ডিজিটাল মারকেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানুন



ডিজিটাল মার্কেটিং হল একটি আধুনিক বিপন্নন কৌশল যা যা অনলাইন  প্লাটফর্ম  ডিজিটাল চ্যানেলের মাধ্যমে পণ্য সেবা প্রচার বিক্রয় সম্পর্কিত কার্যক্রম পরিচালনা করে ।প্রচলিত প্রচারের চেয়ে অনেক বেশি দক।

ডিজিটাল-মারকেটিং-সম্পর্কে-বিস্তারিত-তথ্য-জানুন







গ্রাহকদের কাছে সহজে পৌঁছানো একটি শক্তিশালী উপায় মার্কেটিং এর অনেক শাখা রয়েছে এর ব্যবহার দিন দিন বাড়ছে।নিম্নে চলুন আমরা টপিক অনুযায়ী দেখে আসি  যা আমাদের নিত্য দিনের জন্য প্রয়োজন।

পোস্ট সূচিপত্র :১০টি টপিক নিয়ে আলোচনা 

সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন{SEO}হল 

একটি কৌশল আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিট ভিজিটর সংখ্যা বাড়ানোর জন্য কাজ করে ওয়েবসাইটের পেজ গুলোর কনটেন্ট এবং এসট্রাকচার ট্রাক্টর কে  এমন ভাবে অপটিমাইজ করে যাতে সার্চ ইঞ্জিনগুলো যেমন গুগল এগুলো আরো ভালোভাবে  রেঙ্ক পাই এর মাধ্যমে আপনার সাইটের ট্রাফিক বৃদ্ধি পায়  ভিজিটরদের কাছে পৌঁছানো সহজেই সম্ভব হয় 


সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং 

সোশ্যাল মার্কেটিং হল একটি ডিজিটাল মার্কেটিং কৌশল যা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে পণ্য সেবা  যোগাযোগ স্থাপন করে এখন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম হয়ে উঠেছে প্রতিষ্ঠানগুলো এই মাধ্যম গুলোকে ব্যবহার করে তাদের ব্র্যান্ড পণ্য সেবা প্রচার করছে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর মূল উদ্দেশ্য হলো লক্ষ্য বস্তু পৌঁছানো ব্র্যান্ড অ্যাওয়ারনেস বৃদ্ধি করা গ্রাহকদের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করা ইত্যাদি ইত্যাদি। 

ইনস্টাগ্রাম :


ইনস্টাগ্রাম একটি জনপ্রিয় মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম যা ছবি ভিডিও শেয়ার লিংক এর মাধ্যমে মানুষের মধ্যে যোগাযোগ মনোযোগ আকর্ষণ করে ২০১০ সালে কেভিন সিস্ট্রর্ম  মাইক রিগার দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয় ২০১২ সালে ফেসবুক বর্তমানে মেটা  instagram কে অধিগ্রহণ করে। 

ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা  তাদের ছবি ভিডিও গল্প এবং লাইভ স্ট্রিম শেয়ার করতে পারেন বিভিন্ন ফিল্টার এডিটিং টুলস হ্যাস ট্যাগ সুবিধা রয়েছে ব্যবহারকারীদের  কন্টেন্টকে আরো আকর্ষণীয় সানন্দ করে তোলে ব্যবহারকারীরা একে ওপরের  মন্তব্য লাইক শেয়ার করতে পারেন প্রোফাইল  এর মাধ্যমে তাদের প্রিয় কনটেন্টে  মন্তব্য  করতে পারেন মার্কেটিং ব্যবসা ব্র্যান্ড প্রচারের জন্য একটি শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম।যা সকলের  হিসেবে পরিচিত হয়। 

