ও অলিভ অয়েল মিশ্রণ 

ই ক্যাপসুল এবং অলিভ অয়েল স্বাস্থ্য সুরক্ষায় একটি  কার্যকরী ও জনপ্রিয় সমন্বয় সাধারণত  ই  ক্যাপসুল গুলো ভিটামিন এর একটি ট্যাবলেট বা কিউবিক আকারে ক্যাপসুল  ত্বক এবং স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। অলিভ অয়েল একটি প্রাকৃতিক তেল বিভিন্ন স্বাস্থ্যগত সুবিধা প্রদান করেএগুলির মিশ্রণ অনেক ক্ষেত্রেই ব্যবহার করা হয়ে থাকে। 

ই ক্যাপসুল এর উপকারিতা ঃ

ভিটামিন ই একটি শক্তিশালী এনটি  অক্সিজেন শরীর থেকে ফ্রি  রেডিক্যালস বের করতে সাহায্য করে  কোষের ক্ষতি রোধ করে থাকে। 

ত্বকের যত্ন ঃ

এটি ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সহায়ক  এবং ময়শ্চারাইজার হিসাবে কাজ করে থাকে।   ত্বকে মসৃণ কোমল  এবং উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে।  ত্বকের ক্ষতি বা বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে। 

 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি :এটি শরীরের প্রতিরোধ  ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। 

অলিভ অয়েল এর উপকারিতা :হাটের স্বাস্থ্য অলিভ অয়েল আন্টি ইনফ্লামেটরি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য যুক্ত   যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। 

ত্বক ও চুলের যত্ন :অলিভ অয়েল  ত্বক এবং চুলের জন্য উপকারী আদ্রতা বজায় রাখতে সহায়ক করে এবং চুলকে মসৃণ ও স্বাস্থ্যকর করে তোলে। 

পাচন তন্ত্রের স্বাস্থ্য :অলিভ অয়েল হজম ।

 বাড়াতে সাহায্য করে এবং অন্ত্রের সঠিক কার্যক্রম নিশ্চিত করতে সাহায্য করে। 

ই ক্যাপসুল ও অলিভ অয়েল মিশ্রণের উপকারিতা :এটি ত্বক  ও শরীরের বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায়  ব্যবহৃত হয়। মিশ্রনটি সাধারণত দুইভাবে ব্যবহার করা হয়। 

ত্বক ও চুলের জন্য :ভিটামিন ই এবং অলিভ অয়েল মিশ্রণটি আদ্রতা বাড়ায় এবং বলিরেখা কমাতে সাহায্য করে চুলে ব্যবহারে এটি চুলের গা  ডার্ক এবং 

 শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। 

 অন্ত্র ও হার্টের স্বাস্থ্য :এটি শরীলের অভ্যন্তরে ব্যবহৃত হলে  হার্টের স্বাস্থ্য উন্নত করতে তন্ত্রের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। 

ব্যবহার :ত্বকে  ব্যবহারের জন্য একটি ক্যাপসুল ভিটামিন ই অলিভ ওয়েলে মিশিয়ে ত্বকে দিন এটি রাতে ব্যবহার করা খুবই উত্তম 

চুলে ব্যবহারের জন্য :অলিভ অয়েল ও ভিটামিন ই নিঃসৃত করে চুলে ম্যাসাজ করুন এবং ২০ থেকে ৩০ মিনিট সেটা শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। 

অভ্যন্তরীণ ব্যবহারের জন্য :কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন মিশ্রণটি সাপ্লিমেন্ট  করা যেতে পারে তবে এটি ব্যবহারের আগে 

চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি বলে

 মনে হয়। 

সর্তকতা ঃ

অতিরিক্ত ভিটামিন ই সেবনে ক্ষতি হতে পারে যেমন মাথা ব্যাথা করতে পারে অনেক রক্তপাতের সমস্যাও হতে পারে। 

কিছু মানুষ অলি বয়েলে এলার্জি অনুভব করে থাকে নতুন উপাদান ব্যবহারের আগে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা উচিত। 

সর্বদা মনে রাখবেন কোন নতুন সাপ্লিমেন্ট ব্যবহারের আগে চিকিৎসা নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ আগে পরীক্ষার নিক্ষেপ করে রাখা উচিত  সাপ্লিমেন্ট ব্যবহারের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 

