২০২৫ সালের ফ্যাশন ট্রেন্ড তরুনদের জন্য স্টাইল গাইড
ফ্যাশনের জগতে প্রতিটি বছর আসে নতুন কিছু নিয়ে. ২০২৫ সালের তার ব্যতিক্রম নয়. নতুন রং, কাটিং ফেব্রিক ও স্টাইলের সঙ্গে তরুন সমাজের ফ্যাশন চাহিদা মিলিয়ে গড়ে উঠেছে কিছু হট ট্রেন্ড।
এবার ফ্যাশনে গুরুত্ব পাচ্ছে টেকসই পোশাক.মিনিমাল ডিজাইন ও নিজে স্টাইল ফ্যাশনের জগতে প্রতিটি বছর আসে নতুন কিছু নিয়ে ২০২৫ সালের তার ব্যতিক্রম নাই এই নিজের স্টাইল স্টেটমেন্ট তৈরি করার প্রবণতা।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ২০২৫ সালের রেন্ডি ফ্যাশন কি থাকছে তরুণ তরুণদের স্টাইল লিস্টে
২০২৫ সালের ফ্যাশন ট্রেন্ডি তরুণদের জন্য স্টাইল গাইড
পোশাক নির্বাচন ক্যাজুয়াল ডেলুক স্লিম ফিড জিন্স সাদা বা কালো বেসিক টি শার্ট
ডেনিম বা বোম্বার জ্যাকেট। সেমিফর্মাল লুক অক্সফোর্ড শার্ট ও ব্লেজার। পার্টি লুক
। রেন্ডি প্রিন্টেড শার্ট, স্কিনে জিন্স স্টিকার বা লোফার।
রং এর ব্যবহার ও ম্যাচিংঃ বেসিক রং ব্ল্যাক , নেভি ওয়াই ড গ্রে যেকোনো রঙের সাথে
মানিয়ে যায়।
স্টেটম্যান রং বার্গান্দি, অলি্ মাস্টার্ড মাঝে মাঝে ব্যবহার করুন নজর করার
জন্য।
বা কালার ব্লকিং ট্রাই করতে পারবেন।
জুতা ও এক্সেসরিজঃ
জুতা স্নিকার্স লোফার কেলসি বুট, স্নাইডার
ঘড়ি মিনিমাল ডিজাইন ঘড়ি কালো বা মেটালিক স্ট্যাপ স্টেপ
চশমা ও সানগ্লাসঃ ফ্রেশ অনুযায়ী নির্বাচন করুন।
সিলিং ব্যাগ বা ব্যাকপ্যাক কালার কো অর্ডিনেটেড
গ্রুমিং ও স্কিন কেয়ারঃ
ডেইলি রুটিন ফেসওয়াশ ও ময়শ্চারাইজার এবং সান্স ক্রিন
হাতে ও পায়ের যত্ন নক পরিষ্কার ও কাটা, হাতে ক্রিম ব্যবহারকরা
পারফিউম / বডি লোশ/ স্প্রে হালকা কিন্তু দীর্ঘস্থায়ী ঘ্রাণ নির্বাচন করুন।
হেয়ার স্টাইল ও দাড়িঃ
হেয়ার স্টাইল ফেড আণ্ডারকাট,প্লিক ব্যাগ , কার্লি হেয়ার স্টাইল ফেস শেপ
অনুযায়ী বেছে নিন।।
দাড়ি ফুল বিয়ার্ড্ গতি স্টাবল নিয়মিত ডিম ও ওয়েলিং করা জরুরী।
পার্সোনাল স্টাইল তৈরির টিপসঃ
নিজেকে ভালোভাবে জানুন আপনি কোন ধরনের পোশাকে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন।,
এক্সপেরিমেন্ট করুন প্রিন্টেড শার্্ নতুন হেয়ার স্টাইল নতুন ব্র্যান্ড।
Social মিডিয়ায় ফ্যাশন ইনফ্লুয়েঞ্জারদের ফলো করুন।
কি কি এড়িয়ে চলা উচিতঃ
অতিরিক্ত ব্রেন্ডিং বড় লোগো, উগ্র প্রিন।