ব্র্যান্ড অ্যাওয়ারনেস 

ব্র্যান্ড অ্যাওয়ারনেস  কৌশল, গ্রাহকদের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট ব্র্যান্ড বা পণ্যের উপস্থিতি পরিচিতি সৃষ্টি করে। এটি মূলত গ্রাহকদের মনে একটি ব্র্যান্ডের প্রতি সচেতনতা তৈরি করার প্রক্রিয়া ।সেই ব্র্যান্ডে বা পণ্যটি চিনতে রাখতে পারে। ব্র্যান্ড অ্যাওয়ারনেস তৈরীর লক্ষ্য গ্রাহকদের মনে ব্র্যান্ডের পরিচিতি বাড়ানোর মাধ্যমে গ্রাহকরা সহজে ব্র্যান্টি চিনতে পারে।

. ইতিবাচক ধারণা গঠন গ্রাহকদের সাথে সম্পর্ক, স্থাপন করতে পারেন। যেমন তৈরি করা ব্র্যান্ডের পরিচিতি ।তৈরি হয় তখন গ্রাহকরা সেই ব্র্যান্ডের আস্থা রাখতে শুরু করে এবং তাদের মধ্যে আগ্রহ জাগে। বিক্রয় বৃদ্ধি পরিচিত ।।ব্যান্ড সাধারণত বেশি বিক্রি হয় কারণ গ্রাহকরা তাদের বিশ্বাস অভিজ্ঞতা অনুযায়ী চেনা ব্র্যান্ডে পণ্য কিনতে আগ্রহী হয।

 ব্র্যান্ড অ্যাওয়ারনেস বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করা হয়। যেমন টেলিভিশন হতে পারে, বিজ্ঞাপন হতে পার্‌ সোশ্যাল মিডিয়া হতে পারে, মার্কেটিং ইনফিলেন্সার মার্কেটিং ইভেন্ট মারকেটিং ইত্যাদি এগুলির মাধ্যমে ব্র্যান্ডকে বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রচার করা হয় ।দ্রুত এবং সহজেই ব্রেন্টের সাথে পরিচিত হতেও পারে। 

গ্রাহকদের সাথে সম্পর্ক স্থাপন 

গ্রাহকদের সাথে সম্পর্ক স্থাপন একটি ব্যবসায়ী কৌশল যার উদ্দেশ্য হলো দীর্ঘমেয়াদী ,বিশ্বাসযোগ্য অর্থবহ সম্পর্ক তৈরি করা গ্রাহকরা সন্তুষ্ট থাকে ।সাথে পুনরায় ব্যবসায়িক যোগাযোগ স্থাপন করা যায়, শুধু একবারের জন্য বিক্রি না করে বরং তাদের প্রতিষ্ঠানের প্রতি আস্থা-বিশ্বাস গড়ে তোলার মাধ্যমে একটি শক্তিশালী সম্পর্কে তৈরি করা যায় ।গ্রাহক কিছু গুরুত্বপূর্ণ কৌশল করা যায়। যেমন সঠিক যোগাযোগ দের প্রয়োজন সঠিক সময় সঠিক তথ্য দেওয়া ।

তো পূর্ণ হতে পারে ইমেইল সোশ্যাল মিডিয়া বা অন্যান্য মাধ্যমে হতে পারে ,গ্রাহকদের প্রতিক্রিয়া সোনা সমস্যা প্রস্তাবনা এবং অভিযোগ সোনা এবং সমাধান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।গ্রাহক প্রতিষ্ঠানের প্রতি বিশ্বাস আস্থা তৈরি করা ,ব্যক্তিগত তো অভিজ্ঞতা গ্রাহকদের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ তৈরি করা ।ব্যবহার করি তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী পণ্য সেবা তাদের সাথে সম্পর্কের আরো শক্তিশালী রয়ালিটি 

