ঈদের আগে ত্বক ফর্সা করতে ৬টি ফেসিয়াল করুন
ফেসিয়াল ত্বকের জন্য কতটা গুরুত্ব ড্রাইফেল গুলো ক্লিন করা মাসে অন্তত একবার মুখ পরিষ্কার রাখতে ফেসিয়াল খুবই প্রয়োজন। ফেসিয়াল করলে ।ত্বকে ব্ল্যাক হেডস ও ড্রাফ স্পট কমায়। আর ত্বকের লাবণ্যতা বাড়ায়।
ত্বক হয় মসৃণ নরম ও কমল নিয়মিত ফেসিয়াল করা খুবই জরুরী। বয়সের ছাপ দূর করতে ফেসিয়ালের তুলনা নেই। যেকোন ফেসিয়াল করলে মুখ টানটান ও উজ্জ্বলতা বাড়া্য তাই প্রতিমাসে অন্তত একবার হলেও ফেসিয়াল করুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ঈদের আগে ত্বক ফর্সা করতে ছয়টি ফেসিয়াল করুন
গোল্ড ফেসিয়াল করার উপকারিতা
গোল্ড ফেসিয়াল, ত্বকের জন্য অনেক উপকারী হতে পারে বিশেষ করে যদি এটি সঠিকভাবে
এবং নিয়মিত ব্যবহার করা হয় এর কিছু প্রধান উপকারিতা নিম্নে দেওয়া হল।
ত্বকে উজ্জ্বল করাঃ। গোল ফেসিয়াল ত্বককে উজ্জ্বল এবং সতেজ দেখায় এটি ত্বকে
এক্স ফুলিয়েসন প্রক্রিয়া বাড়িয়ে ত্বক থেকে মৃত কোষগুলি দূর করতে সাহায্য
করে।
বয়সের ছাপ কমানোঃ গোল্ডের এন্টি অক্সিডেন্ট উপাদান গুলি ত্বকে বলি রেখা এবং
বয়সজনিত অন্যান্য সমস্যা কমাতে সাহায্য করে থাকে।
ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধিঃ, গোল্ড ফেসিয়াল টকের সঞ্চালন উন্নত করে আরো সুস্থ ও
সতেজ রাখে।
ডিক্টাক্সি ফিকেশনঃ গোল্ড ফেসিয়াল ত্বককে পরিষ্কার করতে সাহায্য করে এবং ময়লা ও
বিষাক্ত পদার্থ গুলো দূর করতে সহায়ক হয়।
ত্বকে হাইড্রেটেড রাখাঃ এটি ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে এবং ত্বকে হাইড্রেট রাখতে
সাহায্য করে গোল্ড ফেসিয়াল করার আগে অবশ্যই আপনার ত্বকের ধরন বুঝে পেশাদার
নির্দেশনা নেওয়া উচিত এবং স্কিন স্পেশালিস্ট কে দেখানো অবশ্যই উচিত।
হারবাল ফেসিয়াল করার নিয়ম
। হারবাল ফেসিয়াল ত্বকের জন্য একটি প্রাকৃতিক এবং নিরাপদ উপায়, এটি ত্বকের
যেকোনো ধরনের সমস্যা সমাধান করতে সাহায্য করতে পার্ যেমন দাগ ব্রণ্ শুষ্কতা।
অথবা ত্বকের ক্লান্তি হারবাল ফেসিয়াল করার কিছু সাধারণ ধাপ নিম্নে দেওয়া হলো
মুখ পরিষ্কার করাঃ। প্রথমে আপনার মুখ ভালোভাবে পরিষ্কার করুন হালকা ফেসওয়াশ বা
হারবাল ক্লিনজার দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।, এবং মেকআপ দূর করবে।
স্টিমঃ। টক পরিষ্কারের পর স্টিম নেওয়া উচিত, গরম পানি দিয়ে স্টিম দিতে পারেন যা
ত্বকের কোর গুলো খুলে দিবে এবং ত্বকে আর্ প্রস্তুত করবে কিছু হারবাল উপাদান যেমন
তুলসী পাতা, নিমপাতা অথবা গোলাপ জল মিশিয়ে নিতে পারেন।
স্ক্রাবিংঃ। একটি হারবাল স্ক্রাব ব্যবহার করে ত্বকের মৃত কোষ সরিয়ে ফেলুন
প্রাকৃতিক উপাদান যেমন আখরোটের, খোসা। মধু এবং গ্লিসারিন দিয়ে স্ক্রাব তৈরি করা
যেতে পারে। এটি ত্বককে উজ্জ্বল এবং মুসলিম করতে সাহায্য কর...