বডি টাইপের সাথে না মানানো পোশাক
ময়লা বা আইরন না করা জামা কাপড়
আত্মবিশ্বাস ও বডি ল্যাঙ্গুয়েজঃ
ভালো স্টাইল শুধু পোশাকে না আপনার চলাফেরা কথা বলার ভঙ্গি ও চোখে চোখ রেখে কথা
বলাটাও জরুরি।। হাসিখুশি থাকা ও পজেটিভ অ্যাটিটিউড আপনার লোক কারো শক্তিশালী করে
তোলে।
সৃজন অনুযায়ী স্টাইলিং
গ্রীষ্মকাল হালকা রং কটন/লিলেন ফেব্রিক স্লিপ অন জুতো
শীতকাল লেয়ারিং টারটল নেক+ কোট+ বুট ডার্ক রং বেশি মানায়
অনলাইন শপিং ও ব্র্যান্ড সাজেশনঃ
লোকাল সেইলর এসটিসি টুইটল ইয়েলো
অনলাইন দারাজ অথবা আজকের দেয়াল
আন্তর্জাতিক এইচ এন্ড এম যারা ইউনি ক যদি পার্সেল নিতে পারেন
শেষে স্টাইল মানে নতুন ট্রেন্ড ফলো করো না বরং নিজের সক্রিয়তা বজায় লিখে
স্মার্ট ভাবে নিজেকে উপস্থাপন করা। । এই গাইটটি ফলো করে আপনি সহজেই একজন তরুণ
হয়ে উঠতে পারবেন।, যিনি ফ্যাশনে বল। আত্মবিশ্বাসী এবং প্রেজেন্টে বল।
গরমের জন্য আদর্শ পোশাক স্টাইলিশ ও আরামদায়ক অপশন
ভূমিকা বাংলাদেশের গরম অনেক সময় তীব্র হয়ে উঠে। এই সময় কাপড় নির্বাচন করতে
হয় খুব বুঝে শুনে। আরাম ও ফ্যাশন ২ এর সমন্বয় করেই বেছে নিতে হবে সাড়া
পোশাক।
গরমের উপযোগী কাপড়ের ধরনঃ কটন/সুতির কাপড়
ঘাম শোষণ করে
আরামদায়
ক ইস্কিন ফ্রেন্ডলি
লিলেন কাপড়ঃ
হালকা ও গরম বাতাস চলাচলের সুবিধা
রেওন ও মুসলিমঃ
স্টাইলিশ ও ট্রেন্ডি স্টাইলিশ ট্রেন্ডি অপশন
আরামদায়ক এবং গরম
ছেলেদের জন্য গরমের পোশাকের স্টাইলঃ
হাফহাতা টি শার্ট
কটন শার্ট
লুজ ফিট পোলো
বট মসঃ লিলেন পেইন্টে
কটন ট্রাউজার
থ্রি কোয়াটার বাস শট
এক্সেসরিজঃ
হালকা ক্যাপ
সানগ্লাস
ক্যানভাস বা লোফার
মেয়েদের জন্য গরমের ফ্যাশনেবল পোশাকঃ
টপ ব্লিভ লেস কুর্তি
কটন কামিজ
হালকা ফ্লোরাল প্রিন্ট ব্লাউজ
বট্মসঃ
পালাজ্জ
কটন লেগিংস
লুজ ফিট স্কার্ট
এক্সেসরিজঃ সুতির ওড়না
বড় হ্যাট
মিনি মাল মেকআপ ও ওয়াটার প্রুফ প্রসাধনী
রঙের বাছাইঃ
উজ্জ্বল রঙ্গের পরিবর্তে হালকা রং যেমন সাদা, হালকা নী্ল, পিচ বা প্যাসকেল।
গা ডার্ক রং সূর্যের আলো শোষণ করে গরম বাড়ায়।
গরমে পরিধেয় জুতাঃ
খোলা স্যান্ডেল
ফ্ল্যাট স্নিপার
অতিরিক্ত টিপসঃ
সুতির পাতলা মাক্স ব্যবহার করুন যদি প্রয়োজন হয়
প্রতিদিন কাপড় পরিবর্তন করুন
সুগন্ধি বা বডি স্প্রে ব্যবহার করুন
শেষে গরমে আরামদায়ক ও স্টাইলিশ পোশাক পরা শুধু ফ্যাশনের ব্যাপার না, এটা