প্রোগ্রাম পুনরায় ফিরে আসতে উৎসাহিত করতে। তাদের জন্য বিশেষ অফার ডিসকাউন্ট প্রোগ্রাম চালু।করা।..যাতে তারা আপনার ব্র্যান্ডের প্রতি অনুভব করতে পারে ,গ্রাহক সেবা উচ্চমানের গ্রাহক সেবা প্রদান করা যেমন দ্রুত এবং কার্যকর সমাধান দেওয়া সমস্যার সমাধানে সামাজিক প্রমাণ শ্যামা গ্রাহকদের অভিজ্ঞতা বা রিভিউ শেয়ার করা যাতে নতুন গ্রাহকরা আপনার প্রতিষ্ঠানের উপর আস্থা রাখতে পারে ।এটি একটি শক্তিশালী সম্পর্ক স্থাপন নিয়ে সাহায্য করতে পারে, যদি ব্যবসায়ীরা তাদের গ্রাহকদের সাথে দীর্ঘস্থায়ী লাভজনক সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারে্প্র‌তিষ্ঠানটির জন্য দীর্ঘাদি সফলতা  অবশ্যই নিয়ে আসবে ।

বিক্রয় বাড়ানো 

 একটি ব্যবসায়িক লক্ষ্য, যেখানে কোন প্রতিষ্ঠানের পণ্য সেবা বিক্রি বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন কৌশল ও পরিকল্পনা ব্যবহার করা হয় ।মাধ্যমিক একটু কোম্পানি আয় বৃদ্ধি করতে পারে মার্কেট শেয়ার সম্প্রসারিত করতে পারে বাড়ানোর জন্য কিছু প্রধান কৌশল দেওয়া হল ,গবেষণা চাহিদা গ্রাহকদের আচরণ প্রতিযোগীদের বিশ্লেষণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের মাধ্যমে আপনি গ্রাহকদের প্রয়োজন ও চাহিদা বুঝতে পারেন ।

এই অনুযায়ী পণ্য সেবা প্রদান করতেও পারেন, কুশল উন্নয়ন বিক্রয় বৃদ্ধি করতে একটি শক্তিশালী বিক্রয় কৌশল প্রয়োজন ।এর মধ্যে রয়েছে সেল স্পিড বিশেষত্ব তুলে ধরা গ্রাহকদের প্রয়োজন অনুযায়ী উপস্থাপন করা বিক্রয় দলের দক্ষতা বাড়ানো নির্ধারণের কৌশল মূলক মূল্য নির্ধারণ সমস্যার ভিতরে বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। তবে খুব কমও রাখা উচিত নয় কারণ এটি পণ্যের মান ব্যান্ডের গুরুত্ব কমিয়ে দিতেও পারে অ্যাওয়ারনেস বৃদ্ধি এন্ড বা পণ্যটি সম্পর্কে গ্রাহকদের সচেতনতা তৈরি করা জরুরী।

 সোশ্যাল মিডিয়া বিজ্ঞাপন ইমোশনাল এর মাধ্যমে আপনি গ্রাহকদের কাছে আপনার ব্র্যান্ডের পরিচিতি বৃদ্ধি করতে পারেন পরকে ও সেবা উন্নত করা ভক্তের সন্তুষ্টি নিরবচ্ছিন্ন সম্পর্ক যুদ্ধের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভালো গ্রাহক সেবা পণ্য সেবার উপর সন্তুষ্টি কাস্টমার লয়ালোটি কেনাকাটা করতে উৎসাহিত করতে পারে। প্রদেশ নতুন বাজার বা অবস্থানে আপনার পণ্য সেবা পৌঁছানো বিক্রয় বাড়ানোর একটি উপায় হতে পারে ,এটি নতুন গ্রাহক অর্জন করতে সাহায্য করতে পারে্ বিক্রয় প্ল্যাটফর্ম অনলাইন মার্কেট    প্লেস  বা নিজস্ব ব্যাবসা  এর মাধ্যমে বিক্রয় বাড়ানো সম্ভব ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের সংখ্যা বাড়ানোর সাথে সাথে অনলাইন বিক্রয় ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