অ্যাভোকাডো ও ই ক্যাপসুল মিশ্রণ 

এভোকাডো এবং ই ক্যাপসুল একটি শক্তিশালী প্রাকৃতিক স্কিন কেয়ার হিসাবে এভোকাডো এবং ভিটামিন উভয়েই ত্বক এবং স্বাস্থ্য  উন্নত করতে সাহায্য করে তাদের মিশ্রণটি ত্বকের জন্য একটি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার ত্বকে  সুস্থ উজ্জ্বল এবং কোমল রাখে সুষ্ঠুর জন্য কোন। 

 এভোকাডোর উপকারিতা :অ্যাভোকাডো একটি পুষ্টিকর ফল যার মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক তেল ভিটামিন খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর কিছু উপকারিতা নিম্নে দেওয়া হল। 

আন্টি অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য :এতে ভিটামিন সি এবং ই তে সহায়ক এবং ত্বকে বয়সের ছাপ এবং বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে। 

প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি :এটি ত্বকের কোষকে রক্ষা করে এবং সানবার্ন বা অন্যান্য ত্বক  সংক্রান্ত সমস্যা  থেকে সুরক্ষা করে। 

ব্যবহারের উপায় :ত্বকে  ব্যবহারের জন্য একটি পাকা  এভোকাডো নিয়ে তা ভালোভাবে মাস করে নিন। 

একটি ই ক্যাপসুল এর তেল বের করে সেই মিশ্রণে যোগ করুন 

এই মিশ্রণটি মুখ এবং গলায় ভালোভাবে লাগিয়ে ১৫- ২০ মিনিট রাখুন এবং তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। 

এটি সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ব্যবহার পারেন। 

সতর্কতা :

কিছু মানুষ হোক কান্ড বা ভিটামিন ই তেলের প্রতি এলার্জিক হতে পারে তাই নতুন কোন উপাদান ব্যবহার করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া ভালো। 

অতিরিক্ত ভিটামিন ই সেবন নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে রক্তপাতের সমস্যা হতে পারে সঠিক মাত্রাই ব্যবহারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। 

অ্যাভোকাডো এবং ই ক্যাপসুল এর মিশ্রণ এবং চুলের জন্য এটি প্রাকৃতিক এবং কার্যকরী সেবা হিসেবে কাজ করে থাকে।


ভিটামিন ই ক্যাপসুল দিয়ে ত্বক ফর্সা করার উপায়

ত্বক ফর্সা করার বিভিন্ন ক্যাপসুল ব্যবহৃত হতে পারে তবে এগুলো ব্যবহারের আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ।কিছু ক্যাপসুল ত্বকের স্বাস্থ্য ও উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে কিন্তু সেগুলি সঠিকভাবে ব্যবহৃত না হলেও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে এখানে কিছু ক্যাপসুলের কথা উল্লেখ করা হলো ।যা ত্বক ফর্সা করতে ব্যবহৃত হয়।... নিম্নে এই গুলো আলোচনা করা হলো।

এখানে এখানে কিছু ক্যাপসুলের কথা উল্লেখ করা হলো যা ত্বক ফর্সা করতে কেবলই ব্যবহৃত হয়

গ্লুটাথিওন  ক্যাপসুল একটি শক্তিশালী আন্টি অক্সিডেন্ট যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে ধূমপান ও পরিবেশ দূষণের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া থেকে রক্ষা করে হালকা ও সুন্দর করতে সাহায্য করতে পারে গ্লুটাথিওন ক্যাপসুল গুলি অনেক সময় ত্বক ফর্সা করতে ব্যবহৃত হয় কিন্তু এটি ব্যবহারের আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া খুবই জরুরী।

ভিটামিন সি ক্যাপসুল

ভিটামিন সি ত্বকের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে এবং ত্বকের কালো দাগ বা ত্বকের রং উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে এটি ত্বকের শুষ্কতা কমায় ত্বককে মসৃণ রাখতে সাহায্য করে ভিটামিন সি ত্বকের কোলাজেন উৎপাদনও বাড়ায় যা ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