স্বাস্থ্যের বিষয়ও। কাপড়ের ধরন, কা্ট রং এবং সঠিক এক্সসরিজ বেছে নিয়ে গরমেও
থাকতে পারেন ফ্রেশ ও, ট্রেন্ডি।
বাংলাদেশের ট্রেডিশনাল ফ্যাশনে আধুনিক ছোঁয়া
বাংলাদেশের পোশাক ঐতিহ্য বহু পুরনো ও বৈচিত্র্যময়
সময়ের সাথে ফ্যাশনে এসেছে আধুনিকতা ও নতুন ভাবনা
এই সংমিশ্রণ তৈরি করেছে ট্রাডিশনাল আধুনিক টিউশন স্টাইল, যা এখন তরুণদের মাঝে
দারুণ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
ট্রেডিশনাল পোশাকের সংক্ষিপ্ত ইতিহাসঃ জামদানি্ বেনারসি থান কাপড়
পাঞ্জাবি, কুর্ত্ ও লুঙ্গি
গ্রামীণ ও শহরের বৈচিত্র
আধুনিক ছোঁয়া কিভাবে এসেছে ফ্যাশনেঃ ডিজাইন পরিবর্তন
শাড়িতে বেল, ্ট জ্যাকেট শাড়্ প্রিন্টেড ফেব্রিক
সালোয়ার কামিজ এস্টেট কার্ড, পালাজ্য কেপ স্টাইল
পাঞ্জাবিতে ওয়েস্টার্ন কার্ড কটন লিলেন ফিউশন।
ফেব্রিক কে পরিবর্তনঃ
ট্রেডিশনাল ডিজাইন কে আধুনিক ফেব্রিকে উপস্থাপন
জর্জেট শিপন নেটের মতো ফেব্রিক
এসটাইলিং ও এক্সেসরিজঃ
ট্রেডিশনাল পোশাকের সাথে মেটাল জুয়েলারি হ্যান্ড ব্যাগ হিল বা স্নিকার
স্টাইলিং এ স্টাইলিং ও এক্সেসরিজঃ
ট্রেডিশনাল পোশাকের সাথে মেটাল জুয়েলারি হ্যান্ড ব্যাগ বা
স্নিকার্স
মেকাপ ও হেয়ার স্টাইলে ওয়েস্টার্ন ইনক্লুস
তরুণ প্রজন্মের মাঝে জনপ্রিয় ফিউশন ট্রেন্ডঃ
ছেলেদের জন্য কুর্তা ও জিন্স
পাঞ্জাবি+ স্নিকার্স
ভীষণ জ্যাকেট কাদি পাঞ্জাবি
মেয়েদের জন্যঃ
শাড়ি+ ক্রপ টপ
কামিজ+ জিন্স
লেহেঙ্গা+ কোর্ট বা ব্লেজার
স্কাউট জামদানি ডিজাইন
বিয়ে ও উৎসবের ফ্যাশনে আধুনিক ছোঁয়াঃ
গায়ে হলুদ ট্রেডিশনাল কিন্তু কটন ও হ্যান্ডলুম ফেব্রিক
বিয়ের শাড়িতে গোল ট্রেডের সাথে ওয়েস্টার্ন কার্ড ব্লাউজ
পাঞ্জাবিতে মিনিমাল বাটিক বা জামদানি মেটিভ
ডিজাইনার পোশাক যেটি ট্রেডিশনাল কনসেপ্টে তৈরি কিন্তু আধুনিক ছাটে।
ফ্যাশন ডিজাইনারদের ভূমিকাঃ
বাংলাদেশের ডিজাইনাররা এখন ফিউশন ফ্যাশনে বেশ সক্রিয়
বিবিয়ানা, অরণ্য মুন্তাহীর যাত্রা সবাই এই ট্রেন্ডে কাজ করছে e থেকে থেকে তোদের
কি যে হয়
ট্রেডিশনাল হস্তশিল্পকে তুলে আনা হচ্ছে আধুনিক লুকিয়ে.
সোশ্যাল মিডিয়া ও ট্রেন্ডের প্রভাবঃ ইনস্টাগ্রাম ফেইসবুক ফ্যাশন
ইনফ্লুয়েন্সাররা ভীষণ ফ্যাশনের বড় ভূমিকা রাখছে. ইউটিউব ব্লগে নানার ধরনের
ফ্যাশন হ্যাক ও স্টাইলিং টিপস.