 ডিসকাউন্ট আকৃষ্ট করতে বিশেষ ডিসকাউন্ট অফার প্রমোশনাল ক্যাম্পেইন চালানো কার্যকর হতে পারে এটি গ্রাহকদের দ্রুত করতে সাহায্য পারে অংশী দায়িত্ব মার্কেটিং ইনফিলেন্সার বা অন্যান্য ব্যবসায়িক অংশীদারের মাধ্যমে আপনার পণ্য সেবা প্রচার করা বিক্রয় বাড়াতে সাহায্য করতে পারে তাদের মাধ্যমে আপনার ব্র্যান্ডের দৃষ্টি আকর্ষণ করা সহজ হতে পারে কৌশল গুলি কাজে লাগাতে পারেন তাহলে আপনি আপনার বিক্রয় বৃদ্ধি সক্ষম হবেন বাজারে আপনার প্রতিষ্ঠানের উপস্থিতি শক্তিশালী করতে পারব।


ট্রাকিং এবং রিয়েল টাইম এনালাইসিস 

ট্রাকিং এবং রিয়েল টাইম এনালাইসিস হল এমন দুটি প্রক্রিয়া যা তথ্য সংগ্রহ বিশ্লেষণের মাধ্যমে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে নিম্নে বর্ণনা করা হলো 

  • ট্রাকিং 

ট্রাকিং হলো তথ্য সংগ্রহের একটি প্রক্রিয়া কোন নির্দিষ্ট বিষয়ের বা ক্রিয়া-কলাপ এর চলাচল ব্যবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হয় একটি পণ্য পরিষেবা যে রাস্তায় চলছে তার গতিবিধি ট্রাক করা একজন ব্যবহারকারীর  ওয়েবসাইটে কি কি পদক্ষেপ নিয়েছে  তা  ট্রাক করা 

  • প্রকার 
  • কনটেন্ট ট্রাকিং 

ওয়েব সাইটে বা এপে ব্যবহারকারীর কার্যকলাপ অনুসরণ করা। কত সময় ব্যয় করছে ইত্যাদি। 

  • লোকেশন ট্রাকিং 

জিপিএস অন্যান্য প্রযুক্তির মাধ্যমে শারীরিক অবস্থান ট্রাক  করা 

  • অর্ডার ট্রাকিং 
  • অনলাইনে কেনাকাটা 

 

করার পর অন্যের অবস্থান স্থানান্তর পর্যবেক্ষণ করা 

  • রিয়েল টাইম এনালাইসিস 

রিয়েল টাইম এনালাইসিস এখানে তথ্য সংগ্রহের সাথে সাথে তা বিশ্লেষণ করা হয় দ্রুত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ডেটা  প্রক্রিয়া করার সময় বিলম্ব অনেক কম থাকে বা সময়েই মধ্যে পাওয়া যায়। 

  • ব্যবহার 
  • ফাইন্যান্স 

স্টক মার্কেট বা এর মূল্য পরিবর্তনের সাথে সাথে তা বিশ্লেষণ করে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া 

  • স্বাস্থ্য সেবা 

হাসপাতাল বা ক্লিনিকে রোগীর শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ এবং তাৎক্ষণিক চিকিৎসা প্রদান করা। 

  • ট্র্যাফিক  ম্যানেজমেন্ট 

শহরের রাস্তায় বাট ট্রাফিক অবস্থা পর্যালোচনা করা সড়ক ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তনে আনা। 

  • জিপিএস 

যা বিভিন্ন পণ্যের যানবাহনের অবস্থান সঠিকভাবে নির্ণয় করে তাকে নির্দিষ্ট স্থান বা পথের উপর নিরীক্ষণ করে 

  • আইওটি 

ইন্টারনেট অফ থিংস প্রযুক্তি ব্যবহার করে ডিভাইস গুলোকে সংযুক্ত করা হয় যা বিভিন্ন সেন্সরের এর মাধ্যমে ট্রেকিং এর তথ্য সংগ্রহ করে। 