এল আনাইন ক্যাপসুল

এন আনাইন ত্বকে ফর্সা এবং উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। এটি এমিনো এসিড যা কিছু মেধাবিতক ফর্সাকারী উপাদান হিসাবে ব্যবহৃত হয়। এটি ত্বকের মেলা নিন উৎপাদন কমাতে সাহায্য করে যার ফলে ত্বক ফর্সা ও উজ্জ্বল হয়।

কলাজেন ক্যাপসুল

কলা জেন ত্বকের স্বাস্থ্য এবং স্থিতিস্থাপকতা বজায় রাখতে সাহায্য করে কলাজেন অভাব হলে ত্বক মলিনও শিথিল হতে পারে, কলাজেন ক্যাপসুল খেলে ত্বককে পুণ্য বিকরণ করা যায়্য,।র ফলে ত্বক উজ্জ্বল এবং সজীব দেখায় স্বাস্থ্য এবং স্থিতি স্থাপকতা বজায় রাখতে সাহায্য করে ।

ব্যবহারের সর্তকতা

এসব ক্যাপসুল ব্যবহার করার আগে অবশ্যই একজন স্কিন স্পেশালিস্ট বা ডাক্তারে পরামর্শ নেওয়া উচিত কারণ প্রত্যেক ব্যক্তির ত্বকের ধরন আলাদা এবং কিছু ক্যাপসুলের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে তাই সঠিক দোষ এবং সময়মতো ব্যবহারের বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে অনুসরণ করা অবশ্যই উচিত । 

ত্বক ফর্সা করার জন্য শুধুমাত্র ক্যাপসুল এর উপর নির্ভর না করে সঠিক খাদ্যভাস পর্যাপ্ত পানি পান এবং সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে এছাড়া ত্বক ফর্সা করার জন্য প্রাকৃতিক উপাদান যেমন অ্যালোভেরা দই লেবুর রস ইত্যাদি ব্যবহার করাও অনেক উপকারিতে আসতে পারে।

সপ্তলিত ডায়েট সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

সপ্তলিত ডায়ে ট হল এমন একটি ডায়েট পরিকল্পনা যা সাধারণত সাত দিন ধরে অনুসরণ করা হয় এটি শরীরের ওজন কমানোর উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়। এটি সাধারণত একটি নির্দিষ্ট পরিকল্পনার আওতায় খাবারের তালিকা পরিমাণ নির্ধারণ করে দেয় যা এক সপ্তাহের মধ্যে শরীরের অতিরিক্ত ধরাতে সাহায্য করতে পারি জনপ্রিয়।

সাধারণত বিভিন্ন ধরনের তবে এটি দীর্ঘস্থায়ী ওজন কমানোর সমাধান নয় বরং এটি শরীরকে বিটক্সিফাই করতে সহায়ক হতে পারে।

 সপ্তলিত ডায়েটের সাধারন পরিকল্পনা

একটি সপ্তলিত ডায়েটের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকা কিছুটা ভিন্ন হতে পারে ।তবে নিচে একটি সাধারণ পরিকল্পনা দেওয়া হলো।

প্রথম দিন ফলঃ প্রথমে দিনে আপনি শুধুমাত্র ফল খেতে পারবেন তবে তরমুজ আপেল আঙ্গুর কমলা পিস ইত্যাদি ফল খাওয়া যাবে কলা এবং নারকেল এড়িয়ে চলতে হবে পানির পরিমাণ যথেষ্ট পরিমাণে বৃদ্ধি করতে হবে যা দিনে অন্তত ৫ লিটার পানি খাবেন।

দ্বিতীয় দিন

সবজি ও সালাত দিন দ্বিতীয় দিনে শুধুমাত্র সবজি খাওয়া যাবে আপনি বিভিন্ন ধরনের সবজি টমেটো শসা গাজর সিম পালং শাক খেতে পারেন তবে পেঁয়াজ আলু ও মিষ্টি আলু এড়িয়ে চলতে হবে।

সেদিনের খাদ্য তালিকায় কোন প্রোটিন বা শর্করা থাকবে না শুধু সবজি খেতে হবে।

তৃতীয় দিন

তৃতীয় দিনে ফল এবং সবজির মিশ্রণ খাওয়া যাবে আপনি আগের দিনগুলোর মত ফল এবং সবজি খেতে পারেন তবে কোন আলু বা পেঁয়াজ খাওয়া যাবে না দিনে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করা খুবই জরুরী।