হারবাল ফেসপ্যাক ব্যবহার করাঃ। হারবাল ফেসপ্যাক বা মাক্স ব্যবহার করুন, কিছু
সাধারন হারবাল উপাদান যেমন মুলতানি মাট্ এলোভেরা সুন্দর বা চন্দন ত্বককে শান্ত
করতে এবং সজীব করতে সাহায্য করে। ১০ থেকে ১৫ মিনিটের জন্য মুখে লাগিয়ে রাখুন এবং
তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
ম্যাসাজঃ। এরপর মুখের নরম হাতে হারবাল ফেসিয়াল অয়েল দিয়ে ম্যাসাজ করুন এটি
রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং ত্বককে ময়শ্চারাইড করে।
টোনার ব্যবহারঃ। ফেসিয়াল শেষে একটি হারবাল টোনার ব্যবহার করুন। গোলাপজল
বা শসা জল ত্বকে। শীতল এবং সতেজ করে এটি ত্বকের কোর গুলো ছোট্ট করে
এবং ত্বককে হাইড্রেট রাখে।
ময়শ্চারাইজারঃ শেষ পর্যায়ে একটি হারবাল মশ্চারাইজার ব্যবহার করুন যাতে ত্বক
আদ্রতা পায় এবং দীর্ঘ সময় সুস্থ রাখে।
হারবাল ফেসিয়ালের উপকারিতাঃ ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করে
ব্রণ দাগ বা রিংকেল কমাতে সহায়ক।
ত্বকের শুষ্কতা দূর করে এবং ময়শ্চারাইড করে
সোজা এবং পরিষ্কার ত্বক পেতে সাহায্য করে
, এভাবে নিয়মিত হারবাল ফেসিয়াল করলে আপনার ত্বক আরো সজীব মসৃণ এবং সুস্থ রাখতে
পারে।
ফ্রুট ফেসিয়াল করার উপকারিতা
ফ্রুট ফেসিয়াল ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী হতে পারে, কার্ ফলমূল প্রাকৃতিক
উপাদান সমূহে ভরপুর থাকে। যা ত্বককে পুষ্টি দেয় এবং বিভিন্ন ত্বক সমস্যা সমাধান
করতে সাহায্য করে শিয়াল করার কিছু প্রধান উপকারিতা নিম্নে দেওয়া হল।
ত্বকে উজ্জ্বল করাঃ ফলমূলের মধ্যে উপস্থিত ভিটামিন সি এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট,
ত্বকের দাগ ও মৃত কোষ দূর করে ফলে ত্বক উজ্জ্বল ও সতেজ হয়।
ত্বকে হাইড্রেট রাখাঃ, ফলমূ্ যেমন তরমুজ শসা ইত্যাদি ত্বকে প্রাকৃতিক আদ্রতা
সরবরাহ করে এবং শুষ্ক ত্বকে মুসলিম ও সজীব রাখে।
বয়সের ছাপ কমানোঃ ফলমূলের এন্টি অক্সিডেন্ট উপাদান গুলি ত্বককে পরিবেশগত ক্ষতি
থেকে রক্ষা করে এবং বলিরেখা, ফাইন লাইন কমাতে সাহায্য করে।
ত্বকের অযাচিত তেল নিয়ন্ত্রণঃ কিছু ফল্ যেমন লেবু এবং পেঁপে, ত্বকে অতিরিক্ত
তেল নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে যা ব্রণ ও ব্ল্যাকহেড প্রতিরোধ করতে সহায়ক
হয়।
এক্সলিয়েশনঃ ফলমূলের এসিডিক উপাদান যেমন অরেন্স বা আনারস ত্বকের মৃত্যু কোষ
পরিষ্কার করে এবং ত্বকে মসৃণ এবং সতেজ রাখে।
ত্বকের পোঁর ছোট করাঃ ফলমূল যেমন আপেল বা এস্রবেরি ত্বকের পোর ছোট করতে
সাহায্য করে, ফলে ত্বক আরো টানটান ও সুরক্ষিত থাকে।
ডিটক্সিফিকেশনঃ ফলমূলের বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান ত্বক কে পরিষ্কার করতে সাহায্য করে
এবং দূষণ থেকে ডিক্টক্সি ফাইভ করতে সহায়ক হয়।
প্রাকৃতিক ত্বক রং উন্নত করাঃ ফলমূলের ব্যবহার ত্বকের প্রাকৃতিক রং উন্নত করতে
সাহায্য করে এবং ত্বককে সজীব ওর জীবন্ত দেখায়।