  • ব্লুটুথ ও অন্যান্য স্থানীয় ট্রাকিং 

ব্লুটুথ এবং অন্যান্য স্থানীয় ট্রাকিং প্রযুক্তি অন্যের আদান-প্রদান ও ট্র্যাকিংয়ের জন্য ব্যবহৃত হয় ব্লুটুথ এর কিছু নেট ট্র্যাকিং প্রযুক্তি ব্যবহার উল্লেখ করা হলো 

  • ব্লুটুথ লোকেশন ট্রাকিং 

এটি একটি নিকটবর্তী ডিভাইস যন্ত্রের অবস্থান নির্ধারণ করতে ব্যবহৃত হয় ব্লুটুথ ব্যবহার করা হয় এখানে বা ডিভাইসের সংকেত পর্যবেক্ষণ করা হয়। 

এই প্রযুক্তির সাধারণত গুদাম অফিস শপিংমলে লোকেশন ট্রাকিং পণ্য অনুসন্ধান তা পর্যবেক্ষণ করা হয় 

  • ব্লুটুথ লো এনার্জি 

ডি এল ই প্রজেক্টটি ব্যাটারি জীবনের ক্ষেত্রে অত্যন্ত দক্ষ মানুষ শক্তি ব্যবহার করে সিগনাল পাঠায় এটি ব্যবহার করে লোকেশন ভিত্তিক পরিষেবা যেমন নেভিগেশন এবং লোকেশন নির্ধারণ করা হয়। 

  • ব্লুটুথ ট্যাগ এবং রিভার্স 

অন্য বা ডিভাইসের সঙ্গে তো ব্লুটুথ নির্দিষ্ট লোকেশন নির্ধারণে সাহায্য করে এটি ব্যবহারকারীর অন্যের গতি ট্র্যাক করতে পারে 

  • উপলব্ধ অন্যান্য স্থানীয় ট্রাকিং প্রযুক্তি 
  • ওয়াই ফাই 

ইনডোর স্থান সনাক্তকরণ এবং লোকেশন ভিত্তিক সার্ভিসে ওয়াইফাই সিগন্যাল শক্তি ব্যবহার করা হয় 

  • নতুন জেনারেশন বা এলটিই বা ৫জি

আধুনিক প্রযুক্তি গুলি নির্ধারণ সাহায্য করতে পারে এটি অধিক রেঞ্চে কাজ করে 

এই প্রযুক্তি গুলি সাধারণত বিভিন্ন ধরনের বাণিজ্যিক ও ব্যবহারে যেমন পণ্য ট্রাকিং ব্যক্তিগত অবস্থান নির্ধারণ নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। 

ডিজিটাল মার্কেটিং এর সুবিধা 

ডিজিটাল মার্কেটিং আধুনিক ব্যবসায়িক কৌশলগুলির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ অনলাইন প্লাটফর্ম ব্যবহার করে সেবার প্রচার বিক্রয় বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন প্রযুক্তি পদ্ধতি ব্যবহার করে থাকে কিছু সুবিধা নিচে বর্ণনা করা হলো 

  • বিশ্বব্যাপী পৌঁছানোর ক্ষমতা 

ডিজিটাল মার্কেটিং মেয়ে ব্যবসা বিশ্বব্যাপী অন্য পড়তে পারে সারা বিশ্ব থেকে থাকতে পারে নতুন বাজারে প্রবেশের সুযোগ দেয় 

  • কম খরচে প্রচারণা 

প্রচারণার জন্য প্রচলিত মিডিয়া ভীষণ রেডিও বিজ্ঞাপন তোল নাই ডিজিটাল মার্কেটিং অনেক সস্তা হয়ে গেছে মিডিয়া ইমেইল মার্কেটিং ব্লগ মাধ্যমে কম খরচে বৃহৎ পরিসরে চালানো সম্ভব। 

  • লক্ষ্যভিত্তিক বিজ্ঞাপন 

লোক ডিজিটাল মার্কেটিং আপনাকে নির্দিষ্ট গ্রাহক শ্রেণীর উদ্দেশ্যে বিজ্ঞাপন প্রচার করতে পারে মিডিয়া গুগল এর মাধ্যমে আপনি নির্দিষ্ট বয়স লিঙ্গ অবস্থান আগ্রহ অনুযায়ী আপনার বিজ্ঞাপন চালানো করতে পারেন। 