চতুর্থ দিন

চতুর্থ দিনে আপনি তিন থেকে চারটি কলা এবং তিন গ্লাস দুধ খেতে পারবেন। পারবেন এটি আপনাকে কিছু প্রয়োজনীয় পটাশিয়াম এবং প্রোটিন সরবরাহ করবে এই দিনে আপনি পানি এবং হারবাল চা পান করতে পারেন।

পঞ্চম দিন

পঞ্চম দিনে আপনি 110 থেকে 120 গ্রাম মাংস গরুর মাংস অথবা মুরগির মাংস খেতে পারেন তবে অন্য কোন শাকসবজি বা কার্বোহাইড্রেট খাওয়া যাবে না দিনে ছয় থেকে আট গ্লাস পানি পান করবেন।

ষষ্ঠ দিন

ষষ্ঠ দিনে মাংস এবং শাকসবজি খেতে হবে একে বলা হয় প্রোটিন ও সবজির দিন মাংসের পাশাপাশি সব ধরনের শাকসবজির খাওয়া যেতে পারে আপনি রান্না করা বা সালাত হিসাবে শাকসবজিও গ্রহণ করতে পারেন।

সপ্তম দিন

সপ্তম দিন আপনি ব্রাউন রাইস ফল ও শাকসবজি খেতে পারেন পারেন এটি আপনাকে পুনরায় শক্তি দিবে এবং ডায়েট শেষ করার পরে আপনি আপনার সাধারণ খাদ্যাভাসে ফিরে যেতে পারবেন আপনি আর গ্লাস পানি পান করবেন প্রতিদিন।

সপ্তলিত ডায়েটের উপকারিতাঃ

ওজন কমানো ডায়েট শরীরের অতিরিক্ত পানি মেদ কমাতে সাহায্য করে। ফলে শরীরের ওজন কিছুটা কমে যায় ।বি ডি টক্সিফিকেশন ফল এবং সবজি বেশি খাওয়া শরীরের বিষাক্ত পদার্থ বের করে ফেলতে সাহায্য ক... পেট পরিষ্কার রাখার জন্য এই ডায়েটের মাধ্যমে সুস্থ থাকে এবং শরীরের অতিরিক্ত পদার্থ বেরিয়ে যায়। 

সতর্কতা

স্বাস্থ্য সমস্যা দীর্ঘদিন ধরে এই ধরনের ডায়েট অনুসরণ করলে পুষ্টির অভাব হতে পারে এই দীর্ঘমেয়াদি ফলাফল আশা করা উচিত নয় শরীরের জন্য উপযুক্ত নয়। যারা ডায়াবেটিক হার্টের সমস্যা ,অন্যান্য গুরুত্ব রোগে আক্রান্ত্তা‌দের জন্য এই ডায়েট উপযুক্ত নাও হতে পারে ।ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী এই ডায়েট শুরু করার আগে একজন ,ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে  মূলত শরীরের অস্থায়ী ডিটক্সিফিকেশন এবং কিছুটা দ্রুত ওজন কমানোর জন্য একটি প্ল্যান ,তবে এটি দীর্ঘমেয়াদি সুস্থতা এবং স্থায়ী ওজন কমানোর সমাধান নয়।

সানস্ক্রিন ব্যবহার সম্পর্কে জেনে নিন

সানস্ক্রিন হল এমন একটি প্রোডাক্ট যা ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর ইউভি রশী থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এটি ত্বককে সানবার্ন ত্বকের বয়স বাড়ানো এবং ত্বকের ক্যান্সার সহ অন্যান্য সমস্যা থেকে বাঁচাতে পারে।

সানস্ক্রিনের গুরুত্বঃ
সূর্যের রশিতে দুটি প্রধান ধরনের ইউ ভি রশি থাকে ইউভি রশী এগুলো ত্বকের গভীরে প্রবেশ করে এবং দীর্ঘমেয়াদি ভর্তি করতে পারে যেমন ত্বকের প্রাকৃতিক বয়স বাড়ানো ইউ ভি রশি এগুলি ত্বকের উপরে স্তরে প্রভাব ফেলে এবং সৃষ্টি করে এছাড়া সূর্যের অতিরিক্তকের ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে।