, ফুড ফেসিয়াল প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বকে পুষ্টি এবং আদ্রতা দেয়। যা ত্বককে আরো
সুন্দরও সুস্থ রাখে।
তবে ফলমূলের ফেসিয়াল করতে ত্বকের ধর্ম অনুযায়ী সঠিক ফল নির্বাচন করা খুবই
গুরুত্বপূর্ণ।
পার্ল ফেসিয়াল করার উপকারিতা
পার্ল ফেসিয়াল, বা পার্লারের স্কিন কেয়ার একটি জনপ্রিয় ত্বক পরিচর্যা পদ্ধতি।
যা ত্বককে উজ্জ্বল ও সতেজ রাখতে সহায়ক এর কিছু প্রধান উপকারিতা নিম্নে দেওয়া
হল।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি
পার্ল ফেসিয়াল ত্বকের সেল রিনিউয়াল প্রক্রিয়া উন্নত করে, ফলে ত কারও উজ্জ্বল ও
নরম হয়ে ওঠে।
ডেড সেল অপসারণঃ এটি ত্বকের মৃত কোষগুলি ছড়িয়ে দিয়ে ত্বককে পরিষ্কার এবং মসৃণ
করে তোলে।
ব্লাড সার্কুলেশন উন্নতিঃ এতে ব্যবহৃত ম্যাসাজের মাধ্যমে ত্বকে রক্ত চলাচল বাড়ে,
যা ত্বকে আরো প্রাণবন্ত ও সুস্থ রাখে।
ত্বক ত্বকটানটান করাঃ এটি ত্বকের বলি বা লিংক স কমাতে সহায়ক এবং ত্বকের টানটান
রাতে সাহায্য করে।
ত্বকে পুষ্টি প্রদানঃ, পার্ল ফেসিয়াল সাধারণত এন্টি অক্সিডেন্ট
সমৃদ্ধ উপাদান ব্যবহার হয় ,যা ত্বককে পুস্টি দেয় এবং দূষণ
থেকে রক্ষা করে। এই উপকারিতা গুলোর মাধ্যমে পার ফেসিয়াল ত্বকের
সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
সাহানাজ ফেসিয়াল করার নিয়ম
শাহনাজ ফেসিয়াল করার জন্য নিচের পদক্ষেপ গুলো ব্যাখ্যা করা হলো
মুখ পরিষ্কার করুনঃ ফেসিয়াল। শুরু করার আগে আপনার মুখ ভালোভাবে ধুয়ে নিন, এটি
ত্বক থেকে ময়লা তেল এবং মেকআপ পরিষ্কার করবে।
স্টিমিং একটি গরম পানির বাটি নিয়ে মুখের উপর ভাব নিন। এটি ত্বকের
পোর খুলে দিবে এবং স্কিন কেয়ার পণ্য ের কার্যকারিতা বাড়িয়ে দিবে। পাঁচ থেকে দশ
মিনিট ভাব নিন।
এক ফোলিইয়েট করাঃ স্ক্রাব ত্বকের মৃত কোষ পরিষ্কার করুন। এটি ত্ব ক মসৃণ করতে
সাহায্য করবে এবং ব্ল্যাকহেডস বা হোয়াইট হেডস কমিয়ে আনবে।
ম্যাসাজঃ শাহনাজ ফেসিয়াল গিটে সাধারণত আলাদা আলাদা মেসেজ ক্রিম থাকে।। এটি ত্বকে
ভালোভাবে ম্যাসাজ করুন এটি রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করবে এবং ত্বককে উজ্জ্বল ও মসৃণ
করব...
মাক্স ব্যবহার করাঃ ফেসিয়াল মাক্স দিয়ে ত্বককে গভীরভাবে পরিষ্কার করুন। এটি
ত্বকের পোর সংকুচিত করতে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করবে।
টোনার ব্যবহারঃ মাক্সটি ত্বক থেকে ধুয়ে ফেলার পর টোনার ব্যবহার করুন। এটি ত্বকের
ব্যাল্যান্স বজায় রাখতে সাহায্য করবে।
ময়শ্চারাইজারঃ সবশেষে ত্বকে ময়শ্চারাইজার লাগিয়ে ত্বকে আদ্র রাখুন। এই
পদক্ষেপগুলো অনুসরণ করলে শাহনাজ ফেসিয়াল সঠিকভাবে করা যাবে এবং ত্বক উজ্জ্বল ও
মসৃণ সুন্দর দেখাবে।
বয়স ভেদে ফেসিয়াল করার উপকারিতা
বয়স অনুযায়ী ফেসিয়াল করা উপকারিতা ভিন্ন হতে পারে, কারণ ত্বকের প্রয়োজনীয়তা
এবং গঠন সময়ের সাথে পরিবর্তিত হয়। নিচে বিভিন্ন বয়সের জন্য ফেসিয়াল করার
উপকারিতা আলোচনা করা হলো।
১৮ থেকে ৩০বছর