  • তথ্য বিশ্লেষণ এবং ফলাফল পরিমাপ 

ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি বিজ্ঞাপন প্রচারণার ফলাফল সহজে ত্যাগ করতে পারেন যেমন ওয়েবসাইট ভিজিটর সংখ্যা ক্লিক রেট ধর্ষণ রেড ইত্যাদি বিশ্লেষণ করে আপনি আপনার প্রচারণার কার্যকারিতা জানতে পারেন পরিবর্তন করতে পারেন 

  • গ্রাহক সম্পর্কের উন্নতি 

ডিজিটাল মার্কেটিং গ্রাহকদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপনের সুযোগ দেয় ইমেইল বা চ্যাট বটের শব্দের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া ফিডব্যাক দেওয়া এবং তাদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলা সহজ হয়ে ওঠে 

  • সময় এবং স্থান অনুসারে নমনীয়তা 

ডিজিটাল মার্কেটিং যে কোন সময় টাইগার থেকে পরিচালিত হতে পারে আপনি যখন চান তখন আপনার বিজ্ঞাপন প্রচার করতে পারেন ২৪/৭ উপলব্ধ থাকে যার ফলে গ্রাহকরা তখন চাইবেন তখন আপনার সে বাবা পণ্য জানতে পারেন। 

  • বৃহৎ গ্রাহক অন্তর্দৃষ্টি 

ডিজিটাল মার্কেটিং গ্রাহকদের আচরণ আগ্রহ ইতিহাস সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও সরবরাহ করে এই তথ্যের ভিত্তিতে ব্যবসা তাদের পণ্য সেবা এবং বিপণন কৌশল গুলি আরো উন্নত করতে পারে। 

  •  ব্রান্ড পরিচিতি বৃদ্ধি 

ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবসা গুলিকে তাদের ব্র্যান্ড পরিচিতি বৃদ্ধি করতে সহায়ক ডিয়া ব্লগ এবং অন্যান্য অনলাইন প্লাটফর্মে নিয়মিতভাবে কার্যক্রম চালানোর মাধ্যমে  ব্র্যান্ডের পরিচিতি বিশ্বাস যোগ্যতা  তৈরি করা সম্ভব 

  • মোবাইল ব্যবহারকারীদের লক্ষ্য করা 

বর্তমান সময়ে ডিভাইসে ইন্টারনেট ব্যবহার ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে ডিজিটাল মার্কেটিং ব্যবসা গুলি সুযোগ দেয় যা প্রচার কৌশল এর কার্যকারিতা বাড়ায়। 

  • সৃজনশীলতা এবং কনটেন্ট মার্কেটিং 

ডিজিটাল মার্কেটিং আপনাকে নতুন এবং সৃজনশীল পদ্ধতিতে পণ্য সেবা প্রচারের  সুযোগ দেয় ভিডিও ইমেইল নিউজ  লেটার ইনফো গ্রাফিকের মাধ্যমে আকর্ষণীয় এবং তথ্যবহুল কনটেন্ট তৈরি করা গ্রাহকদের আরো বেশি আগ্রহী করে। 

পেইড অ্যাডভান্স মার্কেটিং 

হল একটি উন্নত ডিজিটাল মার্কেটিং কৌশল যেখানে বিজ্ঞাপন প্রচারণা ব্যবহার করা হয় ব্যবসার লক্ষ্য পূরণের জন্য মূলত প্রচারিত পণ্য বা সেবাব্রচার বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে নির্দিষ্ট গ্রাহক শ্রেণীকে লক্ষ্য করে বিজ্ঞাপন চালানো হয় এই মার্কেটিং স্ট্যাটিজি প্ল্যাটফর্ম গুলিকে পেইড ক্যাম্পেইন পরিচালনা করতে সাহায্য করে গুগল এডওয়ার্ড facebook instagram link doing এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম। 