সানস্ক্রিন ব্যবহারের উপকারিতাঃ
সানস্ক্রিন শাণ থেকে রক্ষা সূর্যের অতিরিক্ত তাপে ত্বক পুড়ে যায় সানস্ক্রিন ব্যবহার করলেই এটি কমে যায়। ত্বকের বয়স কমানো ইউভি  রশ্মি ত্বকের কোলাজেন এবং এলাস্টিন ধ্বংস করে। যার ফলে ত্বক শিথিল এবং বলিরেখা পরে সংস্কৃত্রিম এই প্রক্রিয়া কমাতে সাহায্য করে।

 ত্বক ত ্বক ক্যান্সারের ঝুঁকি কমানো ইউ ভি ত্বকের ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে সানস্ক্রিন এটপ্রতিরোধ সাহায্য করে।ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখা সংস্কৃতি ত্বককে ধ্বংসাত্মক প্রভাব থেকে রক্ষা করে এবং ত্বকে মসৃণও সুস্থ রাখে।

সানস্ক্রিন ব্যবহার করার সঠিক উপায়ঃ

এসপিএফ নির্বাচন করে সাংস্কৃতিক কেনার সময় এসপিএফ চেক করুন এসপিএ ৩০ থেকে ৫০ পর্যন্ত সাংস্কৃত্রিম অধিকাংশ মানুষের জন্য উপযুক্ত এসপিএর ৩০ তকের 97 পার্সেন্ট ইউভি প্রতিরোধ করে ৯৮ পার্সেন্ট ৯৮ পার্সেন্ট করতে পারে ইউ ভি বি ব্লক করতে পারে। ব্যবহার করার সময় সাংস্কৃত্রিম তোকে ব্যবহারের ২০ থেকে ৩০ মিনিট আগে প্রয়োগ করুন এটি ত্বকে সঠিকভাবে কাজ করার জন্য সময় নিতে হবে।

পুনরায় ব্যবহার দুই থেকে তিন ঘণ্টা পরপর সানস্ক্রিন পুনরায় প্রয়োগ করুন। মুছে ফেলতে পারি যতটুকু প্রয়োজন মুখ গলা হাত পা এবং শরীরের অন্যান্য উন্মুক্ত অংশের সানস্ক্রিম পর্যাপ্ত পরিমাণে ব্যবহার করুন সঠিক প্রকার নির্বাচন যদি আপনি দীর্ঘ সময়ের জন্য সূর্যের আলোতে থাকেন তবে প্রয়োজন ওয়াটারপ্রুফ সানস্ক্রিন নির্বাচন করতে হবে।

সানস্ক্রিনের উপাদানঃ

সানস্ক্রিনে দুটি প্রধান উপাদান থাকে এক নম্বর কেমিক্যাল সানত্রিন এটি সূর্যের রশ্মি শোষণ করে এবং তার থেকে শোষণ হওয়ার পরে তা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে যেমন অক্সিবেনজন,অক্টক্রিলিন।

ফিজিক্যাল সানস্ক্রিন ত্বকে একটি স্তর তৈরি করে যা সূর্যের রশ্মি প্রতিফলিত বা ছড়িয়ে দেয় এটি সাধারণত ত্বকে নিরাপদ এবং অনুভব করা যায় যেমন জিন অক্সাইড টাইটানিয়াম ডাই-অক্সাইড ইত্যাদি

সর্তকতাঃ
এলার্জি বা সিনসিটি ত্বক যদি আপনার ত্বক অতিরিক্ত ফেনসিটি বা এলার্জির দিকে ঝুঁকিপূর্ণ হয় তবে পারফিউম ফ্রি বা হালকা কেমিক্যাল উপাদান যুক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করা যেতে পারে অতিরিক্ত সংস্কৃতি শুধুমাত্র সূর্যের রশি থেকে প্রতিরক্ষা দেয় তবে অন্যান্য সুরক্ষা পদ্ধতি যেমন ভ্যাট সানগ্লাস এবং সানস্ক্রিন পরিধান করার তত্ত্বকে আরো ভালোভাবে সুরক্ষা দেয়। সানস্ক্রিন ব্যবহার করা ত্বকের সুস্থ করা উচিত।