উপসংহারের বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পোশাক শুধু অতীত নয়, তা বর্তমানের ফ্যাশনের এক
বড় অনুপ্রেরণা.। আধুনিক ছোঁয়া দিয়ে এই ঐতিহ্যকে আরো সমৃদ্ধ করা হচ্ছে, যা
আমাদের সংস্কৃতকে নতুন প্রজন্মের সাথে সংযুক্ত রাখছে।
মেয়েদের ক্যাজুয়াল ফ্যাশন প্রতিদিনের জন্য সহজ স্টাইল টিপস
সিম্পল টি শার্ট ও জিন্সঃ
ক্লাসিক লুক দিতে সাদা বা কালো টি শার্টের সাথে হাইওয়েস্ট জিন্স বেছে নিতে
পারেন।
সঙ্গে স্নিকার্স বা স্যান্ডেল করলে লোকটা আরো চমৎকার হয়।।
কুর্তি ও লেগিংস/প্লাজোঃ ক্যাজুয়াল অথচ ট্রেডিশনাল লুক পেতে লাইক কটনের কুর্তি ও
প্যালাজু দারুন।
বেছে নিন প্রিন্টেড বা সলিড কালার, আর সাথে হালকা জুয়েলারি।
ডেনিম জ্যাকেট বা শ্রাগঃ
যেকোনো সাধারণ টপ বা ড্রেসের উপর ড্রিম জ্যাকেট পরলে সাথে সাথে স্টাইলিশ
দেখাবে।
ফ্যাশনের সাথে সাথে হালকা ঠান্ডা ও কাজ দেয়।
মিনিমাল এক্সেসরিজঃ
হোপ ইয়ারিং হালকা ব্রেসলেট বা ছোট পেন্ডেড নেকলেস প্রতিদিনের জন্য যথেষ্ট।
বেশি জাঙ্ক এক্সেসরিজ এড়িয়ে চলাই ভালো।
ব্যাক নির্বাচন;
প্রতিদিনের জন্য স্মার্ট ব্যাকপ্যাক বা ক্রুজ ব্যাগ বেশি সুবিধা জনক ও
স্টাইলিশ।
কালার গুলো নিউট্রাল হলে সব ড্রেসের সাথে মানিয়ে যাবে।
আরামদায়ক ফুটওয়ারঃ
ব্যাগে ক্লা ড স্লিপ আর স্নিকার্স বা ঘোলা স্যান্ডেল দৈনন্দিন চলাফেরার জন্য
পারফেক্ট
কালার ও ডিজাইনে ভার সেই টালি কিছু বেছে নিন
সৃজন অনুযায়ী কাপড়ঃ
। গরম কালে কটন ও লিলেন ভালো, আর শীতে ট্রেনিং ওল বা নরম সোয়েটার।
সাথে মানানসই কাপড় পরা যেমন আরামদায়ক, তেমনি ফ্যাশনেবল।
চুলের স্টাইলঃ
খোলা চুল,। পনিটেল বা খোঁপা আপনার লোক ও কমফট অনুযায়ী স্টাইল করুন
হেয়ার ক্লিপ স্প্রাণচি বা ব্র্যান্ড দিয়ে চুলের হালকা স্টাইল এনে দিন।
রঙ্গের মেলবন্ধনঃ
সব সময় পোশাকের রং এর মধ্যে সামঞ্জস্য রাখুন।, সাদা কালো বেস্টটেল বা নিউট্রাল
টোন সবসময়ই সেভ চয়েস
উজ্জ্বল রং একটিতে রাখলে বাকি ড্রেসিং মিনিমাল রাখুন
নিজের স্টাইল বোঝা সবচেয়ে জরুরীঃ
অনেকের দেখে নেয়ায় নিজের আরাম ও ব্যক্তিত্ব অনুযায়ী স্টাইল করুন।
স্মার্ট পিটঃ
। প্রতিদিন আয়নার সামনে ৫ মিনিট সময় দিন নিজেকে ভালো রাখলে সেটাই আপনার সবচেয়ে
বড় ফ্যাশন স্টেটমেন্ট
ছেলেদের ফ্যাশন গাইড ২০২৫ স্মার্ট লোকের জন্য কি পড়বেন
ফিটিং ইজ দা কি যে কোন পোশাক পড়ার সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ফিট