  • পেইড সার্চ 

গুগল অ্যাড ওয়ার্ডস বা অন্যান্য জিন ব্যবহার করে আপনি পেইড সার্চ ক্যাম্পিং চালাতে পারেন এর মাধ্যমে আপনার পণ্য সেবা সঠিক কি ওয়ার্ডের জন্য সার্চ ফলাফলের শীর্ষে আসবে 

উদাহরণ যখন কেউ আপনার ব্যবসার সাথে সম্পর্কিত একটি কিওয়ার্ড অনুসন্ধান করবে তখন আপনার বিজ্ঞাপন শীর্ষে দেখাবে 

  • পেইড সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং 

ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম লিংক ডুইং বা টুইটারে পেইড বিজ্ঞাপন চালানো যেতে পারে ফ্রম গুলিতে আপনি নির্দিষ্ট ডেমোগ্রাফিক আগ্রহ আচরণ ইত্যাদি অনুযায়ী বিজ্ঞাপন টার্গেট করতে পারেন। 

উদাহরণ ফেসবুকে একটি নির্দিষ্ট বয়স লিঙ্গ অবস্থান ভিত্তিক গ্রাহক শ্রেণীকে লক্ষ্য করে বিজ্ঞাপন প্রচার করা যায়। 

  • ব্যানার অ্যাডস 

বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বা ব্লগে ব্যানার বিজ্ঞাপন ব্যবহার করা এটি বিশেষভাবে ব্রান্ড ভিজি বিলিটি এবং ওয়েবসাইট ট্রাফিক বৃদ্ধির জন্য কার্যকর। 

  • রিটারগেটিং বা রিমারকেটিং 

যারা আপনার ওয়েবসাইটে গিয়ে কোন ক্রয়ই করেননি কাছে আবারও বিজ্ঞাপন দেখানো হয় এর মাধ্যমে আপনি আগের দর্শকদের ফিরিয়ে আনতে পারেন তে উদ্বুদ্ধ করতে পারেন। 

  • পেইড ভিডিও মার্কেটিং 

ইউটিউব বা অন্যান্য ভিডিও প্ল্যাটফর্মে বিজ্ঞাপন প্রচার করা এটি সাধারণত ব্র্যান্ড সচেতনতা বা পণ্য প্রদর্শনীর জন্য ব্যবহৃত হয়

  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং 

আপনি আপনার পণ্য সেরা প্রচারের জন্য কমিশন প্রদান করেন এটি একটি পদ্ধতি হতে যেখানে আপনার পণ্য বাসে বা অন্যদের মাধ্যমে বিক্রি হয় আপনি তাদের জন্য একটি কমিশন প্রদান করতে পারেন। 

  • পেইড অ্যাডভান্স মার্কেটিং এর সুবিধা 

দ্রুত ফলাফল পেট ক্যাম্পেন গুলি দ্রুত ফলাফল দিতে পারে কারণ আপনি নির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে বিজ্ঞাপন দেখাতে পারেন। 

  • টার্গেটেড মার্কেটিং 

আপনি নির্দিষ্ট গ্রাহকদের লক্ষ্য করে প্রদর্শন করতে পারেন যা আপনার পণ্য সেবার জন্য উপযোগী। 

  • বিশ্বস্ততা এবং ব্র্যান্ড সচেতনতা বৃদ্ধি 

নিয়মিত পেইড বিজ্ঞাপন প্রচারণার মাধ্যমে আপনার ব্র্যান্ডের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাবে 

  • বিক্রয় এবং রূপান্তর বৃদ্ধি 

পেইড মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি গ্রাহকদের আগ্রহ আকৃষ্ট করতে পারেন যাদের ফলে বিক্রয় এবং রূপান্তর বাড়ে। 