রাতে ভিটামিন ই ক্যাপ্সুল ব্যাবহার করার নিয়ম

রাতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের নিয়ম সাধারণত তেমন কিছু নয় তবে কিছু বিষয় মনে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ খাবারের সাথে ব্যবহার করুন ভিটামিন ই ক্যাপসুল সাধারণত খাবারের সাথে নেওয়া উচিত কারণ একটি চর্বিতে দ্রবণীয় অর্থাৎ এটি শরীরের চর্বি দ্বারা ভালোভাবে শোষিত হয় রাতে খাবারের পরে এটি খাওয়া সবচেয়ে উপযুক্ত

মাত্রা অনুসরণ করুন ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন ই ক্যাপসুলের সঠিক মাত্রা নেওয়া খুবই জরুরী সাধারণ একটি ক্যাপসুল প্রতিদিন নেওয়া হয় তবে ডাক্তারের পরামর্শ এই পরিমাণ পরিবর্তিত হতে পারে।

পরীক্ষা করুন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ভিটামিন ই এর অতিরিক্ত পরিমাণ শরীলে কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে পারে যেমন পেটের সমস্যা মাথা ব্যথা ইত্যাদি ইত্যাদি তাই সঠিক মাত্রা এবং ব্যবহারের ক্ষেত্রে সর্তকতা অবলম্বন করা অবশ্যই উচিত।

খাবারের সময়কাল অনেক সময় এটি ত্বকের যত্নে ব্যবহৃত হয় তবে যদি ত্বকের জন্য ব্যবহার করা হয় তাহলে তা রাতে ব্যবহার করাই ভালো ক্যাপসুলটি ত্বকে মাখতে পারেন।  বা পকেটে ছিঁড়ে রাখতে পারেন।

গ্লিসারিন ও ই ক্যাপসুল কিভাবে ব্যবহার করবেন

গ্লিসারিন এবং ভিটামিন ই ক্যাপসুল একসাথে ব্যবহার করা ত্বকের জন্য উপকারী হতে পারে। এটি ত্বককে ময়শ্চারাইড করে। আর্দ্রতা প্রদান করে ,এবং ত্বকের আদ্রতা বা শুষ্কতা কমাতে সহায়তা করতে পারে। নিম্নে  নিয়ম কানুন দেওয়া হলো।

গ্লিসারিন ও ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের নিয়ম ঃ
উপকরণঃ একটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল
১ থেকে ২ চামচ গ্লিসারিন

প্রস্তুত প্রণালী

প্রথমে একটি পরিষ্কার পাত্রে এর থেকে দুই চামচ গ্লিসারিন নিন তারপর একটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল খুলে তার ভেতরের তরল গ্লিসারিনের মধ্যে মেশান এই মিশ্রণটি ভালো করে মিশিয়ে নিন

ব্যবহারঃ
রাতে ত্বক পরিস্কার করার  পর এই মিশ্রণটি ত্বকে মেসেজ করুন। বিশেষ করে রুক্ষ ত্বকের  অংশ এটি ব্যবহার করুন হালকা হাতে ম্যাসাজ করে ত্বকে পুরোপুরি মিশিয়ে নিন।

নোট

এটি রাতের বেলা ব্যবহার করা সবচেয়ে ভালো ,কারণ রাতে ত্বক পুনর জীবিত হয় এবং উপকরণগুলি ভালোভাবে শোষিত হয়। প্রথম ব্যবহারে যদি কোন এলার্জির লক্ষণ দেখা দেয় তবে ব্যবহার বন্ধ করুন এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিন

গ্লিসারিনও ভিটামিন ই এর উপকারিতাঃ

ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখে গ্লিসারিন ত্বকে গভীরভাবে মশ্চারাইজ করে ভিটামিন ই ত্বকের সেল রেইনি ওয়াল প্রক্রিয়া উন্নত করে। শুষ্ক তা কমায় ত্বক শুষ্ক ত্বকে মৃদু ময়েশ্চার প্রদান করে   নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের বলিরেখা বা বয়সের ছাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে ক্যাপসুল ব্যবহার করলে ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখা সম্ভব।