ত্বকের ব্রাইটনেস ও উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিঃ
এই বয়সে ত্বক সাধারণত স্বাস্থ্যকর এবং তা যা থাকে। ফেসিয়াল করলে ত্বকের
উজ্জ্বলতা বাড়ি এবং ময়শ্চারাইজিং প্রক্রিয়া ত্বককে আর্দ্র রাখে।
একনে এবং ব্রোন নিয়ন্ত্রণঃ এবং একনের সমস্যা ও কমাতে সহায় করতে পারে, বিশেষ করে
যেগুলো ক্লিনজিং এবং এক্সফলিয়েশন পদ্ধতির মাধ্যমে ত্বক পরিষ্কার রাখে।
স্কিন রিভাইটালাইজেশনঃ এই বয়সে ত্বক আরো নতুন এবং উজ্জ্বল দেখতে থাকে, এবং
ফেসিয়াল ত্বকে আরো সতেজ ও তাজা করে তোলে।
৩০ থেকে ৪০ বছরঃ
ফাইন লাইন এবং রিংকলস কমানোঃ এই বয়সে সাধারণত, ত্বকে শুখনো বলি ও রিঙ্কল দেখা
দেয। ফেসিয়াল সেল রিনিউয়াল ও ময়শ্চারাইজেশন প্রক্রিয়া বাড়িয়ে টকের লাইন
কমাতে সহায়ক থাকে।
স্কিন টোনের উন্নতি;, ফেসিয়াল ত্বকের রং সমান উজ্জ্বল করে যা অপ্রয়োজনীয় দাগ ও
কালো দাগ কমাতে সহায়ক থাকে।
ব্লাড সার্কুলেশন বৃদ্ধিঃ ম্যাসাজ এবং রিফ্লেকশন লজি পদ্ধতি মাধ্যমে ত্বকে
রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, যা তোকে আরো জীবন্ত ও স্বাস্থ্যকর রাখে।
৪০ থেকে ৫০ বছরঃ
বয়সের ছাপ কমানোঃ এই বয়সে ত্বক সাধারণত আরো শিথিল এবং রিংকলফ দেখা দিতে
পারে। ফেসিয়াল, ত্বককে টানটান রাখার জন্য উপকারী বিশেষ করে যারা এন টি এজিং
ফেসিয়াল পছন্দ করেন।
কলা জেন উৎপাদন বাড়ানোঃ ফেসিয়াল রেশনের মাধ্যমে কলাজেন উৎপাদন বৃদ্ধি পায়, যা
ত্বককে আরো মসৃণ ও স্বাস্থ্যকর রাখতে সাহায্য করে।
ত্বকের পুষ্টিঃ, সঠিক ফেসিয়াল ত্বকে পুষ্টি সরবরাহ করে প্রকৃতি উৎপাদন হারানো
কমাতে সাহায্য করে।
৫০ + বছরঃ
ত্বকে টানটান করাঃ এই বয়সে ত্বক শিথিল হতে শুরু করে, ফেসিয়াল মাসাজ এবং সঠিক
উপাদান গুলি সবকে শক্তিশালী এবং টানটান রাখার জন্য সাহায্য করে থাকে।
ক্লিনজিং এবং ডিক্টাক্সি থেকেশনঃ, ফেসিয়াল টক থেকে ময়লা এবং দূষণ দূর করতে
সাহায্য করে যা বয়স বাড়ানো প্রভাবকে কমাতে পারে।
প্রতিদিনের যত্নের সাহায্যঃ। বয়সের কারণে ত্বকে ময়শ্চারাইজার এবং এন্টি
এজিং উপাদান প্রয়োজন হয়।ফেসিয়াল সঠিক উপাদান এবং সেবা দিয়ে ত্বকের স্বাস্থ্য
বজায় রাখতে সহায়ক থাকে। সবমিলিয়ে, বয়স অনুযায়ী ফেসিয়াল ত্বকের যত্নে
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং ত্বককে সুস্থ ও সৌন্দর্যপূর্ণ রাখতে সাহায্য
করে থাকে।
পরিশেষে যদি আমার এই লেখা যা ত্বক সম্পর্কে লিখেছি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে
তাহলে অবশ্যই এই টিপসগুলো মেনে চললে আপনাদের ত ্বক ত্বক সুন্দর ও মুসলিম হবে।
বাস্তবে যা লিখেছি, সবগুলো যে সঠিক হবে তা কিন্তু নয্ অবশ্যই আপনারা মুখের
ব্যাপারে ফেসিয়াল করার আগে স্কিন স্পেশালিস্ট কে দেখিয়ে ত্বকের যত্ন নিবেন।
আমার এই লেখা আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই লাইক দিবেন ও কমেন্ট
করবেন এবং পরিচিতদের মাধ্যমে জানিয়ে দিব।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url