  • অন্তর্ভুক্ত ফলাফল পরিমাপ 

প্রতিটি পেট বিজ্ঞাপন ক্যাম্পেইন ফলাফল পরিমাপের জন্য উপলব্ধ যেমন কনভার্শন রেড ক্লিক ইত্যাদি। 

পেইড অ্যাডভান্স মারকেটিং কৌশল গুলি কার্যকর ভাবে ব্যবহৃত হলে ব্যবসা বিক্রয় বৃদ্ধি ব্র্যান্ড সচেতনতা এবং গ্রাহক সন্তুষ্টি বৃদ্ধিতে সহায়ক হতে পারেন। 

ডিজিটাল মার্কেটিং এর চ্যালেঞ্জ 

ডিজিটাল মার্কেটিং অনেক সুবিধা প্রদান করলেও এর সাথে কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে যা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে নিচের ডিজিটাল মার্কেটিং এর কিছু আলোচনা করা হলো 

  • বাজার প্রতিযোগিতা 

ডিজিটাল মার্কেটিং একটি অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক অনেক ব্যবসা একই পণ্য প্রচার করছে একই কাস্টমার জন্য প্রতিযোগিতা করছে এতে ব্র্যান্ডের জন্য নিজের জায়গা তৈরি করছে মনোযোগ আকর্ষণ করা হচ্ছে এবং সে ক্ষেত্রে কঠিন হয়ে পড়ছে। 

উদাহরণ ঃ

গুগল সার্চ অ্যাড সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে একাধিক ব্র্যান্ড একই কিওয়ার্ড বা লক্ষ ভিত্তিক গ্রাহকদের জন্য বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে। 

  • এলগরিদম পরিবর্তন 

ডিজিটাল প্লাটফর্ম গুলির অ্যালগরিদম নিয়মিত পরিবর্তিত হয় গুগল ফেইসবুক ইনস্টাগ্রাম প্ল্যাটফর্মের এলগরিদম এর পরিবর্তন থেকে ব্যবসা গুলোর কৌশল প্রভাবিত হতে পারে। 

উদাহরণ গুগল সার্চ অ্যালগরিদম পরিবর্তন করলেও এসইও কৌশল পরিবর্তন করতে হয় প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য অতিরিক্ত চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করে। 

  • গ্রাহকদের পরিবর্তিত আচরণ 

ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো গ্রাহকদের ক্রমাগত পরিবর্তিত আচরণ প্রয়োজনীয়তা কাস্টমারদের মনোযোগ আকর্ষণ ন' ধরে রাখা কঠিন হয়ে পড়ছে কারণ তারা ক্রমাগত নতুন তথ্য ও অভিজ্ঞতার সন্ধানে থাকে। 

উদাহরণ সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা দ্রুত তাদের আগ্রহ পরিবর্তন করতে পারে যা মার্কেটিং কৌশল গুলির সাথে মানানসই হওয়ার জন্য দ্রুত অভি যোজনের প্রয়োজন। 

  • ডেটা সুরক্ষা এবং গোপনীয়তা 

ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি বড় চ্যালেঞ্জ হলো গ্রাহকদের তথ্য সুরক্ষা বজায় রাখা বেশ কিছু নতুন আইন এবং বিধি গ্রাহকদের তথ্যের সুরক্ষার উপর গুরুত্ব  প্রভাব খেলেছে। 

পরিশেষে ডিজিটাল মার্কেটিং অনেক সুযোগ প্রদান করলেও এটি বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয় হলে ব্যবসা গুলিকে এই চ্যালেঞ্জগুলো করতে হবে এবং নতুন কৌশল অনুসরণ করতে যাতে তারা গ্রাহকদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে পারে এবং তাদের পণ্যের বা সেবার বাজারে ভালো ফলাফল। আমার লেখা যদি কোনরকম সমস্যা হয়ে থাকে অবশ্যই আপনারা কমেন্ট করবেন পরিচিতদের মাঝে ছড়িয়ে দিবেন আপনাদের ব্যবসার ক্ষেত্রে অনেক কাজেই আসবে আশা করি। 


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url