কিভাবে বিশ্রাম নিলে ত্বক সুন্দর থাকবে

ত্বক সুন্দর  ও স্বাস্থ্যকর রাখার জন্য পর্যাপ্ত বিশ্রাম অর্থাৎ ঘুম খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।বিশ্রামক ঘুমের সময় ত্বক পুনর্গঠন ও মেরামত প্রক্রিয়া চলে যা ত্বকে সতেজ ও ঝকঝকে রাখে এখানে কিছু পদ্ধতি দেওয়া হল যেগুলি ভালো বিশ্রাম এবং ত্বকের সৌন্দর্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। 

পর্যাপ্ত ঘুম নিন:

৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুমান ঘুম ত্বকের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যখন আপনি ঘুমান ত্বক পুনর নির্মাণে্‌ প্রক্রিয়া শুরু হয় এবং নতুন ত্বক  কোষ তৈরি হয় ।যদি ঘুমের অভাব থাকে তাহলে ত্বকে কালো দাগ ,ব্রণ, ও শুকনো রেখার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

সঠিক ঘুমের পরিবেশ তৈরি করুন

পরিষ্কার বিছানা ও বাল িশ বিছানা এবং বালিশ পরিষ্কার রাখা জরুরী কারণ ময়লা ধুলা তেল এবং মেকআপ অবশিষ্ট থাকতে পারে যা ত্বকের সংস্পর্শে এসে ব্রণ সৃষ্টি করতে পারে পরিবর্তন করুন । 

ঘুমানোর পদ্ধতি
পিঠে সোয়া মুখের উপর চাপ পড়া রোধ করার জন্য পিঠে শোয়া সবচেয়ে ভালো পাশের দিকে বা পেটের উপর সোয়া ত্বকের উপর চাপ সৃষ্টি করে এবং এর ফলে মুখে দাগ বার রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হতে পারে।

ঘুমানোর আগে ত্বক পরিষ্কার করুন

মেকআপ বা ময়লা ছড়িয়ে দিন ঘুমানোর আগে ত্বক ভালোভাবে পরিষ্কার করা উচিত মেকআপ ময়লা বা তেল ত্বকে জমে থাকলে এটি ত্বকের ছেলের পুনর্গঠন প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্থ করতে পারে।

পানি পান করুন

ঘুমানোর আগে এবং ঘুমানোর পর পর্যাপ্ত পানি পান করা ত্বকে আদ্র রাখে এবং ত্বকের কোষের পুনর্গঠন প্রক্রিয়াকে সহায়তা করে।

স্ট্রেস কমান 

মনস্তাত্ত্বিক শাস্তি অধিক স্টেজ ত্বককে প্রভাবিত করতে পারে। যেমন ব্রণ একজিমা ইত্যাদি ঘুমানোর আগে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে মেডিটেশন বা হালকা বই পড়া সহায়ক হতে পারে।

ঘুমের আগে ভিটামিন সি বা ভিটামিন ই সিরাম ব্যবহার করুন

কিছু ত্বক বিশেষজ্ঞ রাতে ভিটামিন সি বা ভিটামিন ই সিরাম ব্যবহারের পরামর্শ দেন ।কারণ এটি ত্বকে পুষ্টি দেয় এবং ত্বকের পুনর্গঠন প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে

ঘুমের সময় প্রাকৃতিক ত্বক পুনর্নির্মাণ প্রক্রিয়া

ঘুমানোর সময় ত্বক স্বাভাবিকভাবেই টক্সিন দূর করার জন্য কাজ করে এবং ত্বকের রিফ্রেশমেন্ট প্রক্রিয়া চলে এই সময় যদি আপনি সঠিক পণ্য ব্যবহার করেন তবে ত্বকের স্বাভাবিক পুনর্গঠন আরো কার্যকর হতে পারে।

উপসংহারঃ
প্রতিদিন পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম ত্বককে সুন্দর  এবং স্বাস্থ্যবান রাখতে  সহায়তা করে ,এছাড়া উপযুক্ত স্কিন কেয়ার রুটিন সঠিক খাদ্যাভ্যাস এবং মনোযোগী বিশ্রাম ত্বকের সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে  থাকে।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url