, খুব ঢিলাও নয় খুব টাইট নয় আপনার শরীরের গঠন অনুযায়ী ফিট হওয়া দরকার।।
বেসিক টি শার্ট ও জিন্সঃ
সাদা কালো নেভি বা ধূসর বেসিক টি-শার্ট সবচেয়ে কাজে লাগে।
ডার্ক বুলু বা ব্ল্যাক জিন্স পরলে চমৎকার ক্লিন লুক আছে।
স্মার্ট সলিড ড বা হালকা প্রিন্টেডঃ
কটন বা লিলেন শার্ট খুবই স্মার্ট দেখায়
, সাদা প্যাস্টেল রং বা হালকা চেক কর সার্ট এ ফরমাল ও ক্যাজুয়াল দুই ভাবেই
ব্যবহারযোগ্য
চিনো প্যান্ট বা স্লিম ট্রাউজারঃ
জিন্সের বাইরে জিনোপ্যান করলে আরো ভার্সেটাইল লুক আছে
খাকি, অলি্ নেভি বা গ্রিড রং ভালো অপশন।
জুতো নির্বাচনঃ
লোফার স্নিকার্স বা স্কিন হোয়াইট সু প্রতিদিনের জন্য উপযুক্ত এবং
স্মার্ট
অফিস বা ফরমাল এভেন্ট এর জন্য চামড়ার ফরমাল জুতো রাখুন।
ঘড়ি ও সানগ্লাসঃ
একটা ভালো ঘড়ি আপনার পুরো লোক বদলে দিতে পারে।
দিনের বেলায় ইউ ভি প্রোটেক্টেড সানগ্লাস সঙ্গে রাখুন
ব্লেজার বা ডেনিম জ্যাকেটঃ
কফি মিটিং বা ডেটের মতো ক্যাজুয়াল ফর্মাল সেটিং এ ব্লেজার ভীষণ কার্যকর।
হালকা আবহাওয়ার জন্য বোমার জ্যাকেট স্টাইলিশ অপশন।
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও গ্রুমিংঃ
পরিপাটি চুল পরিষ্কার দাবি বা ছাটা দাড়ি নখ পরিষ্কার এসব বই স্মার্টনেসের বড়
অংশ।
নিজেকে পরিষ্কার রাখার গুরুত্ব পোশাকের চেয়েও বেশি।
সৃজনের সাথে মানানসই ড্রেসিংঃ
গরমে হালকা কটনের পোশাক্ আর শীতে লেয়ার রিং করুন সোয়েটার জ্যাকেট দিয়ে।
সঠিক কাপড় বেঁছে নেওয়ায় স্মার্টনেসের চিহ্ন
স্মার্টনেস মানে ওভারড্রেস নয়ঃ
, বেশি রং বেশি প্রিন্ট, একসাথে সব স্টাইল এক জায়গায় নাইনে সিম্পল= এলিফ্যান্ট
এই মন্ত্রী থাকুন ।
বোনাস টিপঃ আপনার ঘরেই-৫ থেকে ৬ টা ভাল বেসিক আইটেম থাকলে আপনি রোজ স্মার্ট লোকে
বাইরে বের হতে পারবেন। যেমন
তিনটা বেসিক টি
২ টা শার্ট
/দুইটা জিন্স চিনো
একটা জ্যাকেট
একজোড়া ভালো জুতো
একটা ঘড.
পরিশেষে আমি যে ব্লগে আপনাদের জন্য ফ্যাশন সম্পর্কে লিখেছি ২০২৫ সালের ট্রেন্ড
তরুন্দের জন্য স্টাইল গাইড ,আপনাদের ভালো লাগবে আশা করছি ,তবে সকলেই আপডেট
কিছু চায় ।আমিও আপনাদের কে কিছু জানানোর চেস্টা করেছি,যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে
থাকে তাহলে আমার সার্থক। ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক, কমেন্ট করে জানাবেন ।আর
পরিচিতদের মাঝে ছরিয়ে দিবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url